October 28, 2024

রাজ্য সরকারের নীতির বিরুদ্ধাচরণ করে নিজেদের ব্যাক্তিগত নীতির প্রবর্তন করে তালিবানি শাসনের অবসান হতে শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র

1 min read

রাজ্য সরকারের নীতির বিরুদ্ধাচরণ করে নিজেদের ব্যাক্তিগত নীতির প্রবর্তন করে তালিবানি শাসনের অবসান হতে শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র

তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,১২ অক্টোবর:কথায় বলে পিপিলিকার পাখা উঠে মরিবার তরে।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার দুই তালিবানি প্রশাষকের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর প্রসাশক ও তার এক নম্বর সাকরেদের অবৈধ কার্যকলাপে অতিষ্ট হয়ে যাবার খবর কলকাতায় পৌঁছানোর পর অতি দ্রুত কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার তালিবানি পৌর প্রসাশক সহ সদস্যদের সবাইকে পৌর সভা থেকে সরিয়ে দিয়ে নুতন পৌর প্রসাশকের দায়িত্বে হাল ধরতে বসাতে চলেছে কর্মযোগী অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন দক্ষ পৌর প্রশাসককে পৌর নির্বাচনে না হওয়া পর্যন্ত।যা বিশ্বস্ত সূত্রের খবর থেকে জানা যায়।

 

খবর নিয়ে জানা যায়।কালিয়াগঞ্জ পৌর প্রসাশক এবং তার একজন সাকরেদ মোট পাঁচ জনের বোর্ড থাকলেও অপর তিনজনের মধ্যে দুই জন সিনিয়ার মোস্ট প্রসাশক থাকলেও তাদের সাথে কোন আলাপ আলোচনা না করে এই কয়েক মাসের মধ্যে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে যা একটি পৌর সভার পক্ষে যথেষ্ট নিন্দনীয় এবং কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ইতিহাসে ঘটেনি বলেই তারা মনে করেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিন পৌর প্রসাশক মন্ডলীর সদস্যরা বলেন সামান্য সৌজন্যবোধ নেই বর্তমান পৌর প্রসাশক শচিন সিংহ রায়ের এবং তার অপর সদস্য ঈশ্বর রজকের।

তাদের বক্তব্য আবাসন প্রকল্পের একজন ঘর প্রাপকের সাথে ব্যক্তিগত রাগ মিটাতে কি ভাবে থানায় এফ আই আর করা হয়?সেই মহিলা কি আচরণ করেছে যে তাদের গ্রেপ্তার করতে হবে?কি দোযে একজন ব্যক্তিকে১৫ বছরের একটি সামান্য চাকরি সেটাও বন্ধ জরে দেওয়া হয়েছে কাদের সাথে আলোচনা করে? আমরা সব ঘটনা জেনে নিয়েছি আবাসন যোজনার ঘর প্রাপকের স্ত্রীর ঘরের তৃতীয় কিস্তির টাকা বন্ধ করে রেখে দেওয়া হয় একজন পৌর প্রশাসক মন্ডলীর সদস্যের প্রত্ত্ক্ষ মদতে।একজন প্রসাশক মন্ডলীর সদস্য হয়ে এবং তৃণমূলের দলে থেকে কি ভাবে এলাকার মানুষদের দিয়ে বাধ্যতামূলক ভাবে পৌর সভায় ঘরের টাকা কোন ভাবেই যাতে ছেড়ে দেওয়া না হয় তার সব রকম ব্যবস্থা করে তিনি স্বতীত্বপনা দেখাবেন দলের ক্ষতি করে? তা কেউ বরদাস্ত করবেনা আমরাও এই ধরনের নিম্ন রুচির মানুষদের ঘৃণা করি।শুধু ঘরের টাকা বন্ধ করে রেখেই এই নন কমিশনার পৌর প্রসাশক মন্ডলীর সদস্য ক্ষান্ত হয়নি।

পূজার আগে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের দুস্থ পৌর সভার স্বাস্থ্য কর্মীর চাকরিটা পর্যন্ত বন্ধ করে রেখেছেন।সেই মহিলা স্বাস্থ্য কর্মী একজন কোভিদের সাথে যুক্ত কাজ করা মহিলা পূজার আগে তার সমস্ত টাকা পয়সা বন্ধ করে এই পৌর প্রসাশক।পৌর প্রসাশক মন্ডলীর সদস্য তিনি নিজেকে কি ভেবেছেন? তিনি পৌরসভার মহিলা স্বাস্থ্য কর্মীদের মৌখিক হুমকি দিতেও পিছপা হননি।মহিলা স্বাস্থ্য কর্মীদের তিনি জানিয়ে দিয়েছেন কোন মহিলা স্বাস্থ্য কর্মী যদি স্বাস্থ্য কর্মী দানি গুপ্তার হয়ে পৌর সভায় আন্দোলন করে তাহলে দানি গুপ্তার মত তাদেরও সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে। এ কোন তালিবানি বোর্ড।সমস্ত ঘটনা রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টিতে আনা হলে তিনি যে কালিয়াগঞ্জ।পৌর সভার পৌর প্রসাশক ও অবৈধ ভাবে এসব কাজ করার নায়কদের আর কালিয়াগঞ্জ পৌর সভায় না রেখে দ্রুত বিদায় দিচ্ছে তা শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র।কালিয়াগঞ্জের জনৈক শীর্ষ স্থানীয়।তৃণমূল নেতার বক্তব্য এতদিন ধরে কালিয়াগঞ্জপৌর সভায় তৃণমূলের বোর্ড চলছিল কোন দিন কোন নাগরিকদের পৌর সভায় জোরে কথা বলার জন্যতো গ্রেপ্তার হবার ঘটনা ঘটেনি বা চাকরি চলে গেছে তা শোনা যায়নি?তিনি বলেন যারা তৃণমূলের কর্মী হয়ে তৃণমূলকে পেছন থেকে চুরি মারবে তাদের বিরুদ্ধে দল নিশ্চয় কঠিন ও কঠোর সিধান্ত নেবে বলেই তার বিশ্বাস। খোঁজ নিয়ে জানা যায় কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার অধিকাংশ কর্মীরা অধীর আগ্রহে দিন গুনছে কবে এবং কত দ্রুত এই বোর্ডকে বাতিল করা হবে তার অপেক্ষায় আছে সবাই।অনেককেই গতকাল এক পূজা মন্ডবে তৃণমূলের সাথে বিজেপির নেতাদের মহা মিলন মঞ্চে বলতে শোনা যায় যেদিন কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার এই তালিবান বোর্ডের অবসান হবে সেদিন কয়েক হাজার টাকার ফটকা ফাটানোর ব্যবস্থা করা হবে।তবে বহাল তবিয়তে থাকার পর কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা থেকে তালিবানি পৌর বোর্ডের বিদায় আসন্ন তা সোমবারের ঘটনার পর দুই তালিবানি শাসকের মুখ বাংলার পাঁচের মত আকার নিয়েছে তা এই দুই জনের খুব কাছের লোকের মুখেই শোনা যা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *