October 27, 2024

ভিক্ষা গ্রহণ করেন ক্রেডিট কার্ডে

1 min read

ভিক্ষা গ্রহণ করেন ক্রেডিট কার্ডে। আছে নিজস্ব ওয়েবসাইট। জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও তার বিচরণ আছে। আবে হ্যাগেনস্টোন (৪২) নামের এই ভিক্ষুক থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রোয়েটের রাস্তায়। এক দশক আগে ডেট্রোয়েটে ব্যস্ত মার্কেটের পাশের সড়কে একটি ফাঁকা জায়গা দেখে সেখানে বসে পড়েন তিনি। তখন থেকে সেখানেই তার ঘরবাড়ি। সেখানে বসেই ভিক্ষা করছেন।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

নিজের ব্লগে হ্যাগেনস্টোন লিখেছেন, আমি নিজে যদি নিজেকে রাজপথ থেকে স্থায়ীভাবে প্রত্যাহার করতে পারি তাহলে আমি আরও একজনকে সহায়তা করতে পারবো। তারপর আরও একজনকে। তিনি এখানেই থেমে থাকেননি। এমন একটি অ্যাপ বানাচ্ছেন যা ভুয়া গৃহহীন মানুষকে শনাক্ত করতে পারবে। শনাক্ত করতে পারবে যে, তারা আসলেই বেকার, তাদের মাথার ওপর ছাদ আছে কিনা। এ অ্যাপ ব্যবহার করে তিনি প্রকৃত ও ভুয়া গৃহহীন মানুষের একটি ডাটাবেজ তৈরি করতে চান।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


আধুনিক মাধ্যমগুলোর নিয়মিত সেবা নিচ্ছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম লিংকডইন-এ অ্যাকাউন্ট আছে। আর ভিক্ষা নেন ক্রেডিট কার্ডে। যেহেতু তিনি ভিসা, মাস্টার কার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেসের মাধ্যমে ভিক্ষার অর্থ গ্রহণ করেন, আছে নিজের ওয়েবসাইট। তাই তাকে কেউ কেউ ‘ডিজিটাল ভিক্ষুক’ হিসেবে অভিহিত করেন। ভিক্ষায় তিনি ব্যবহার করেন মোবাইল ফোনও। এর মাধ্যমে কার্ডের অর্থ প্রক্রিয়াজাত করেন। ক্রেডিট কার্ডকে পড়তে পারে এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে তিনি দান করা অর্থ নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করেন। তার ফোনের নাম দিয়েছেন ‘ওবামাফোন’। এ ফোনটি তাকে সরবরাহ করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের লাইফলাইন অ্যাসিস্ট্যান্স প্রোগ্রাম।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


এখানেই শেষ নয়। তিনি দান করা অর্থ সংগ্রহ করেন লিংকডইন পেজ ও তার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। ওয়েবসাইটে তিনি বিজ্ঞাপন দিয়েছেন ছোটখাটো কাজ হলেও তিনি করতে চান। এ সাইটের মাধ্যমে তিনি নতুন পরিকল্পনা করছেন। গৃহহীন মানুষের জন্য তিনি একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করতে চান, যারা ছোটখাটো কাজ খুঁজে ফিরছেন। এসব মানুষকে যেন তাদের পছন্দমতো কাজ জুটিয়ে দেয়া যায় সে জন্য তার এই লক্ষ্য। তিনি বলেন, আমার কাজকর্ম হলো গৃহহীন মানুষদের নিয়ে। যদি বছরের প্রতিদিন পূর্ণ বয়স্ক প্রত্যেক মার্কিনি এক পেনি করে দান করেন তা দিয়েই এটা করা সম্ভব।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
iv>





(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});



(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *