October 27, 2024

রাধিকাপুরের ভাবক পঞ্চায়েত এলাকায় বিভিন্ন দল থেকে ৫২টি পরিবার তৃণমূলে সামিল-

1 min read

রাধিকাপুরের ভাবক পঞ্চায়েত এলাকায় বিভিন্ন দল থেকে ৫২টি পরিবার তৃণমূলে সামিল-

তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,৩জানুয়ারি:উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের রাধিকাপুর পঞ্চায়েত এলাকার ভাবক বুথে তৃণমূলের ডাকা একটি সভায় ভাবক এলাকার বিজেপি,কংগ্রেস ও সিপিআই এম দলের ৫২ টি পরিবারের দুই শতাধিক মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যাযের উন্নয়নে সামিল হয়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিল। রবিবার সন্ধ্যায় এই যোগদান সভার আয়োজন করেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মমতাজুল রহমান।তৃণমূলের এই যোগদান সভায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের প্রদেশ সম্পাদক অসীম ঘোষ,কালিয়াগঞ্জ ব্লক তৃণমূল সভাপতি নিতাই বৈশ্য,

 

কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীপা সরকার,কালিয়াগঞ্জ ব্লক তৃণমূলের সম্পাদক বাপ্পা সরকার,উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের সদস্য দধি মোহন দেবশর্মা,প্রাক্তন বিধায়ক তপন দেবসিংহ,এলাকার তৃণমূল নেতা ওয়াহাব আলী সহ প্রচুর তৃণমূল সমর্থকেরা।এলাকার ৫২ টি পরিবারের হাতে তৃণমূলের দলীয় পতাকা তুলে দেন উপস্থিত তৃণমূল নেতৃত্বরা।

 

তৃণমূলের প্রদেশ সম্পাদক অসীম ঘোষ বলেন অনেকেই মনে করেন কি কারনে এই সমস্ত অন্যান দলের মানুষ তৃণমূলে ব্যাপক হারে যোগদান করছেন?তিনি বলেন অন্যান দলে থেকে তারা উন্নয়নের কোন স্বাদ পায়না।যে স্বাদটি পায় তৃণমূল দলে এসে।তিনি বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া ৬৪টি পরিকল্পনার সমস্ত সুযোগ সুবিধা শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের স্বার্থেই করা হয়েছে।যার সুফল রাজ্যের সমস্ত দরিদ্র মানুষেরাই পাচ্ছে।

 

 

ফলে মানুষ বুঝতে পারছে দরিদ্র মানুষদের জন্য যে দলটি কাজ করে তার নাম তৃণমূল কংগ্রেস।কালিয়াগঞ্জ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি নিতাই বৈশ্য বলেন গ্রামের মানুষেরা লক্ষীর ভান্ডার সহ যত রকম সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে সেই সব দিক চিন্তা ভাবনা করেই কালিয়াগঞ্জ ব্লকের বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপি থেকে তৃণমূলে চলে আসছে বলে নিতাই বৈশ্য জানান।তিনি বলেন এর মুলেই আছেন আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সাধারণ মানুষের জন উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা। কালিয়াগঞ্জ বিজেপির শহর মন্ডল সভাপতি ভবানী চরণ সিংহ এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন এই সমস্ত গ্রামের মানুষদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে ফেলে দিয়ে একরকম বাধ্যতামূলকভাবে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেবার ব্যবস্থ্য করছে।এই রাজ্যে আগে কখনো এমন তালিবানি শাসক কেও দেখেনি।শুধু কালিয়াগঞ্জ নয় গোটা রাজ্যের অবস্থা একইরকম চলছে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *