ব্যাতিক্রমী বিধায়ক তপন দেবসিংহ দেহ রক্ষী ফিরিয়ে দিয়ে নজির সৃষ্টি করলেন
1 min readব্যাতিক্রমী বিধায়ক তপন দেবসিংহ দেহ রক্ষী ফিরিয়ে দিয়ে নজির সৃষ্টি করলেন
তপন চক্রবর্তী-উত্তর দিনাজপুর– শাসক দলের যেমন তেমন নেতারা যখন সাথে দেহ রক্ষী নিয়ে ঘুরতে বাড়তি সন্মান অনুভব করেন।তখন কালিয়াগঞ্জের নবনির্বাচিত শাসক দলের বিধায়ক তপন দেবসিংহকে দেহ রক্ষী নেবার জন্য জেলা পুলিশ অনুরোধ করলেও তিনি তাদের অনুরোধ
প্রত্যাখ্যান করেছেন।তপন দেব সিংহ এক প্রশ্নের উত্তরে জানান বিধায়ক নির্বাচিত হলেই আমাকে দেহরক্ষী নিতে হবে তার কি মানে আছে?আমি এমন একজন মানুষ বিধায়ক যখন ছিলাম না তখনও ভালো বাস তো বিধায়ক হবার পরেও আমাকে সবাই ভালো বাসে।দেহ রক্ষী থাকলেই বরং আমার অসুবিধা।আমাকে মানুষ ভোট দিয়ে বিধায়ক বানিয়েছে।পুলিশ নিয়ে ঘুরলে মানুষের সাথে দূরত্ব তৈরী হয়।কালিয়াগঞ্জে আমরা যারা রাজনীতি করি কারো সাথে আমাদের কোন বিরোধ নেই । ভোট এলে আমরা প্রত্যেকেই নিজেদের দলের কথা বলি।তারপর ভোট শেষ হলেই সব দাদা ভাই সম্পর্কে মিলে মিশে চলি।সেখানে কোন প্রয়োজনটা আছে যে আমার দেহ রক্ষীর প্রয়োজন হয়ে পড়লো?আর আমি একদম সাধারণ মানুষ।দেহরক্ষীর আমার কোন প্রয়োজন হয়না।এই বেশ ভালো আছি।তপন বাবু বলেন তিনি যখন পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি ছিলেন তখনও বাজার করেছি এখনো বিধায়ক হবার পরেও নিয়মিত বাজার করি।কই কোন অসুবিধা হয়নাতো।তপন বাবু বলেন তিনি যখন পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি ছিলেন তখনও বাজার করতাম এখনো বিধায়ক হবার পরেও নিয়মিত বাজার করি।কই কোন অসুবিধা হয়নাতো।এব্যাপারে কালিয়াগঞ্জের পৌর সভার পৌরপিতা কার্তি ক পাল এবং তৃণমূল দলের রাজ্য সম্পাদক অসীম ঘোষ বিধায়ক তপন দেবসিংহের সিধান্তকে পূর্ন সমর্থন জানিয়ে বলেন আমরা কালিয়াগঞ্জে যারা রাজনীতি করি অন্যান্য জায়গা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।কালিয়াগঞ্জে আমাদের দেহ রক্ষী নিয়ে ঘোড়ার কোন প্রয়োজন অভ্যে বলে আমাদের মনে হয়না।