December 22, 2024

জাপানে করোনা ভাইরাসে আতঙ্কিত উত্তর দিনাজপুর জেলার চাকুলিয়া এক বাসিন্দা। সাহায্য চেয়ে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

1 min read

জাপানে করোনা ভাইরাসে আতঙ্কিত উত্তর দিনাজপুর জেলার চাকুলিয়া এক বাসিন্দা। সাহায্য চেয়ে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

দেবব্রত চক্রবর্তী ইসলামপুর জাপানে চাকরি করতে গিয়ে করোনা ভাইরাসে আতঙ্কে ফেসবুকে পোস্ট করলেন উত্তর দিনাজপুরের এক যুবকের। তার দাবি যে জাহাজে তিনি কর্মরত ছিলেন তার প্রায় ৬১ জন কর্মী ইতিমধ্যে তারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। ওই জাহাজে থাকলে এই ভাইরাসের কবলে পড়তে পারেন তিনিও। এমন আশঙ্কাতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্যের

আর্জি জানালেন উত্তর দিনাজপুরের এলাকার বাসিন্দা বিনয় কুমার সরকার।পরিবার সূত্রে জানা গেছে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় জাহাজে কেবিন ক্রু হিসেবে কাজ করতেন বিনয় বাবু। চাকুলিয়া থানা হাতিপা এলাকার বাসিন্দা বিনয় বাবু তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গতকালকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি দাবি জানিয়েছেন যে জাপানের ইউকোহামা পোর্টে ডায়মন্ড প্রিন্সেস নামের একটি জাহাজে বর্তমানে তিনি কর্মরত রয়েছেন।প্রথমদিকে সংখ্যাটা কম থাকলেও বর্তমানে ৬১ জনের রক্তের নমুনা এই ভাইরাসের চিহ্ন মিলেছে। তাদেরকে বিভিন্ন সময়ে অ্যাম্বুলেন্সে করে কোন এক অজানা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সমস্ত বিষয়টি দেখে রীতিমতো আতঙ্কিত তিনি। দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী কাছে সাহায্যের দাবি করেছেন।বর্তমানের ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে তাদেরকে বাঁচাতে আরজি করেছেন। তিনি তার এই ফেসবুক পোস্ট কে নিয়ে ইতিমধ্যেই পরিবারের বাকি সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। তারাও চাইছেন যেন যে কোন উপায়ে তাদের পরিবারের ছেলে সুস্থভাবে বাড়ি ফিরতে পারে এমন কোনো ব্যবস্থা প্রশাসন করুক। যদিও বিনয় তাদের ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন এখনো পর্যন্ত তারা কেউ আক্রান্ত হয়নি। তবে জাহাজে যে কয়জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কেবিন ক্রু রয়েছে তাদের মধ্যে বেশকিছু বাংলার লোক রয়েছে।

 

1 thought on “জাপানে করোনা ভাইরাসে আতঙ্কিত উত্তর দিনাজপুর জেলার চাকুলিয়া এক বাসিন্দা। সাহায্য চেয়ে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *