October 26, 2024

ব্যয় সংকোচে নয়া নজির গড়লেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা পৌর পতি কার্তিক চন্দ্র পাল

1 min read

   
সুচন্দন কর্মকার  :-   রাজকোশের হাল
ফেরাতে সম্প্রতি খরচ কমানোর দাওয়াই দিয়ে নির্দেশিকা  জারি করছেন মুখ্যসচিব। মূখ্যমন্ত্রী মমতা
ব্যন্দ্যেপাধ্যায়ের দেখানো পথে  উত্তর
দিনাজপুরের জেলাশাসক অরবিন্দকুমার  মিনার
উদ্দ্যেগে প্রতি সপ্তাহে বুধবার  নো
-ভেহিক্যাল ডে পালিত হচ্ছে জেলায়। এই  সমস্ত
উদ্দ্যেগের মাঝে সরকারি ব্যয় সংকোচনের কাজ করছেন কালিয়াগঞ্জের তৃনমূলি পুরপ্রধান
কার্তিক  পালাও। ২০১৬ সালের ১০ আগষ্ট
প্রথমে ভারপ্রাপ্ত স্থায়ীভাবে পুরপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। তারপর থেকেই
কোনোরুপ সরকারি অর্থ খরচ না করে নজির তৈরী করে চলছেন কার্তিকবাবু ।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


কালিয়াগঞ্জ পুরপ্রধান হিসাবে কার্তিকবাবু সরকারি গাড়ি বা পরিবহন খরচ বাবদ টাকা
নেন না । এমনকি পুরসভার  অর্থে চা ও পানীয়
জল পর্যন্ত গ্রহন করেন না । পুরপ্রধান হিসাবে কার্তিক বাবু প্রতিমাসে ৫ হাজার টাকা
ভাতা ছাড়াও সরকারি কাজে যাতাযাতের জন্য একটি গাড়ি ব্যবহার করতে পারেন।পুরসভার কাজে
কলকাতা সহ অন্যান্য স্থানে যাতাযাতের এবং থাকা খাওয়ার খরচও পান একজন পুরপ্রধান।এছাড়াও
প্রতিদিন অফিসে প্রয়োজন মতো চা
,
বিস্কুট কাগজ, কলমের মতো সামগ্রী নিখরচায় পেতে পারেন তিনি। কিন্তু কালিয়াগঞ্জের পুরপ্রধান
সেসব কিছুই নেন না । পুরসভার নিজস্ব গাড়িও চাপেন না। কালিয়াগঞ্জের মধ্যে  চলাচল 
করেন নিজের স্কুটারেই। জেলা সহ উত্তরবঙ্গের  অন্যত্র সরকারি কাজে গেলে নিজের চারচাকার
গাড়িতে চেপেই যান কার্তিক পাল। কালকাতায় যাতাযাতের ট্রেনের টিকিট ও সেখানে থাকা
খাওয়া চলাচলের ট্রাক্সি খরচ সমস্ত নিজের পকেট থেকে ব্যয় করেন কালিয়াগঞ্জের
পুরপ্রধান। প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায়ী হওয়ার ফলে 
আর্থিকভাবে স্বচ্ছল কার্তিকবাবু। তাই সরকারি অর্থ ব্যায়ের পথে হাটেন না
তিনি ।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *