১৩নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী সুজিত দত্তের পক্ষে শুরু হল ওয়ার্ডজুড়ে দেওয়াল লিখন-
1 min read১৩নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী সুজিত দত্তের পক্ষে শুরু হল ওয়ার্ডজুড়ে দেওয়াল লিখন-
তপন চক্রবর্তী ,কালিয়াগঞ্জ ,১০ ফেব্রুয়ারি:কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ভোটের মনোনয়ন পত্র জমা দেবার পর্ব শেষ হবার সাথে সাথে শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডেও ভোটের আলঙ্কারিক প্রচার পর্ব দেওয়াল লিখন।যে কোন নির্বাচনের সময় প্রার্থীর নামের সাথে সাথে বিরোধীদের সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের ব্যঙ্গচিত্র আমরা অর্থাৎ নির্বাচকেরা দেখে অভ্যস্থ।আর তার সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই ১৩নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী তথা বিশিষ্ট কংগ্রেস নেতা সুজিত দত্তকে নিয়ে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গেল।
১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু নির্বাচকগন বলেন সুজিত দত্ত এমন একজন রাজনৈতিক নেতা যার সম্পর্কে ১৩নম্বর ওয়ার্ডের কোন নির্বাচক মন্ডলির কোন রকম অভিযোগ নেই।সুজিত দত্তকে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের এমন কোন মানুষ নেই যে ব্যক্তিটি তার প্রশংসা না করে থাকেনা।অনেককেই বলতে শোনা যায় পৌর সভা নির্বাচনে এমন ধরনের মানুষদেরই মনে মনে পেতে চায় যার মধ্যে নেই কোন রাজনৈতিক অহংকার,নেই কোন দাম্ভিকতা,এমনকি তার বিরুদ্ধে ওয়ার্ডের মানুষদের নেই কোন রকম অভিযোগ।যা আমরা দেখতে পাই তৃণমূল দলের এমন একজন প্রার্থীর মধ্যে যার বিরুদ্ধে ভুঁড়ি ভুঁড়ি বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ,কাট মানি খাবার অভিযোগ,ওয়ার্ডের মহিলার চাকরি খাবার খেয়ে নেবার অভিযোগ অবৈধ উপায়ে।অর্থাৎ দুজনেই মানুষ কিন্তু আকাশ আর পাতাল পার্থক্য? ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষদের বলতে শোনা যায় বিগত পাঁচ বছর বিগত কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর বোর্ডে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে মঞ্জুরি দত্ত দাম কাউন্সিলরের গুরু দায়িত্ব পালন করে গেলেও ওয়ার্ডের মানুষদের সাধ্যমত পৌর পরিষেবা দেবার চেষ্টা করেছেন।কিন্তূ তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করবার একটি উদাহরণও কেও দিতে পারবেনা এটা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়।তার সুন্দর কথাবার্তা ও ব্যবহার সবাইকেই আকৃষ্ট করেছে।তাই ১৩ নম্বরর ওয়ার্ডের নির্বাচক মন্ডলীরা এমন একজন মানুষকে নির্বাচিত করতে চান যার মধ্যে থাকবেনা ক্ষমতার অহংকার,ব্যক্তিগত আক্রোশ, পাড়ার মানুষদের আপদে বিপদে পাশে থাকা,পাড়ায় কোন জমি দোকান বিক্রয় হলে নিজের নামে নেবার জন্য পুলিশকে ব্যবহার করবার কোন রকম অপচেষ্টা।এক প্রশ্নের উত্তর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী সুজিত দত্ত বলেন আমরা সবাই ভোটে জয়ী হব বলে নির্বাচনে নামলেও আসল কথা বলবে জনতা জনার্দন।
তাছাড়া আরো একটি কাজ ভোটে জেতার ক্ষেত্রে বিশেষ কাজে লাগে স্বচ্ছ ভাবমূর্তি,থাকবেনা কোন অহংকার,ক্ষমতার দম্ভ।এসব কিছু থেকে যে ব্যক্তি দূরে থাকতে পারবে মানুষ তাকেই পছন্দের তালিকায় রাখে।মানুষই বলতে পারবে সুজিত দত্ত ১৩নম্বর ওয়ার্ডের মানুষদের জন্য কি করতে পেরেছে বা কি করতে পারেনি।সুজিত দত্ত বলেন তাদের দল এবার একক ভাবেই পৌর নির্বাচনে নেমেছে।বিগত ২৫ বছর তারা কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার দায়িত্বে ছিলেন।
সবকিছু করতে না পারলেও অনেক কিছুই তাদের প্রয়াত প্রাক্তন পৌর পিতা অরুণ দে সরকারের আমলে করা হয়েছিল।যা অনেকটা তৈরি ছেলের বাবার মত বিগত পৌর বোর্ড (তৃণমূল) করে গেছে বলে তিনি জানান।তিনি বলেন আমরা জয়ী হলে এমন কোন অবৈধ কাজ করবোনা যার ফলে কারো অন্যায় ভাবে চাকরি যাবেনা,ঘরের টাকা চাইতে গেলে কোন কাট মানি দিতে হবেনা।পৌর নাগরিকদের কোন ভাবেই অপমান করা হবেনা পৌর সভায়।অন্যায় ভাবে কাউকে গ্রেপ্তার হতে হবেনা তা হলফ করেই বলতে পারি। তাই কংগ্রেস প্রাথীদের ভোট দিয়ে জয় যুক্ত করে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার সন্মান ফিরিয়ে আনুন কালিয়াগঞ্জের উন্নয়নের স্বার্থেই।