কালিয়াগঞ্জে এবারের ভোটে শেষ হাসি কে হাসবে দীপা না কার্তিক ?
1 min read
তন্ময় চক্রবর্তী ভোটের
হাওয়া যতই গেরুয়া শিবিরের
পক্ষে উঠুক না কেন
সেই হওয়ার সুনামি
কিন্তু ভোট বাক্সে যে
পরে নি তা ভোটের
পরে সাধারন মানুষদের সাথে
কথা বলেই জানা গেল।সাধারন
মানুষরা বলেন তারা চান
এলকার উন্নয়ন।বিপদে
আপদে যারা পাশে থাকবে
তাদের পক্ষে তারা আছেন।এখানে
হওয়া টাওয়া
কাজে আসবে না।আমাদের দিল্লি দেখলে
চলবে না । আমরা
দেখব স্থানীয় এলাকার
উন্নয়নে কার
অবদান বেশি। গতকাল
কালিয়াগঞ্জ এর বেশ কিছু
বুথ ঘুরে ঘুরে এমন
মতামত পাওয়া গেল সাধারন
ভোটারদের কাছ থেকে।অনেক আবার সরাসরি
বলে দেন আমার নাম
দিবেন না সংবাদে কিন্তু
আমার মতামত টা লিখে
দেন যে আগামী২৩ মে রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিনিধী এই কেন্দ্রে শেষ
হাসি হাসবেন।তবে
জোরদার টক্কর হবে বিজেপির
সাথে ।
হাওয়া যতই গেরুয়া শিবিরের
পক্ষে উঠুক না কেন
সেই হওয়ার সুনামি
কিন্তু ভোট বাক্সে যে
পরে নি তা ভোটের
পরে সাধারন মানুষদের সাথে
কথা বলেই জানা গেল।সাধারন
মানুষরা বলেন তারা চান
এলকার উন্নয়ন।বিপদে
আপদে যারা পাশে থাকবে
তাদের পক্ষে তারা আছেন।এখানে
হওয়া টাওয়া
কাজে আসবে না।আমাদের দিল্লি দেখলে
চলবে না । আমরা
দেখব স্থানীয় এলাকার
উন্নয়নে কার
অবদান বেশি। গতকাল
কালিয়াগঞ্জ এর বেশ কিছু
বুথ ঘুরে ঘুরে এমন
মতামত পাওয়া গেল সাধারন
ভোটারদের কাছ থেকে।অনেক আবার সরাসরি
বলে দেন আমার নাম
দিবেন না সংবাদে কিন্তু
আমার মতামত টা লিখে
দেন যে আগামী২৩ মে রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিনিধী এই কেন্দ্রে শেষ
হাসি হাসবেন।তবে
জোরদার টক্কর হবে বিজেপির
সাথে ।
কালিয়াগঞ্জে এবারের ভোটে শেষ হাসি কে হাসবে দীপা না কার্তিক ? |
অনেকে
আবার বিজেপি ,কংগ্রেস ,সিপিআইএম দল
করলেও ভোট দিয়ে আসার
পর শুধু একটাই কথা
বললেন ,দাদা উন্নয়নের পক্ষে
রায় দিয়ে আসলাম।
এবার দাদা আপনি বুঝে
নিন ,আমি কি বলতে
চাইছি।আপনারা
নিশচয় বঝতে পারছেন।আপনারা সমাজদার
আদমি।তাই
সমাজ দার আদমির ইশারা
কাফি।বিজেপির
এক সমর্থক
তথা কর্মী বলেন
,দাদা বিজেপি দলের সাথে
খেটেছি ঠিক ই।কিন্তু যখন ইভিএম
এর সামনে দাঁড়ালাম তখন
কেন যেন মনে হচ্ছিলো
যে এবার কালিয়াগঞ্জ এর
উন্নয়নের সার্থে তার ভোট
টা দেওয়া দরকার । আর তখনই যা করার তাই
তিনি করলেন নিজের ইচ্ছায়। উল্লেখযোগ্যভাবে সারাদেশে যখন মোদি হাওয়া বইছে ঠিক তখন
কালিয়াগঞ্জ এর আকাশে বাতাসে সেই হাওয়া আঁচ কিছুটা থাকলেও যখন ঠিক এমন এক বিজেপি কর্মীর এই ধরনের বহিঃপ্রকাশ হাওয়ার গতি কে যে স্তব্ধ করে দিল তা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে। নাম
প্রকাশে অনিচ্ছুক সেই কর্মী বলেন আগে আমাদের
কালিয়াগঞ্জ তারপরে দিল্লি।
আবার বিজেপি ,কংগ্রেস ,সিপিআইএম দল
করলেও ভোট দিয়ে আসার
পর শুধু একটাই কথা
বললেন ,দাদা উন্নয়নের পক্ষে
রায় দিয়ে আসলাম।
এবার দাদা আপনি বুঝে
নিন ,আমি কি বলতে
চাইছি।আপনারা
নিশচয় বঝতে পারছেন।আপনারা সমাজদার
আদমি।তাই
সমাজ দার আদমির ইশারা
কাফি।বিজেপির
এক সমর্থক
তথা কর্মী বলেন
,দাদা বিজেপি দলের সাথে
খেটেছি ঠিক ই।কিন্তু যখন ইভিএম
এর সামনে দাঁড়ালাম তখন
কেন যেন মনে হচ্ছিলো
যে এবার কালিয়াগঞ্জ এর
উন্নয়নের সার্থে তার ভোট
টা দেওয়া দরকার । আর তখনই যা করার তাই
তিনি করলেন নিজের ইচ্ছায়। উল্লেখযোগ্যভাবে সারাদেশে যখন মোদি হাওয়া বইছে ঠিক তখন
কালিয়াগঞ্জ এর আকাশে বাতাসে সেই হাওয়া আঁচ কিছুটা থাকলেও যখন ঠিক এমন এক বিজেপি কর্মীর এই ধরনের বহিঃপ্রকাশ হাওয়ার গতি কে যে স্তব্ধ করে দিল তা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে। নাম
প্রকাশে অনিচ্ছুক সেই কর্মী বলেন আগে আমাদের
কালিয়াগঞ্জ তারপরে দিল্লি।
সে যে দলের সমর্থক হোক না কেন। এদিকে এবারের ভোটে বিভিন্ন
বুথে বুথে ঘুরে ঘুরে যেটা আজ পাওয়া গেল সেটা হল যতই মোদি হাওয়া উঠুক না কেন কালিয়াগঞ্জ
বাসির তাতে কিন্তু কোনো যায় আসে না কারণ এখানে উন্নয়ন একমাত্র সম্ভব বর্তমান রাজ্য
সরকারের হাত ধরে সেটা হয়তো এখানকার বাসিন্দারা বুঝতে পেরেছেন তাই তারা এখানে বেশিরভাগ
বুথেই তা জবাব দিয়েছে বোতাম টিপে। কালিয়াগঞ্জ হাসপাতাল পাড়ার এক ৮০ বছরের এক বৃদ্ধা
জানান এখন কালিয়াগঞ্জে খুব নাকি উন্নয়ন হচ্ছে। তাই সেই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত
রাখতে তিনিও এবার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভোট দানের মাধ্যমে। তার কথাবার্তায় পরিষ্কার
ধরা পড়ে গেল।এদিকে বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় আশ্চর্যজনকভাবে ভোটের আগে অনেককে মোদির
নাম নিতে কিন্তু ভোট দিয়ে বেরোবার পর তাদের কথাবার্তায় একটু অন্য রকমের শুর লক্ষ
করা যায়।বিভিন্ন জায়গায় জায়গায় ঘুরে একটা কথা পরিস্কার ভাবে বলা যেতেই পারে যে
এবারও মানুষ কোন ঝড়ের সামনে নতি স্বীকার না করে উন্নয়নের পক্ষে রায় দিয়েছেন নিজের
গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে ।
বুথে বুথে ঘুরে ঘুরে যেটা আজ পাওয়া গেল সেটা হল যতই মোদি হাওয়া উঠুক না কেন কালিয়াগঞ্জ
বাসির তাতে কিন্তু কোনো যায় আসে না কারণ এখানে উন্নয়ন একমাত্র সম্ভব বর্তমান রাজ্য
সরকারের হাত ধরে সেটা হয়তো এখানকার বাসিন্দারা বুঝতে পেরেছেন তাই তারা এখানে বেশিরভাগ
বুথেই তা জবাব দিয়েছে বোতাম টিপে। কালিয়াগঞ্জ হাসপাতাল পাড়ার এক ৮০ বছরের এক বৃদ্ধা
জানান এখন কালিয়াগঞ্জে খুব নাকি উন্নয়ন হচ্ছে। তাই সেই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত
রাখতে তিনিও এবার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভোট দানের মাধ্যমে। তার কথাবার্তায় পরিষ্কার
ধরা পড়ে গেল।এদিকে বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় আশ্চর্যজনকভাবে ভোটের আগে অনেককে মোদির
নাম নিতে কিন্তু ভোট দিয়ে বেরোবার পর তাদের কথাবার্তায় একটু অন্য রকমের শুর লক্ষ
করা যায়।বিভিন্ন জায়গায় জায়গায় ঘুরে একটা কথা পরিস্কার ভাবে বলা যেতেই পারে যে
এবারও মানুষ কোন ঝড়ের সামনে নতি স্বীকার না করে উন্নয়নের পক্ষে রায় দিয়েছেন নিজের
গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তাই কালিয়াগঞ্জে সবাইকে পিছনে ফেলে সম্ভাব্য ভোটের
রায় এ এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস।উল্লেখ্য গতকাল শেষ হলো সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়
দফার ভোট রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের। এবার কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার ভোট আগামী বছর তাই
এক বছর আগেই লোকসভা নির্বাচনের মাধ্যমে কালিয়াগঞ্জর মাটি পরীক্ষা করে নিতে চান যুযুধান
তৃণমূল কংগ্রেস এবং কংগ্রেস। সবারই একটাই বক্তব্য এই লোকসভা নির্বাচনের মাধ্যমে বুঝা
যাবে এখণ কালিয়াগঞ্জ এর মাটি কার।
রায় এ এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস।উল্লেখ্য গতকাল শেষ হলো সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়
দফার ভোট রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের। এবার কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার ভোট আগামী বছর তাই
এক বছর আগেই লোকসভা নির্বাচনের মাধ্যমে কালিয়াগঞ্জর মাটি পরীক্ষা করে নিতে চান যুযুধান
তৃণমূল কংগ্রেস এবং কংগ্রেস। সবারই একটাই বক্তব্য এই লোকসভা নির্বাচনের মাধ্যমে বুঝা
যাবে এখণ কালিয়াগঞ্জ এর মাটি কার।
কংগ্রেস না তৃণমূল কংগ্রেস ? অর্থাৎ কর্তৃত্ব কার হাতে থাকবে
কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা পৌরপতি কাত্তিক চন্দ্র পাল নাকি কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাশমুন্সি নেতৃত্বে
কালিয়াগঞ্জ এর জাতীয় কংগ্রেসের ? যদিও একদা কালিয়াগঞ্জ এর মাটিতে কংগ্রেস দীর্ঘদিন
ধরে রাজত্ব করলেও রাজ্যে পালাবদলের পর এখানকার মাটি নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। কারণ
নির্বাচনে এখানে কংগ্রেস গত পৌরসভা নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন লাভ করার পর রাজ্যের
শাসক দলের পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ সেই কংগ্রেসের কাউন্সিলররা উন্নয়নের সাথী হওয়ার জন্য
তারা দল ত্যাগ করে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা তৃণমূল কংগ্রেসের
হয়ে যায় । যার নেতৃত্বে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল বর্তমান রয়েছে।
অপরদিকে প্রেস্টিজ ফাইট দীপা দাশমুন্সির কাছে। কারণ এবার তিনি প্রথম কালিয়াগঞ্জে ভোট
দিলেন নিজের শশুর বাড়ির এলাকায়। তার উপর এবার তিনি রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের জাতীয়
কংগ্রেসের প্রার্থী ও হয়েছেন।তাই কালিয়াগঞ্জে এবার লোকসভা নির্বাচনে কতটা কংগ্রেস
তাকে সাহায্য করে সেটাই এখন দেখা র। অপরদিকে যিনি এখন বর্তমান কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার
চেয়ারম্যান রয়েছেন তিনি একদা ছিলেন প্রিয় জায়া দীপা দাশমুন্সি একজন সৈনিক। এরপর
সৈনিক কার্তিক বাবু দলবদল করায় কার্তিক বাবুর
কাছেও নিজের সম্মান ধরে রাখার জন্য এবারের লোকসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ এর ফলাফল তার
কাছে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ একটাই রাজ্য সরকারের সহযোগিতায়
কালিয়াগঞ্জে তিনি একের পর এক উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছেন যখন তাতে তার ও দায়িত্ব ভোটের
বাক্সে তাদের পক্ষে জনগণের রায় নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে উপহার দেওয়া। কার্তিক
বাবু বলেন তিনি একশ শতাংশ আশাবাদী কালিয়াগঞ্জ এর ফল যথেষ্ট ভালো হবে তাদের পক্ষে এবং
এবার রায়গঞ্জ লোকসভায় কালিয়াগঞ্জ থেকে তিনি যথেষ্ট পরিমাণে লিড দিতে পারবে এবারের
রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে দলীয় প্রার্থী কানাইলাল আগরওয়াল কে। অন্যদিকে কংগ্রেসের
নেতৃত্ব দাবি করছে কালিয়াগঞ্জের মাটি বরাবরই
কংগ্রেসেরই তাই এবারও জনগণ সঠিক বিচার বিবেচনা করে তাদের পক্ষেই রায় দিয়েছে। যার
ফলে রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে তাদের দলীয় প্রার্থী দীপা দাশমুন্সি অনেকটাই এগিয়ে
থাকবেন কালিয়াগঞ্জ কেন্দ্র থেকে। তবে দুই পক্ষ আশাবাদী হলেও কোন পক্ষ শেষ হাসি হাসবে
তা জানতে অপেক্ষা করতেই হবে আগামী ২৩ শে মে পর্যন্ত।
কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা পৌরপতি কাত্তিক চন্দ্র পাল নাকি কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাশমুন্সি নেতৃত্বে
কালিয়াগঞ্জ এর জাতীয় কংগ্রেসের ? যদিও একদা কালিয়াগঞ্জ এর মাটিতে কংগ্রেস দীর্ঘদিন
ধরে রাজত্ব করলেও রাজ্যে পালাবদলের পর এখানকার মাটি নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। কারণ
নির্বাচনে এখানে কংগ্রেস গত পৌরসভা নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন লাভ করার পর রাজ্যের
শাসক দলের পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ সেই কংগ্রেসের কাউন্সিলররা উন্নয়নের সাথী হওয়ার জন্য
তারা দল ত্যাগ করে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা তৃণমূল কংগ্রেসের
হয়ে যায় । যার নেতৃত্বে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল বর্তমান রয়েছে।
অপরদিকে প্রেস্টিজ ফাইট দীপা দাশমুন্সির কাছে। কারণ এবার তিনি প্রথম কালিয়াগঞ্জে ভোট
দিলেন নিজের শশুর বাড়ির এলাকায়। তার উপর এবার তিনি রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের জাতীয়
কংগ্রেসের প্রার্থী ও হয়েছেন।তাই কালিয়াগঞ্জে এবার লোকসভা নির্বাচনে কতটা কংগ্রেস
তাকে সাহায্য করে সেটাই এখন দেখা র। অপরদিকে যিনি এখন বর্তমান কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার
চেয়ারম্যান রয়েছেন তিনি একদা ছিলেন প্রিয় জায়া দীপা দাশমুন্সি একজন সৈনিক। এরপর
সৈনিক কার্তিক বাবু দলবদল করায় কার্তিক বাবুর
কাছেও নিজের সম্মান ধরে রাখার জন্য এবারের লোকসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ এর ফলাফল তার
কাছে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ একটাই রাজ্য সরকারের সহযোগিতায়
কালিয়াগঞ্জে তিনি একের পর এক উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছেন যখন তাতে তার ও দায়িত্ব ভোটের
বাক্সে তাদের পক্ষে জনগণের রায় নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে উপহার দেওয়া। কার্তিক
বাবু বলেন তিনি একশ শতাংশ আশাবাদী কালিয়াগঞ্জ এর ফল যথেষ্ট ভালো হবে তাদের পক্ষে এবং
এবার রায়গঞ্জ লোকসভায় কালিয়াগঞ্জ থেকে তিনি যথেষ্ট পরিমাণে লিড দিতে পারবে এবারের
রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে দলীয় প্রার্থী কানাইলাল আগরওয়াল কে। অন্যদিকে কংগ্রেসের
নেতৃত্ব দাবি করছে কালিয়াগঞ্জের মাটি বরাবরই
কংগ্রেসেরই তাই এবারও জনগণ সঠিক বিচার বিবেচনা করে তাদের পক্ষেই রায় দিয়েছে। যার
ফলে রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে তাদের দলীয় প্রার্থী দীপা দাশমুন্সি অনেকটাই এগিয়ে
থাকবেন কালিয়াগঞ্জ কেন্দ্র থেকে। তবে দুই পক্ষ আশাবাদী হলেও কোন পক্ষ শেষ হাসি হাসবে
তা জানতে অপেক্ষা করতেই হবে আগামী ২৩ শে মে পর্যন্ত।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
দালাল সাংবাদিক।