October 26, 2024

এক হাঁটু জল কে উপেক্ষা করেই প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল পৌঁছালেন জলবন্দি মানুষদের পাশে

1 min read

এক হাঁটু জল কে উপেক্ষা করেই প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল পৌঁছালেন জলবন্দি মানুষদের পাশে

তন্ময় চক্রবর্তী আজ সকাল থেকে একটানা বৃষ্টির ফলে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ এর বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে জল জমে যাওয়ায় সাধারন মানুষরা ভীষণ অসুবিধার সম্মুখীন হয়। যারা জল বন্দি হয়ে রয়েছে এবার সেই সমস্ত জল বন্দি মানুষদের যাতে কোনো সমস্যায় পড়তে না হয় তার জন্য কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল স্বয়ং প্রাক্তন কমিশনার অমিত দেব গুপ্ত,

পৌর কর্মী চন্দন ঘোষ, কিষাণ সিঙ্গের সাথে নিয়ে শহরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চিরা ইল পাড়া য়  পৌঁছে গেলেন এক হাঁটু জল পেরিয়ে সেই সমস্ত জলবন্দি মানুষদের পাশে।

 

সেখানে গিয়ে তাদের কাছে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা শোনার পর তড়িঘড়ি তিনি সে সমস্ত মানুষদের খাবারের পাশাপাশি স্যানিটাইজার, মাক্স মশা মারার কয়েল এবং পানীয় জলের ব্যবস্থা করে দেন। ১৬  নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে আরো দেখা যায়

পৌরসভার অস্থায়ী ত্রাণ শিবিরে বহু জলবন্দি সাধারণ মানুষদের আশ্রয় নিতে। প্রশাসক সেখানেও যান এবং তাদের প্রয়োজনীয় জিনিস সেখানেই দিয়ে আসেন ।

পৌরসভার প্রশাসক  এর উদ্যোগে খুশি ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নেওয়া সাধারণ মানুষরা।শুক্রবার  সকাল থেকে ব্যপক বৃষ্টির ফলে পৌর শহরের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড জলমগ্ন হয়ে পড়েছে।অনেক বাড়িতে জল ঢুকে যাবার ফলে সমস্যায় সাধারণ মানুষজন। টানা সাতঘন্টা এক নাগারে বৃষ্টি হবার ফলে কালিয়াগঞ্জ শহরের বেশ কয়েকটি এলাকা

জলমগ্ন হয়ে পরে।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর প্রসাশক কার্তিক পাল খবর পেয়েই ছুটে যান সেই সমস্ত ওয়ার্ডে।পৌর সভার কর্মীদের যুদ্ধকালীন ভিত্তিতে কাজে নামিয়ে দেওয়া হয়।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর প্রসাশক নিজে এক হাটু জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে পাশে চন্দন ঘোষকে নিয়ে 

তার তদ্বির তদারকি করেন।পৌর প্রসাশক বলেন কালিয়াগঞ্জ শহরের প্রায় সব ওয়ার্ডে হাই ড্রেন করা হয়েছে।শহরের কিছু কিছু  নীচু জায়গয় জল জমেছে ঠিকই তবে তা বেশিক্ষন থাকবেনা।কারন জল বের করে দেবার কাজ দ্রুত গতিতে শুরু করা হয়েছে।পৌর প্রসাশক বলেন শহরের১৬এবং২ নম্বর ওয়ার্ডে  প্রচন্ড বৃষ্টির কারণে জল জমেছে।উত্তর চিড়াইল পাড়া, পীর পুকুর এলাকায় সব চেয়ে বেশি জল জমেছে।পৌর প্রসাশক কার্তিক পাল বলেন মোট তিনটি পরিবারকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং সেই সমস্ত পরিবারদের খাবারের ব্যবস্থা করে বলে জানান।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *