চরাম চরাম ঢাক বাজিয়ে কালিয়াগঞ্জের পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল জানালেন শহরকে যানজট মুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজ্যের পূর্ত দপ্তরের
1 min readতন্ময় চক্রবত্তী ইচ্ছা ও মানসিকতা যদি কারো থাকে তাহলে কোন কাজ ই অসম্ভব নয় আর সেই অসম্ভব কাজ কে সম্ভব করে তোলা যায় ভালোবাসার দ্বারা আর সেই কাজে যদি কারো আশীর্বাদ থাকে তাহলে তো কথাই নেইহ্যা উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ বাসীর দীর্ঘ দিনের একটি স্বপ্ন অবশেষে বাস্তব রূপ পেতে চলছে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সৌজন্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানাজির মা মাটি মানুষের সরকারকালিয়াগঞ্জ একটি ছোট্ট শহর সবে গঞ্জ থেকে শহরেপরিণত হয়েছেঅথচ কালিয়াগঞ্জ শহর পৌরসভায় মর্যদা পেয়েছে ১৯৯৭ সালে।কিন্তু এতদিন নামেই ছিল পৌরসভা ।
উন্নয়ন বলতে তেমন কিছু শহরে হয়নি অথচ ৩০ বছর ধরে ক্ষমতা দখল করেছিল সিপিএম এবং কংগ্রেস।কিন্তু ২০১৬ সালে রাজ্যের মা মাটি মানুষের সরকার এর পৌর বোর্ড গঠন হওয়ার পর থেকে কালিয়াগঞ্জে একের পর এক উন্নয়নমূলক কাজ শুরু হয়। ড্রেন থেকে পাকা রাস্তা, পাকা রাস্তা থেকে বিনোদন পার্ক ।সব ক্ষেত্রেই শুধু চারিদিকে শুধু উন্নয়নের জোয়ার । শুধু তাই নয় শহরে সৌন্দর্যায়ন এ চারিদিকে এখন উচ্চ বাতিস্তম্ভের আলোর রোশনাই শহরকে আলোকিত করে তুলেছে। আজ আবারো উন্নয়নে আরেক ধাপ এগিয়ে গেল কালিয়াগঞ্জ শহর ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কালিয়াগঞ্জ বাসির দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল কালিয়াগঞ্জ শহরকে যানজট মুক্ত করার জন্য নতুন কিছু করা দরকার । আর সেই শহরের নাগরিক দের দাবিকে প্রাধান্য দিয়ে কালিয়াগঞ্জ এর পৌরপতি কাত্তিক চন্দ্র পাল দরবার করেছিলেন রাজ্যের পূর্ত মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এর কাছে। এরপর পৌরপতির সেই দাবিকে মেনে অবশেষে পূর্ত দপ্তর ২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন।
।আজ সেই আনন্দ সংবাদ নিজেই ডাক পিটিয়ে শহর বাসিকে জানিয়ে দিলেন কালিয়াগঞ্জের পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল। পৌরপতির ঢাক বাজিয়ে এহেন প্রচারে করায় সাধারন মানুষ খুব খুশি। সাধারন মানুষেরা জানান,দিনের দিন জন সংখ্যা ও যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে রাজ্য সড়ক সংকৃর্ন হয়ে পড়েছে। পৌরসভা ডিভাইডার যুক্ত টু লেন রাস্তা করার উদ্যোগ গ্রহন করায় তারা আনন্দিত।আজ পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল সাংবাদিকদের জানান , এই উন্নয়ন মূলক কাজে সাধারন মানুষদের পাশাপাশি ব্যাবসায়ীদের পাশে দাড়াতে অনুরধ করেন
।তিনি জানান শহরকে যানজট মুক্ত করতে রাজ্যের পূর্ত মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাসকে লিখিত ভাবে জানানো হয়েছিল।এরপর তিনি পূর্ত দপ্তর থেকে ২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন। ২৩ কোটির মধ্যে শহরে প্রনবানন্দন বিদ্যাপীঠ স্কুল থেকে ন্যাংড়া কালিবাড়ি পর্যন্ত ৫.২ কিমি ডিভাইডার যুক্ত রাস্তা করা হবে তার জন্য ১৭ কোটি ৭২ লক্ষ ৭৫ হাজার ৩৭ টাকা খরচ করা হবে বাকি ৫ কোটি টাকা দিয়ে পানীয় জলের কাজ ও বিদ্যুৎতায়নের কাজ করা হবে। ইতিমধ্যে এই কাজের জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এদিকে সাধারন মানুষেরা জানান,দিনের দিন জন সংখ্যা ও যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে রাজ্য সড়ক সংকৃর্ন হয়ে পড়েছে। পৌরসভা ডিভাইডার যুক্ত টু লেন রাস্তা করার উদ্যোগ গ্রহন করায় তারা আনন্দিত।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});