"উঠলো বাই মৌসুনি যাই" —–
1 min readদেবাঞ্জলী চক্রবর্তী,কলকাতা, বর্তমানের কথা :–সকাল 10-6 টা অফিস করে ক্লান্ত?একটু অবসর চাই? দুদিনের জন্য ঘুরে আসুন “মৌসুনি”থেকে।ভাবছেন অজানা জায়গা থাকবো কোথায়, খাবো কোথায়, যাবই বা কি করে? নামখানার নিকটবর্তী “মৌসুনি দ্বীপ”। সমূদ্র সৈকত, বালুচর, চারটি গ্রামের পরিবেশ ও পাখিদের কলতান আপনার শহুরে যান্ত্রিক মনকে কথা দিলাম প্রসন্ন করে দেবে। মৌসুনি পৌছে রসনাতৃপ্তির পর আপনার গন্তব্য “বালিয়াড়া” ।যত দূর চোখ যাবে শুধু সমূদ্র সৈকত। আপনার শহরে কান ইতি উতি যান্ত্রিক শব্দ খুজলেও সমুদ্রের নীরবতা ও পাখিদের ঘরে ফেরার কলতানের কাছে তা হার মানবে। যাওয়ার পথে চোখে পড়ে পানের বরজ, আলুর জমি, মাচা থেকে ঝুলে পড়া কুমড়ো তো কোথাও বা টমেটোর হামাগুড়ি ।উপরি পাওনা আপনি চাইলেই জেলেমাঝি বন্ধুদের সাথে মাছ ধরার সুযোগ ।এসবের রেশ উপভোগ করতে না করতেই তাঁবুতে সোলারের টিমটিম আলো আঁধারিতে আপনার পাতে পড়বে গরম গরম রুটি, দেশি মুরগির মাংস সহযোগে মিষ্টি।পরেরদিন মোবাইলের ঘন্টি নয় পাখির মিষ্টি ডাকেই আপনার ঘুম ডাঙলে গন্তব্য হওয়া উচিত “কাকরামারির চর”। প্রচার বিমুখ এই চর কিন্ত পাখি দেখার আদর্শ জায়গা। কমন কিংফিশার, white bill Eagles, ফিঙে ,barnshallow আরো কত কি যা পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। সব মিলিয়ে দু’তিন দিনের ছুটিতে রোমাঞ্চকর অনুভূতি ।আপনার মন আরও একবার চাইবে “মৌসুনির” কাছে ফিরে যেতে।যাবেনকিতাবে:শিয়ালদহ থেকে নামখানা লোকাল (7:10 a.m)/ Esplanade থেকে বাস-পৌছে van/Toto ফেরি ঘাট পর্যন্ত(15 INR)-পার করতে হবে হাতিয়ানি দো আনি নদী- পৌছে van/toto বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত- বকখালি বাউনড বাস অথবা গাড়িও বুক করতে পারেন (400INR) পাতিয়া বুনিয়া ঘাট পর্যন্ত- water vassel বুক করে নদী পার করলেই মৌসুনি দ্বীপ