রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানজীর উদ্যোগে কালিয়াগঞ্জে গড়ে উঠুক ফুটবল একাডেমি চান একদা কালিয়াগঞ্জের থেকে ভারতের জাতীয় ফুটবল দলের খেলোয়ার শঙ্কর নন্দী
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ফুটবলে খেলতে না পাড়লে কি হবে ? বাঙ্গালীর সেরা খেলা যে ফুটবল সে
ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই । আর
ফুটবল খেলা ভালোবাসে না এমন বাঙ্গালীর সংখ্যা খুব কম। কিন্তু একদিন যে
বাঙ্গালী ছেলেটা দুইপায়ের জাদুতে ভারতের জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে সকলের মন কে জয় করেছিল আজ সে তার গ্রামের বাড়িতে অনেক
রাশ দুঃখ বেদনা কে সঙ্গি করে দিনযাপন
করেছেন।তাও জীবনের পরস্ত বেলাও এসে ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এখনো নিয়মিত ভাবে গ্রামের ছেলেদের
প্রতিদিন ফুটবল খেলায় তালিম দিচ্ছেন সকাল বিকাল ।অথচ একদা জাতীয় ফুটবল দলের এই তারকার দিকে
বর্তমানে কারো তাকানোর সময় নেই।হ্যা সেই ফুটবল তারকার নাম শঙ্কর নন্দী বয়স
৪৮। বাড়ি উত্তল দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের প্রত্যন্ত গ্রাম ডালিমগাও রেল
স্টেশন থেকে একশ মিটার দূরে।
গান টি ছোটবেলায় একবার তার বাবার রেডিওতে শুনেছিলেন শঙ্কর নন্দী। আর
সেই গানটির প্রতি আকষ্ট হয়ে ছোটবেলা থেকে তার জেদ চাপল মাথায় সেও একদিন বড় ফুটবল
খেলোয়ার হবে।কিন্তু স্বপ্ন থাকলেই হবে না।
সেই স্বপ্ন কে বাস্তবায়িত করতে গেল যেটা
সবার আগে দরকার সেটি হল পরিশ্রম। তাই প্ররিশ্রম করে সেই ছোট বেলা থেকে প্যাকটিস
করতেন নিয়মিত ভাবে ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রক্টিস করতেন ।এরপর একের পর এক জেলার গণ্ডি ছাড়িয়ে শঙ্কর বাবু পাড়ি দেন কলকাতায়।আর সেই
কলকাতায় মহামেডান স্পোটিং ক্লাবের হয়ে কয়েক বছর খেলার পড় পাড়ি দেন কেরালায় ভারতের জাতীয় দলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব
করে এশিয়া যুব বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায়। এর পর একের পর এক ভারতের জাতীয় দলের হয়ে
খেলার পর তার খেলা দেখে মুগ্ধ হয়ে পড়েন ১৯৯২ সালে তৎকালিন ভারতের ক্রিয়া দপ্তরের
রাষ্ট্র মন্ত্রী মমতা ব্যানজী।তিনি তখন শঙ্কর বাবু কে জানান আগামী দিনে যদি কোন চাকরির পরিক্ষায়
তিনি ডাক পান তাহলে তিনি সবত্র ভাবে তা
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কে সাহায্য করবেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
৪০ বছরের মধ্যে একটি ও চাকরি কল লেটার পান নি। ফলে তার আর তৎকালিন ক্রিয়া
মন্ত্রীকে সে ব্যাপারে বলার সৌভাগ্য হয় নি
যে তার একটা চাকরি দরকার।বর্তমানে তার বয়স ৪৮।
চাকরি আর কোন সম্ভবনা নেই। শুধু তাই নয় জেলা ছেড়ে, রাজ্য ছেড়ে দেশের বিভিন্ন কোনায় দাপিয়ে বড়ানো
এই ফুটবল তারকার জীবনে চাকরি করার স্বপ্নই থেকে গেলেও এখনো পরন্ত বেলায় এসে তিনি
স্বপ্ন দেখেন প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক প্রতিভাবান ফুটবল খেলোয়ার আছেন যারা একটু
ফুটবলের তালিমের জন্য হয়ত অনেক বড় জায়গায় যেতে পারেন না।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
নিয়মিত ভাবে সকলকে নিয়ে সকাল সন্ধা গ্রামের মাঠে নিয়মিত ভাবে প্যাকটিস করান শুধু
মাত্র নিজের কথা চিন্তা না করে।শঙ্কর বাবু বলেন তিনি হয়ত ভালো খেলোয়ার হয়ে ভাল
চাকরি কিছুই জোগার করতে পারেন নি গরিব ঘড়ের সন্তান হওয়ার জন্য কিন্তু তার মতো সবার ভাগ্য নাও হতে পারে।তবে
তিনি গবের সাথে বলেন।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানজী কে তিনি খুব ই ভালোবাসেন
আর মুখ্যমন্ত্রী তাকে ভালো করেই চিনেন।তাই
আগামী দিনে রাজ্যে সরকারের উদ্যেগে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে একটি ফুটবল
একাডেমি গড়া যায় আর সেই একাডেমি তে যদি তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাহলে আগামী দিনে প্রতিভাবান বহু ফুটবল খেলোয়ার তৈরী
করে রাজ্যে কে উপহার দিবেন বলে জোরের সঙ্গে জানান তিনি।তার আশা বলেন।রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানজী তার এই ইছা পুরন করবেন
ই ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});