October 29, 2024

কালিয়াগঞ্জে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের শাখায় গ্রাহক পরিষেবা তলানিতে,প্রবীণ পেনশনাররা ক্ষুব্ধ

1 min read

কালিয়াগঞ্জে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের শাখায় গ্রাহক পরিষেবা তলানিতে,প্রবীণ পেনশনাররা ক্ষুব্ধ

তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,৪ আগস্ট:উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ শহরের পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের শাখার কাজকর্মে সাধারণ আমানত কারীরা প্রচন্ড ক্ষুব্ধ।কালিয়াগঞ্জ পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের শাখায় সবসময়ের জন্য কর্মীর অভাব।ব্যাঙ্কের দুটি কাউন্টার থাকলেও সব সময়ের জন্য একটি বন্ধ থাকে।পেনশন গ্রাহকরা পেনশন তুলতে গেলে বিশেষ করে প্রবীণ পেনশন গ্রাহকদের ব্যাপক হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।কাউন্টারে একজন ক্যাসিয়ারকে বসিয়ে টাকা যেমন জমা নিচ্ছে,ঠিক একই রকমভাবে ঐ একজন ক্যাসিয়ারকে দিয়েই পেনশন

সহ সবরকমের টাকা দেবার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।ফলে ব্যাঙ্কে চলছে একটা অব্যবস্থ্যা।: নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কালিয়াগঞ্জ শাখার জনৈক ব্যাঙ্ক কর্মী বলেন একজন কর্মীর পক্ষে কি ভাবে টাকা জমা ও টাকা দেবার মত কাজ করা সম্ভব?ফলে যারা পেনশন তুলতে প্রবীণ নাগরিকরা আসছেন পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের কালিয়াগ শাখায় তাদেরকে চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।আপনারা ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে বলুন?কিন্তূএই সমস্যার কথা ব্যাঙ্কে বলার মত কোন লোককে পাওয়া না যাবার ফলে ব্যাঙ্কের পেনশন গ্রাহকরা চরম ক্ষুব্ধ বলে জানা যায়। কালিয়াগঞ্জ ব্লকের পুরিয়া মহেশপুর গ্রাম থেকে আসা পেনশন হোল্ডার উত্তম দাস বলেন কালিয়াগঞ্জের পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা অত্যন্ত খারাপ।পরিষেবা বলতে কিছুই নাই।ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

ব্যাঙ্কে প্রয়োজন মত কর্মচারী না থাকার কারনে আমাদের মত বয়স্ক নাগরিকদের ব্যাঙ্কে কোন রকম পরিষেবা দিতে পারেনা।উত্তম দাস বলেন অবিলম্বে কালিয়াগঞ্জ পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের কালিয়াগঞ্জ শাখায় পর্যাপ্ত কর্মচারী নিয়োগ করতে হবে।পেনশন প্রাপকদের পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে পেনশনের জন্য আলাদা লাইন করে পেনশন দিতে হবে বলে সাংবাদিকদের জানান বেশ কিছু পেনশনার্স।ব্যাঙ্কে ম্যানেজার না থাকার কারনে পেনশনার্সদের কোন দাবির জবাব কেও দিতে পারেনি বলে জানা যায়।

7 thoughts on “কালিয়াগঞ্জে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের শাখায় গ্রাহক পরিষেবা তলানিতে,প্রবীণ পেনশনাররা ক্ষুব্ধ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *