October 27, 2024

বনসৃজন প্রকল্পে লাগানো গাছ জ্বালানির জন্য কেটে নিয়ে যাচ্ছে কতিপয় স্থানীয় বাসিন্দারা

1 min read

বনসৃজন প্রকল্পে
লাগানো গাছ
জ্বালানির জন্য
কেটে নিয়ে
যাচ্ছে কতিপয় স্থানীয় বাসিন্দারা।  উত্তর
দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জের

কুলিক নদীর
বাঁধের এমণ টাই ঘটেছে ফলে
ক্রমশই  দুর্বল
হয়ে পড়ছে
নদী বাঁধ বাঁধের মাটিকে
সুসংহত পোক্ত করতে
বিগত দিনে
গাছ লাগানোর
কাজ করা
হলেও যথেচ্ছভাবে
সেগুলি কেটে
নিয়ে যাওয়ায়
উদ্দেশ্য একেবারে
মাঠে মারা
যাচ্ছে বর্ষার
আগে এই
ঘটনায় পরিবেশপ্রেমীরা
উদ্বেগ প্রকাশ
করলেও প্রশাসনের
কোনও হেলদোল
নেই এব্যাপারে
কিছু জানা
নেই বলে
বনদপ্তরের আধিকারিকরা
জানিয়েছেন তবে
উত্তর দিনাজপুর
জেলা পরিষদের
পক্ষ থেকে
এনিয়ে প্রয়োজনীয়
পদক্ষেপ করার
আশ্বাস দেওয়া
হয়েছে



শহর লাগোয়া
স্থানে নদী
ঘেঁষেই রয়েছে
কুলিক ফরেস্ট
কুলিক
পক্ষীনিবাস ।জেলা সদর
শহর রায়গঞ্জের
পাশ দিয়ে
বয়ে গিয়েছে
কুলিক নদী একদিকে
অবহেলা দূষণের কারণে
এবং অন্যদিকে
সংস্কারের অভাবে
কুলিক নদীর
হাল বেশ
খারাপ শহরের
পাশ দিয়ে
বয়ে যাওয়া
কয়েক কিলোমিটার
নদীর তো
নাব্যতা নেই
বললেই চলে তাই বন্যা
বা অতিবৃষ্টির
কারণে নদীর
পাড় উপচে
শহরের পশ্চিমাংশে
ঢুকে যায় ১৯৮৭, ১৯৯১
১৯৯৭
সালে পুর
এলাকায় প্রচুর
পরিমানে জল
ঢুকে বন্যা
পরিস্থিতির সৃষ্টি
করেছিল এরপরেই
জেলা প্রশাসন
সেচ
দপ্তর শহরকে
রক্ষার জন্য
কুলিক নদীর
বাঁধকে আরও
চওড়া উঁচু করে বাঁধের ফাটল
রুখতে লাগানো
হয় প্রচুর
গাছ কিন্তু
যাদের সুরক্ষার
জন্য এই
গাছগুলো লাগানো
হয়েছিল তারাই
এখন জ্বালানির
জন্য তা
কেটে নিয়ে
যাচ্ছে 


পরিবেশপ্রেমী তথা
একটি স্বেচ্ছাসেবী
সংগঠনের সম্পাদক
কৌশিক ভট্টাচার্য
বলেন, রায়গঞ্জ
শহরের আবদুলঘাটা
এলাকায় বহু
বছর ধরেই
ঘন বৃক্ষরাজির
মাঝ থেকেই
একটা দুটো
করে গাছ
কেটে নিয়ে
যাচ্ছে স্থানীয়
একাংশ বাসিন্দা এনিয়ে আমরা
ওই এলাকার
মানুষদের অতীতে
অনেকবার নিষেধ
করেছি এলাকায়
গিয়ে মানুষদের
সাথে মিটিং
করে বোঝানোর
চেষ্টা করেছি কিছুটা লাভ
হয়েছে কিন্তু
গাছ কাটা
পুরোপুরি বন্ধ
হয়নি বনদপ্তর
নজরদারি বাড়ালে
তা সম্ভব রায়গঞ্জের ডিএফও
দ্বিপর্ণ কুমার
দত্ত বলেন, এরকম কিছু
হচ্ছে বলে
আমার জানা
নেই জেলা
পরিষদের সহকারী
সভাধিপতি পূর্ণেন্দু
দে বলেন, বাধেঁর মাটি
শক্ত করার
জন্য বনসৃজন
প্রকল্পে স্থানীয়
কমলাবাড়ি গ্রাম
পঞ্চায়েত থেকে
প্রচুর গাছ
লাগানো হয়েছিল গাছগুলি এখন
অনেকটাই বড়
হয়েছে ভবিষ্যতে
আরও স্বাস্থ্যবান
হবে সেগুলিকে
কেটে নিয়ে
যাওয়া উচিত
নয় আমরা
খতিয়ে দেখে
উপযুক্ত ব্যবস্থা
নেব


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *