ফিতা দিয়ে মেপে উন্নয়নের ষোলআনা কাজ বুঝে নিচ্ছেন কালিয়াগঞ্জ এর পৌরপ্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল।
1 min readফিতা দিয়ে মেপে উন্নয়নের ষোলআনা কাজ বুঝে নিচ্ছেন কালিয়াগঞ্জ এর পৌরপ্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল।
তন্ময় চক্রবর্তী উন্নয়নের ক্ষেত্রে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল। তাই যেখানে উন্নয়নমূলক কাজ চলছে সেখানেই ষোলআনা বুঝে নিচ্ছেন নিজেই ফিতা দিয়ে মেপে। কালিয়াগঞ্জ নাটমন্দির চত্বরের সামনে তিনমাথা মোড়ে এইভাবে প্রশাসক কার্তিক বাবুকে দেখা গেল নতুন ভূমিকায় কাজ বুঝে নিতে। তবে তার সঙ্গে সহযোগিতা করেন পৌরসভার ইঞ্জিনিয়াররা ও আধিকারিকরাও।
অদম্য ইচ্ছা ও মনের জোরে যে অনেক কিছুই করা যায় তা ইতিমধ্যে প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছেন কালিয়াগঞ্জ এর রুপকার প্রাক্তন পৌরপতি তথা বর্তমান প্রশাসন কার্তিক চন্দ্র পাল। করোনাভাইরাস এর জেরে লকডাউন এ কিছুদিন থমকে থাকার পর আনলক ওয়ান পর্ব শুরু হতেই আবারও উন্নয়ন এক্সপ্রেসের চাকা ছুটতে শুরু করেছে শহরের যোগ্য পাইলট কাত্তিক বাবুর নেতৃত্বে। আজ থেকে পাঁচ বছর আগের
কালিয়াগঞ্জ আর আজকের কালিয়াগঞ্জ এর মধ্যে তাই বিস্তর ফারাক দেখতে পাচ্ছে কালিয়াগঞ্জ এর মানুষ। করোনা ভাইরাস এর দরুন লকডাউন এর সময় আর পাঁচজন যখন গৃহবন্দী ছিলেন ঠিক সে সময়ে কার্তিক বাবুকে দেখা গেছে 24 ইনটু 7 দায়িত্ব সহকারে পৌর শহরের মানুষদের পাশে একজন বিশ্বস্ত বন্ধুর মত হয়ে দাঁড়াতে।শহরের মানুষদের যাতে সেই সময় কোন অসুবিধা না পড়তে হয় তার জন্য তিনি সদা সর্বদা অক্লান্ত পরিশ্রম করে নজর রেখেছিলেন। আজ লকডাউন আর নেই এসে গেছে আনলক ওয়ান পর্ব।
তাই এখন থমকে থাকা কাজগুলোর দিকে বেশি বেশি করে নজর দিয়ে যাতে আগামী দিনে এই কাজগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন করা যায় তার জন্য তিনি এখন নতুন উদ্যমে কাজ করে চলছেন যাতে ঝাঁ-চকচকে একটা কালিয়াগঞ্জ শহর তিনি কালিয়াগঞ্জ বাসীকে উপহার দিতে পারেন।
এর জন্য তিনি নিজেই এখন সব জায়গায় তদবির তদারকি করছেন। কোন কোন জায়গায় তাকে দেখা যাচ্ছে আবার ফিতা দিয়ে মেপে শহরের উন্নয়নমূলক কাজটা ষোলআনা বুঝে নিতে। আর এতেই পৌর প্রশাসকের ভূমিকায় বেজায় খুশি কালিয়াগঞ্জ শহরের সাধারণ মানুষরা।