উত্তরের বিশাল পার্বত্য অঞ্চল
1 min read
দেবাঞ্জলী
চক্রবর্তী :– উত্তরে হিমালয় পর্বতের
পাদদেশে, মহানন্দা
নদীর তীরেই
ভারতের স্বপ্নের
শহর শিলিগুড়ি। প্রকৃতির
অপরূপ বৈচিত্র্যের
সাথে এই
শহরের ঋতূ
বৈচিত্র্য ও অসাধারণ । শিলিগুড়ি
থেকে দার্জিলিং
পর্যন্ত
বাষ্পীয় ইঞ্জিনে টানা একটি টয়
ট্রেন পাহাড়
বেয়ে খাড়া
পথ ধরে
চলাচল করে,
যা ভিনদেশি
পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়। প্রকৃতির বিস্ময়রূপ
দর্শন আর
শীতের অবকাশে
নিজেকে প্রকৃতির। কোলে
হারানোর জন্য
শিলিগুড়ি অন্যতম। এই শহর হল
অনেকগুলি পর্যটনকেন্দ্রের
প্রাণকেন্দ্র ।তবে আজ আমরা
যাবো ছোট্ট
ছোট্ট সাজানো
শহর কার্শিয়াং–
কালিংপঙ।
চক্রবর্তী :– উত্তরে হিমালয় পর্বতের
পাদদেশে, মহানন্দা
নদীর তীরেই
ভারতের স্বপ্নের
শহর শিলিগুড়ি। প্রকৃতির
অপরূপ বৈচিত্র্যের
সাথে এই
শহরের ঋতূ
বৈচিত্র্য ও অসাধারণ । শিলিগুড়ি
থেকে দার্জিলিং
পর্যন্ত
বাষ্পীয় ইঞ্জিনে টানা একটি টয়
ট্রেন পাহাড়
বেয়ে খাড়া
পথ ধরে
চলাচল করে,
যা ভিনদেশি
পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়। প্রকৃতির বিস্ময়রূপ
দর্শন আর
শীতের অবকাশে
নিজেকে প্রকৃতির। কোলে
হারানোর জন্য
শিলিগুড়ি অন্যতম। এই শহর হল
অনেকগুলি পর্যটনকেন্দ্রের
প্রাণকেন্দ্র ।তবে আজ আমরা
যাবো ছোট্ট
ছোট্ট সাজানো
শহর কার্শিয়াং–
কালিংপঙ।
কার্শিয়াং: “কস্তো
মাজা হে
রেলাইমা/ রামাইলো
ও কালি
ওধালি” —–হ্যাঁ ঠিক
ধরেছেন, শিলিগুড়ি
থেকে টয়
ট্রেনে করে
এই গানটি
গাইতে গাইতে
অপরূপ প্রাকৃতিক
দৃশ্য অনুধাবন
করতে করতে
প্রকৃতির কোলে
যাওয়ার মজাই
আলাদা।
মাজা হে
রেলাইমা/ রামাইলো
ও কালি
ওধালি” —–হ্যাঁ ঠিক
ধরেছেন, শিলিগুড়ি
থেকে টয়
ট্রেনে করে
এই গানটি
গাইতে গাইতে
অপরূপ প্রাকৃতিক
দৃশ্য অনুধাবন
করতে করতে
প্রকৃতির কোলে
যাওয়ার মজাই
আলাদা।
ভগবান যেন
কোন কার্পণ্য
করেনি এই
শহরের রূপে।শিলিগুড়ি
থেকে
মাএ 47 কি.মি দূরে এই
শহর।
অর্কিডের
জংগলের বুক
চিরে টয়
ট্রেন যতই
এগিয়ে যাবে
ছোট বড়
সবুজ পাহাড়
যেন আভ্যরথনা জানাবে
আপনাকে।
জংগলের বুক
চিরে টয়
ট্রেন যতই
এগিয়ে যাবে
ছোট বড়
সবুজ পাহাড়
যেন আভ্যরথনা জানাবে
আপনাকে।
কার্শিয়াং এর
স্থানীয় নাম কার্শিয়াং এর
স্থানীয় নাম
খাসাং।সারা শহর
জুড়েই যএ তএ
রয়েছে এই
অর্কিড গাছ।এখানকার
আবহাওয়া সারা
বছরই খুবই
আরামদায়ক।
স্থানীয় নাম কার্শিয়াং এর
স্থানীয় নাম
খাসাং।সারা শহর
জুড়েই যএ তএ
রয়েছে এই
অর্কিড গাছ।এখানকার
আবহাওয়া সারা
বছরই খুবই
আরামদায়ক।
দুটি নামি
বিখ্যাত স্কুল
রয়েছে এখানে,
এছাড়াও আছে
চা– বাগান,
আছে সুভাষ
চন্দ্র বসুর
স্মৃতিবিজরিত বাড়ি। ঘুরে আসতে
পারবেন “ডিয়ার পারক” ও। আর ভাগ্য
সুপ্রসন্ন থাকলে চাক্ষুষ করতে পারবেন
কাঞ্চনজঙ্ঘার মোহময়ী রূপ।‘ডাউহিল‘
কার্শিয়াং এর সবচেয়ে উচচতম স্থান
।
বিখ্যাত স্কুল
রয়েছে এখানে,
এছাড়াও আছে
চা– বাগান,
আছে সুভাষ
চন্দ্র বসুর
স্মৃতিবিজরিত বাড়ি। ঘুরে আসতে
পারবেন “ডিয়ার পারক” ও। আর ভাগ্য
সুপ্রসন্ন থাকলে চাক্ষুষ করতে পারবেন
কাঞ্চনজঙ্ঘার মোহময়ী রূপ।‘ডাউহিল‘
কার্শিয়াং এর সবচেয়ে উচচতম স্থান
।
কালিংপঙ: দার্জিলিঙ
থেকে 50কি.মি পূর্বে
কালিংপঙ একটি
ছোট্ট শান্ত
শহর । 1200মি. উচ্চতায়
অবস্থিত ।
শৈবালদামের উপর পা ফেলে সোনালী
রঙা ওক
অরণ্যের মধ্যে
দিয়ে হেটে
প্রাকৃতিক দৃশ্য রোমন্থন করা এক
আলাদাই রোমাঞ্চকর। এছাড়াও
পুরো শহরটি
ফুল বাগিচায়
সজ্জিত অনেক
রকমের ফুলের
চাষ হয়
এখানে ।
থেকে 50কি.মি পূর্বে
কালিংপঙ একটি
ছোট্ট শান্ত
শহর । 1200মি. উচ্চতায়
অবস্থিত ।
শৈবালদামের উপর পা ফেলে সোনালী
রঙা ওক
অরণ্যের মধ্যে
দিয়ে হেটে
প্রাকৃতিক দৃশ্য রোমন্থন করা এক
আলাদাই রোমাঞ্চকর। এছাড়াও
পুরো শহরটি
ফুল বাগিচায়
সজ্জিত অনেক
রকমের ফুলের
চাষ হয়
এখানে ।
অচিরেই মন
আপনার এই
শহরের জন্য
অথবা প্রিয়
মানুষের উদ্দেশ্য
” ইয়ে হাওয়ায়ে গুনগুনায়ে পুছে তু হে
কাহা/ তু
হে ফুলো
মে, কলিও
মে“।
এই শহর
প্রধানত বৌদ্ধ
ধর্মের পীঠস্থান। “ঝাং
ঢাকার পালরি
ফোসং” বিখ্যাত বৌদ্ধ মন্দির ।কালিংপঙ থেকে
মাএ 6কি.
মি দূরে
ডেলো পাহাড়ের
চূড়া থেকে
কাঞ্চনজঙ্ঘার পার্থিব রূপ দেখতে পাওয়া
যায় ।
আপনার এই
শহরের জন্য
অথবা প্রিয়
মানুষের উদ্দেশ্য
” ইয়ে হাওয়ায়ে গুনগুনায়ে পুছে তু হে
কাহা/ তু
হে ফুলো
মে, কলিও
মে“।
এই শহর
প্রধানত বৌদ্ধ
ধর্মের পীঠস্থান। “ঝাং
ঢাকার পালরি
ফোসং” বিখ্যাত বৌদ্ধ মন্দির ।কালিংপঙ থেকে
মাএ 6কি.
মি দূরে
ডেলো পাহাড়ের
চূড়া থেকে
কাঞ্চনজঙ্ঘার পার্থিব রূপ দেখতে পাওয়া
যায় ।