October 23, 2024

পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপের হাতেই ফের বঙ্গ বিজেপির রাশ ছাড়ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

1 min read

পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপের হাতেই ফের বঙ্গ বিজেপির রাশ ছাড়ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

ইবার রাজ্যে আসন সংখ্যা কমেছে বিজেপির। গতবার যেখানে ছিল ১৮ এইবার তা হয়েছে ১২ জন। এই সাংসদের মধ্যে ৬ জন উত্তরবঙ্গের ৬ জন দক্ষিণবঙ্গের। গতবার ১৮ জন সাংসদের মধ্যে ৪ জন কে মন্ত্রী করেছিল কেন্দ্র। যদিও পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদা পাননি কেউই। সূত্রের খবর এইবার রাজ্য থেকে তিন জন কে মন্ত্রী করা হবে।মন্ত্রীদের তালিকায় নাম রিয়েছে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, শান্তনু ঠাকুর এবং সুকান্ত মজুমদারের। বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে মন্ত্রী করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে একেবারে শেষ লগ্নে।আজ সকালেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, শান্তনু ঠাকুরকে ফোন করেন নরেন্দ্র মোদি। পরে ফোন করেন সুকান্ত মজুমদারকেও। বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার শেষ বিন্যাসে উত্তরবঙ্গ কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, সংখ্যালঘু প্রতিমন্ত্রী ছিলেন আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লা।

 

চা শ্রমিক নেতা জনকে এ বারে লোকসভা ভোটে টিকিট দেয়নি বিজেপি এবং নিশীথ হেরেছেন। এদিকে রাজ্যে বিজেপির সবচেয়ে ভাল ফলাফল হয়েছে উত্তরবঙ্গেই। উত্তরবঙ্গ থেকে কাউকে মন্ত্রী না করলে জনমানসে ভুল বার্তা যাবে বলে সুকান্ত মজুমদারকে মন্ত্রী করা হচ্ছে বলে খবর।পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপের হাতেই ফের বঙ্গ বিজেপির রাশ ছাড়ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।বাংলা বিজেপির একাংশের দাবি, দলের সভাপতি পদে থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা নেই সুকান্তবাবুর। এক্ষেত্রে তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে অন্য কাউকে সভাপতি করে তাঁকে মন্ত্রী করা একটা জটিল প্রক্রিয়া। এমন না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তবে সব সিদ্ধান্ত নেবেন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বিশেষত রাজ্যে ২০২৬ সালে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। তৃণমূল থেকে বিজেপি-তে যোগ দেওয়ার পরে বিরোধী দলনেতা হয়েছেন শুভেন্দু। কিন্তু বিজেপির মধ্যে শুভেন্দুকে নেতা মানা নিয়ে অনেকের মধ্যেই সমস্যা রয়েছে। সেক্ষেত্রে দিলীপ ঘোষের উপরেই ফের আস্থা রাখতে পারে বিজেপি।পরাজিত হওয়ার পরেও দিল্লিতে ডাকা হয়েছে দিলীপ ঘোষকে।পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপের হাতেই ফের বঙ্গ বিজেপির রাশ ছাড়ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।এদিকে, সুকান্তকে প্রতিমন্ত্রী দেওয়া সম্ভব নয়, রাজ্য সভাপতি থেকে পূর্ণমন্ত্রী না করলে, সেটি ‘যথাযথ’ মূল্যায়ন হবে না বলে দাবি বিজেপির একাধিক নেতার। এই সব নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “কে মন্ত্রী হবেন, সেটা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঠিক করেন। আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না। দল যা ঠিক করবে, তা-ই হবে।” দিল্লী সূত্রে খবর, পূর্ণ মন্ত্রী করা হচ্ছে সুকান্ত মজুমদার কে। অন্যদিকে দিলীপ ঘোষের হাতে আরও একবার তুলে দেওয়া হচ্ছে বিজেপির ব্যাটন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *