রাধিকাপুরের নারায়নপুর ভলিবলের খেলার আসরেও কালিয়াগঞ্জের তরুন তুর্কি পৌর প্রসাশক কার্তিক পালকে দেখা গেল-
1 min readরাধিকাপুরের নারায়নপুর ভলিবলের খেলার আসরেও কালিয়াগঞ্জের তরুন তুর্কি পৌর প্রসাশক কার্তিক পালকে দেখা গেল-
তপন চক্রবর্তী,কালিয়াগঞ্জ,১১আগস্ট: কোথায় দেখা যায়না কার্তিক পাল কে?শুধু পৌর প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন না কালিয়াগঞ্জের পৌর সভার পৌরপ্রসাশক কার্তিক পাল।ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের রাধিকাপুরের নারায়নপুর গ্রামে ভলিবল খেলা দেখতে পেয়ে করিতকর্মা পৌর প্রসাশক গাড়ি থেকে নেমে ভলিবল পেটাতে শুরু করে দেন।
আসলে তিনি সর্বত্রই বিরাজমান কার্তিক।খেলার আসরে তিনি একাই নামেন নি।তার বন্ধু রায়গঞ্জ আদালতের উকিল সাহেব সুজিৎ সরকারকেও মাঠে নামিয়ে বেশ কিছুক্ষণ গা গরম করে নেন পৌর প্রসাশক কার্তিক পাল।খেলতে খেলতে গ্রাম সংযোগের কথা মনে পড়ে গেলে গ্রামের ভলিবল খেলোয়াড়দের বলে তোদের কি কি অসুবিধা আছে বল?আর বলতে বলতেই ভলিবল খেলার প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনার জন্য সাথে সাথে তাদের আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেও একটুকুও ভুল করেনি।
এই হচ্ছে কালিয়াগঞ্জের পৌর প্রসাশক দিলখোলা কার্তিক পাল।কালিয়াগঞ্জের পৌর প্রশাসকের খেলার মাঠে নামা এবং আর্থিক সাহায্য দুইই অবাক করে দিয়েছে গ্রামের পিছিয়ে থাকা উৎসাহী যুবকদের।
এর ফলে গ্রামের যুবকরা যে পরিমান অক্সিজেন পেলো কার্তিক পালের কাছ থেকে তা সহজ সরল এই ছেলেরা অবশ্যই মনে রাখবে। আজকের জনসংযোগ এক কথায় চরম সার্থক অর্থাৎ রথ দেখা ও কলা বেঁচা দুটই হয়েছে।
কারন জন্মাস্টমিতে বিষ্ণু মন্দির দেখতে গিয়েই আজকের আনন্দঘন দিনটির অবসান ঘটে অত্যন্ত সুন্দরভাবে।আসলে এই অল্পবয়সী তরুণ তুর্কি যেমন উন্নয়ন পাগল,তেমনি মানুষের আপদে বিপদে সবসময় পাশে থাকতে মন থেকেই ভালোবাসে ঠিক তেমনি ভাবে খেলা পাগলও বটে।