নিরালার ঠিকানা সিলারি গাঁও
1 min readদেবাঞ্জলী চক্রবর্তী, কলকাতা |
:গরমের ছুটি চলছে , পড়াশোনার চাপও বাচ্চাদের এখন কম তাই সবারই মোটামুটি এখন মন উড়ু উড়ু করে কোথাও একটা ঘুরতে যাই আর সেটাতে যদি অফিসের ছুটি বাঁধ সাধে বা বস্ এর ব্যাজার মুখে দিন দুই – তিন ছুটি মঞ্জুর হয় তাহলে কাছাকাছি এমন পর্যটন কেন্দ্র মন্দ কি যেখানে পাহাড়ি সৌন্দর্য, সূর্যোদয়, পাহাড়ি নদী দেখতে পাবো । বাড়ির ছাদ বা বাড়ির সাজানো গোছানো ব্যালকনি থেকে দূষণযুক্ত আকাশে মাঝে মাঝে সূর্যোদয় দেখা গেলেও সেই মজা নেই যা পাহাড়ের কোলে আছে।
সিলারি গাঁও |
পেডং থেকে |
এ এক বৈচিত্র্য ভরা সকাল। একটু একটু করে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সূর্য এবং পাহাড় দুই তাদের রং বদলাচ্ছে ঠিক পি.সি সরকারের ম্যাজিকের মতো। দিগন্ত প্রসারিত মায়াবী সবুজ উপত্যকা আর মাথার উপর ঘন নীলাকাশ আর পাহাড়ের কোল বেয়ে তিস্তার বয়েযাওয়া এক অনাবিল অপরূপ দৃশ্য, ঠিক যেমন ক্যানভাসে সিনারির মতো। সূর্যোদয়ের সময় সেই রশ্মি তিস্তার নদীর জলে পড়ে হীরের দ্যুতির মত চিক্ চিক্ করছে । সূর্য , কুসুম রঙা থেকে একটু প্রখর হতেই কাঞ্চনজঙ্ঘা যেন সোনালী থেকে রূপোলী কন্যায় পরিণত হল। এছাড়াও কিছু দর্শনীয় স্থান আছে যেমন ঋষি ব্রিজ, পেডং, আরতি লেক ইত্যাদি তবে যারা সেলস্ টার্গেট লিস্টির ফর্দ মিলিয়ে ঘুরতে ভালোবাসেন তাদের জন্য সিলারি গাঁও নয় । যাতায়াত: যেকোন শহর থেকেই প্রথমে শিলিগুড়ি পৌছন তারপর ওখান থেকে কালিংপঙ হয়ে মাত্র 15 কিমি রাস্তা। থাকার জন্য কিছু কিছু ছোট ছোট হোম স্টের ব্যাবস্থা আছে ।
Darun hoache debanjali madam. Thank u amr request ta rakhar jonno.