শ্রী দেবী আমার মা ছিলেন না তিনি আমার বাবার স্ত্রী ছিলেন শ্রীদেবীর মৃত্যুর পর আবারো ফুটে উঠলো বিতর্কিত প্রেম
1 min readনিজস্ব প্রতিনিধি (বর্তমানের কথা):শ্রীদেবী আর মিঠুন চক্রবর্তীর প্রেম পর্ব বলিউডে বহু চর্চিত। কিন্তু ঠিক কী হয়েছিল এবং কেন বিচ্ছেদে শেষ হয়েছিল সে সম্পর্ক, শ্রীদেবীর মৃত্যুর পর সে খবর ফের প্রকাশ্যে। শ্রীদেবী মিঠুনকে বিয়ে করার পরেই কিভাবে মিসেস বনি কাপুর হয়ে গেলেন, সেটা বর রহস্য। 1984 সালে ‘জাগ উঠা ইনসান’ ছবিতে দুজনে কাজ করার সময়েই প্রেমপর্ব শুরু। এরপর ‘ হাম পাঁচ’ -এর শুটিংয়ের সময় বনির সঙ্গে দোস্তি হয় মিঠুনের। এরপর মিঠুন-শ্রীদেবীর কমন ফ্রেন্ড হয়ে যান বনি। মিঠুন শ্রীদেবীকে বিয়ে করতে মরিয়া ছিলেন। কিন্তু শ্রীদেবীর শর্ত ছিল, মিঠুনকে আগে স্ত্রী যোগিতাবালিকে ডিভোর্স দিতে হবে , তারপর তিনি মিঠুনকে বিয়ে করবেন। মিঠুন যোগিতাকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য চাপ দিতে শুরু করেন। যোগিতা মরিয়া হয়ে তখন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ঘটনা মিঠুনের উদ্যোগে জল ঢেলে দেয়। পরে একটি ম্যাগাজিনকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে যোগিতাবালি বলেন, মিঠুন চাইলে তিনি শ্রীদেবীকে মিঠুনের দ্বিতীয় স্ত্রী হিসাবে মেনে নেবেন, কিন্তু মিঠুনকে ডিভোর্স দেবেন না। আর এই সুযোগেই শ্রীদেবীর কাছাকাছি আসার চেষ্টা শুরুকরেন বনি কাপুর। মিঠুন যখন বনির এই ঘটনার কথা জানতে পারেন, তখন দুজনের তিক্ততা বাড়তে থাকে। আর শ্রীদেবী মিঠুনকে শান্ত করতে এক সময়ে বনিকে রাখিও পড়িয়ে দেন। কিন্তু বনি আর শ্রীদেবী যে তাঁকে বোকা বানাচ্ছেন, তা বুঝতেই পারেননি মিঠুন। আর এই রহস্য প্রকাশ্যে এনে বনিকে বিপদে ফেলে দেন বনির প্রথম পক্ষের স্ত্রী মোনা কাপুর। একটি ম্যাগাজিনে তিনি জানিয়ে দেন, মিঠুনকে অন্ধকারে রেখে কিভাবে তাঁর স্বামী আর শ্রীদেবীর প্রেমপর্ব পল্লবিত হচ্ছ&
#2503;। এরপর আর শ্রীদেবীর কাছে ফিরে যাননি মিঠুন। যোগিতাকে আর ছেলেদের নিয়ে সংসার করেন। মিঠুন-শ্রীদেবীর সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর রাস্তা পরিস্কার হয়ে যায় বনির। সম্পর্কে আরও ঘণিষ্ঠতা আনতে বনি শ্রীদেবীকে ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ ছবির অফার দেন। শ্রীদেবী এই অফার ফেরাতে সেই সময়ে নায়িকাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি 10 লাখ টাকা পারিশ্রমিক চেয়ে বসেন। কিন্তু শ্রী-জাদুতে মুগ্ধ বনি সেই অফার মেনে নেন। বনির এই দিল দরিয়া মনোভাবে শ্রীদেবী প্রভাবিত হয়ে বনির প্রেমে পড়ে যান। এবং বিয়ের আগেই সন্তানসম্ভবা হন। এবার বিরাট কমপেনসেশন দিয়ে মোনাকে ডিভোর্স দেন। আর তারপরই ঘরোয়া অনুষ্ঠান করে বিয়ে এবং শ্রীদেবী হলেন কাপুর।মাত্র ১৯ বছর বয়সে বনি কাপুরের সঙ্গে প্রথমে বিয়ে হয় তার মোনা কাপুরের। মোনার চেয়ে ১০ বছরের বড় ছিলেন বনি। তাদের দুই সন্তান অর্জুন কাপুর এবং অংশুলাকে নিয়ে বেশ ভালই কাটছিল বনি, মোনার জীবন। কিন্তু, বনির জীবনে ততদিনে হাজির হয়ে যান শ্রীদেবী। ‘তার পর সব সম্পর্ক ছিন্ন করে তিনি শ্রী কে বিয়ে করেন।
