লকডাউনের জেরে তরিতরকারী দাম নাগালের মধ্যে থাকলেও নিম্ন মধ্যবিত্ত দের প্রতিদিনের সাথী খইনির মূল্য লাগাম ছাড়ায় নাজেহাল
1 min readলকডাউনের জেরে তরিতরকারী দাম নাগালের মধ্যে থাকলেও নিম্ন মধ্যবিত্ত দের প্রতিদিনের সাথী খইনির মূল্য লাগাম ছাড়ায় নাজেহাল
তপন চক্রবর্তী–কালিয়াগঞ্জ–উত্তর দিনাজপুর–লকডাউনের কারনে বাজারে তরিতরকারী ও সব্জির বাজার আয়ত্বের মধ্যে থাকলেও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রমিকদের কাছে বর্তমানে খইনির দাম আগুন হয়ে যাওয়ায় তারা প্রচন্ড ক্ষুব্ধ।উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ শহরের একটি পানের দোকানে
এক খইনি ক্রেতা খইনি কিনতে গেলে দাম শুনেই দোকানদারের সাথে তর্কবিতর্ক শুরু করে দেয়।খইনি ক্রেতা দোকানদারকে বলেন রায়গঞ্জের গণেশ খইনি বাজারে আগে পাঁচ টাকা ছিল বর্তমানে দুই টাকা বেড়ে সাত টাকা হয়েছে।তাহলে কালিয়াগঞ্জের খইনির দাম একলাফে করোনার মত বেড়ে দশ টাকা কোন যুক্তিতে হয়।দোকানদার বলেই ফেললো আপনার নেবার হয় নেন আমার কিছু করার নাই।
আগে একবস্তার দাম ২৭৫০টাকা ছিল।বর্তমানে লকডাউনের সময় তা বেড়ে পাঁচ হাজার টাকা হয়েছে।এক প্যাকেটের দাম আগে ছিল পাঁচ টাকা সেটার বর্তমান মূল্য দশ টাকা হয়েছে।পানের দোকানদার বললেন একলাফে ডবল হয়ে যাবে এটা আমি দোকানদার হিসাবেও ভাবতে পারিনি।আসলে যার যা খুশি করে যাচ্ছে। করোনার সুযোগে এক শ্রেণীর ব্যবসায়ী চুটিয়ে কামাই করে নিল।বলার কেও নেই।করোনার দৌলতে যারা কালোবাজারি করে চলেছে তাদের রুখতে পুলিশের কোন ভূমিকা নেই।ফলে এক শ্রেণীর খইনি ব্যবসায়ীরা খইনি বিক্রি করেই করোনার দৌলতে চুটিয়ে কামাই করে নিলেও তারা কোন বাধার সম্মুখীন হয়নি।খইনি বিক্রেতা বলেন কই দক্ষিণ দিনাজপুরেতোখইনির দাম বাড়েনি?সেখানকার ব্যবসায়ীরাও তো এসবের ব্যবসা করছে।লকডাউনের মধ্যে বিমলের দাম বেড়ে মাঝখানে পনেরো টাকা হয়েছিল।কিন্তূ এখন সেই বিমলের দাম মাত্র সাত টাকা হয়েছে।তাহলে কালিয়াগঞ্জের খইনির ব্যবসায়ী খইনির দাম কেন কমাতে পারেনা?খইনি ক্রেতাদের দাবি অবিলম্বে কালিয়াগঞ্জের খইনির দাম না কমালে তারা পুলিশের ইনফোর্সমেন্ট দপ্তরে গিয়ে নালিশ জানাতে বাধ্য হবে বলে জানায়।