যদিও বনি কাপুরের সঙ্গে বিচ্ছেদে একেবারেই রাজি ছিলেন না মোনা কাপুর। তখন বাধ্য হয়েই শ্রীদেবীকে মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেন বনি। এরপরই জন্ম হয় বনি-শ্রী-এর প্রথম সন্তান জাহ্নবীর। কিন্তু, মোনা এবং তার দুই সন্তানের উপস্থিতিতে যেন অনিশ্চয়তায় ভুগতে শুরুকরেন শ্রীদেবী। এরপর সম্পর্কের বাঁধন আর জুড়ে নেই বলেই বনি কাপুরের সঙ্গে বিচ্ছেদে রাজি হয়ে যান মোনা কাপুর। মোনার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকেই অর্জুন কাপুরের সঙ্গেও বনি কাপুর এবং শ্রীদেবীর সম্পর্কের অবনতি হতে শুরুকরে। এমনকী, জাহ্নবী এবং খুশি কাপুরকেও কখনও নিজের বোন হিসেবে মেন
03; নিতে পারেননি অর্জুন। আর তাই তো এক সাক্ষাতকারে শ্রীদেবী এবং বনি কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন বলে জিজ্ঞাসা করলে বেশ কড়াভাবেই জবাব দেন অর্জুন। অর্জুন বলেন, ‘শ্রীদেবীর সঙ্গে আমার সম্পর্ক কখনও ভাল হতে পারে না। উনি শুধু মাত্র আমার বাবার স্ত্রী। এর বাইরে আর কিছু না। ’ তবে শ্রীদেবীর সঙ্গে সম্পর্ক ভাল না হলেও, তার মা কখনও কাউকে অশ্রদ্ধা করতে শেখাননি বলেও ওই টেলিভিশন শো-এ মন্তব্য করেন অর্জুন কাপুর। যদিও, শ্রীদেবীর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরই সমস্ত দূরত্বকে একপাশে সরিয়ে রেখে খুশি এবং জাহ্নবীর পাশে এসে দাঁড়ান ভাই অর্জুন কাপুর।শ্রীদেবী আর মিঠুন চক্রবর্তীর প্রেম পর্ব বলিউডে বহু চর্চিত। কিন্তু ঠিক কী হয়েছিল এবং কেন বিচ্ছেদে শেষ হয়েছিল সে সম্পর্ক, শ্রীদেবীর মৃত্যুর পর সে খবর ফের প্রকাশ্যে। শ্রীদেবী মিঠুনকে বিয়ে করার পরেই কিভাবে মিসেস বনি কাপুর হয়ে গেলেন, সেটা বর রহস্য। 1984 সালে ‘জাগ উঠা ইনসান’ ছবিতে দুজনে কাজ করার সময়েই প্রেমপর্ব শুরু। এরপর ‘ হাম পাঁচ’ -এর শুটিংয়ের সময় বনির সঙ্গে দোস্তি হয় মিঠুনের। এরপর মিঠুন-শ্রীদেবীর কমন ফ্রেন্ড হয়ে যান বনি। মিঠুন শ্রীদেবীকে বিয়ে করতে মরিয়া ছিলেন। কিন্তু শ্রীদেবীর শর্ত ছিল, মিঠুনকে আগে স্ত্রী যোগিতাবালিকে ডিভোর্স দিতে হবে , তারপর তিনি মিঠুনকে বিয়ে করবেন। মিঠুন যোগিতাকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য চাপ দিতে শুরু করেন। যোগিতা মরিয়া হয়ে তখন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ঘটনা মিঠুনের উদ্যোগে জল ঢেলে দেয়। পরে একটি ম্যাগাজিনকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে যোগিতাবালি বলেন, মিঠুন চাইলে তিনি শ্রীদেবীকে মিঠুনের দ্বিতীয় স্ত্রী হিসাবে মেনে নেবেন, কিন্তু মিঠুনকে ডিভোর্স দেব
েন না। আর এই সুযোগেই শ্রীদেবীর কাছাকাছি আসার চেষ্টা শুরুকরেন বনি কাপুর। মিঠুন যখন বনির এই ঘটনার কথা জানতে পারেন, তখন দুজনের তিক্ততা বাড়তে থাকে। আর শ্রীদেবী মিঠুনকে শান্ত করতে এক সময়ে বনিকে রাখিও পড়িয়ে দেন। কিন্তু বনি আর শ্রীদেবী যে তাঁকে বোকা বানাচ্ছেন, তা বুঝতেই পারেননি মিঠুন। আর এই রহস্য প্রকাশ্যে এনে বনিকে বিপদে ফেলে দেন বনির প্রথম পক্ষের স্ত্রী মোনা কাপুর। একটি ম্যাগাজিনে তিনি জানিয়ে দেন, মিঠুনকে অন্ধকারে রেখে কিভাবে তাঁর স্বামী আর শ্রীদেবীর প্রেমপর্ব পল্লবিত হচ্ছে। এরপর আর শ্রীদেবীর কাছে ফিরে যাননি মিঠুন। যোগিতাকে আর ছেলেদের নিয়ে সংসার করেন। মিঠুন-শ্রীদেবীর সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর রাস্তা পরিস্কার হয়ে যায় বনির। সম্পর্কে আরও ঘণিষ্ঠতা আনতে বনি শ্রীদেবীকে ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ ছবির অফার দেন। শ্রীদেবী এই অফার ফেরাতে সেই সময়ে নায়িকাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি 10 লাখ টাকা পারিশ্রমিক চেয়ে বসেন। কিন্তু শ্রী-জাদুতে মুগ্ধ বনি সেই অফার মেনে নেন। বনির এই দিল দরিয়া মনোভাবে শ্রীদেবী প্রভাবিত হয়ে বনির প্রেমে পড়ে যান। এবং বিয়ের আগেই সন্তানসম্ভবা হন। এবার বিরাট কমপেনসেশন দিয়ে মোনাকে ডিভোর্স দেন। আর তারপরই ঘরোয়া অনুষ্ঠান করে বিয়ে এবং শ্রীদেবী হলেন কাপুর।মাত্র ১৯ বছর বয়সে বনি কাপুরের সঙ্গে প্রথমে বিয়ে হয় তার মোনা কাপুরের। মোনার চেয়ে ১০ বছরের বড় ছিলেন বনি। তাদের দুই সন্তান অর্জুন কাপুর এবং অংশুলাকে নিয়ে বেশ ভালই কাটছিল বনি, মোনার জীবন। কিন্তু, বনির জীবনে ততদিনে হাজির হয়ে যান শ্রীদেবী। ‘তার পর সব সম্পর্ক ছিন্ন করে তিনি শ্রী কে বিয়ে করেন।
যদিও বনি কাপুরের সঙ্গে বিচ্ছেদে একেবারেই ø
0;াজি ছিলেন না মোনা কাপুর। তখন বাধ্য হয়েই শ্রীদেবীকে মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেন বনি। এরপরই জন্ম হয় বনি-শ্রী-এর প্রথম সন্তান জাহ্নবীর। কিন্তু, মোনা এবং তার দুই সন্তানের উপস্থিতিতে যেন অনিশ্চয়তায় ভুগতে শুরুকরেন শ্রীদেবী। এরপর সম্পর্কের বাঁধন আর জুড়ে নেই বলেই বনি কাপুরের সঙ্গে বিচ্ছেদে রাজি হয়ে যান মোনা কাপুর। মোনার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকেই অর্জুন কাপুরের সঙ্গেও বনি কাপুর এবং শ্রীদেবীর সম্পর্কের অবনতি হতে শুরুকরে। এমনকী, জাহ্নবী এবং খুশি কাপুরকেও কখনও নিজের বোন হিসেবে মেনে নিতে পারেননি অর্জুন। আর তাই তো এক সাক্ষাতকারে শ্রীদেবী এবং বনি কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন বলে জিজ্ঞাসা করলে বেশ কড়াভাবেই জবাব দেন অর্জুন। অর্জুন বলেন, ‘শ্রীদেবীর সঙ্গে আমার সম্পর্ক কখনও ভাল হতে পারে না। উনি শুধু মাত্র আমার বাবার স্ত্রী। এর বাইরে আর কিছু না। ’ তবে শ্রীদেবীর সঙ্গে সম্পর্ক ভাল না হলেও, তার মা কখনও কাউকে অশ্রদ্ধা করতে শেখাননি বলেও ওই টেলিভিশন শো-এ মন্তব্য করেন অর্জুন কাপুর। যদিও, শ্রীদেবীর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরই সমস্ত দূরত্বকে একপাশে সরিয়ে রেখে খুশি এবং জাহ্নবীর পাশে এসে দাঁড়ান ভাই অর্জুন কাপুর।