October 25, 2024

কালিয়াগঞ্জের বাঘন হ্যাপি অফিসের শ্যামা পূজো উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সূচনা হলো দীপাবলি উৎসবের

1 min read
সুচন্দন কর্মকার :- কালিয়াগঞ্জের বাঘন হ্যাপি অফিসের শ্যামা পূজো উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সূচনা হলো দীপাবলি উৎসবের। এদিন বিকেলে প্রদীপ জ্বালিয়ে এই উৎসবের সূচনা করেন প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক জগতের বিশিষ্টরা। শহর সংলগ্ন ভান্ডার পঞ্চায়েতের বাঘনের হ্যাপি অফিসের দীপাবলি উৎসবের সূচনায় ছিলেন কালিয়াগঞ্জের পুরপ্রধান কার্তিক পাল, জেলা পরিষদের সদস্য দধিমোহন দেবশর্মা, জেলার নোডাল অফিসার এনআরইজিএস শুভ্রজিত গুপ্ত, কুশমন্ডির বিডিও মহঃ জাকারিয়া, কালিয়াগঞ্জের যুগ্ম বিডিও পরিমল দাস, উত্তরবঙ্গ ক্রীড়া উন্নয়ন পর্ষদের সদস্য অসীম ঘোষ, জেলা পরিষদের সভাধিপতি কবিতা বর্মন, জেলা পরিষদের সদস্য মমেনা আহমেদ, বিশিষ্ট শিক্ষক অসীম রঞ্জন দাস, বিএমওএইচ ডাঃ দেবাশীষ বালা ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ইন্দ্রাণী ঘোষ। সূচনা মঞ্চ থেকে এলাকার দুস্থ মানুষদের হাতে তুলে দেয়া হয় কম্বল।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

 হ্যাপি অফিসের চিফ উত্তম ঘোষ বলেন উৎসবে মানুষকে আনন্দ দেওয়ার জন্য এই উদ্যোগে। এদিন বিকেলে শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠান চলে রাত পর্যন্ত। সন্ধ্যায় প্রথমে কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা প্রদান, তারপর বাউল গানের আসর, শেষে বহিরাগত শিল্পী সমন্বয়ে বিচিত্রা অনুষ্ঠান হয়। এদিকে বৃহস্পতিবার শ্যামাপূজার তৃতীয়দিনে জমে উঠেছে কালিয়াগঞ্জ উৎসবের আনন্দে। এবছর কালিয়াগঞ্জের বিগ বাজেটের মতো মাঝারি ও ছোট পুজোগুলি তাদের থিমের জন্য নজর কেড়েছে। এই পুজোর মধ্যে নজর কেড়েছে মহেন্দ্রগঞ্জ বাজার সংলগ্ন রায় কলোনির শ্যামাপুজো।  এই পুজো মণ্ডপ সাজানো হয়েছে মিস্টান্ন দিয়ে। বাংলার রসগোল্লার জিআই স্বীকৃতি প্রাপ্তির বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।এই মণ্ডপ সাজানো হয়েছে মাটির মডেল দিয়ে। গোপালন ও গরুর দুধ থেকে ছানা তৈরি। সেই ছানা বাজারে বিক্রি।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

 ছানা থেকে রসগোল্লা প্রস্তুতিপর্ব  এবং মিষ্টির একটি দোকান সাজিয়ে তাতে মিষ্টান্ন বিক্রির পর্ব ধরা দিয়েছে রায় কলোনি বারোয়ারি শ্যামা পূজা মন্ডপে। এই মণ্ডপে মাতৃ প্রতিমা সাজানো হয়েছে বাংলায় তৈরি হওয়া সমস্ত ধরনের মিষ্টি দিয়ে। অপূর্ব দেখতে এই প্রতিমা। অন্যদিকে মন্ডপের বাইরে আছে সেভ ড্রাইভ – সেভ লাইফ কর্মসূচি সমেত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নানা প্রকল্প। যেমন কন্যাশ্রী, সবুজ সাথী সহ বিশ্ব বাংলার প্রচার। এই পুজো বিগ বাজেটের পুজোগুলির সাথে পাল্লা দিয়ে মানুষ টানছে। এছাড়াও অগ্নিবীণা ক্লাব, সবুজ সংঘ, রামকৃষ্ণ স্পোটিং ক্লাব, কালচারাল ইউনিটের মতো পূজো মন্ডপে মানুষের ভিড় ছিল। সবার উপরে ছিল মা বয়রা কালী মন্দিরে মাতৃ দর্শনের ভীড়।  এ বছর পুজোর পরের দিন রাতেও মায়ের অঙ্গে ছিল সোনার গয়নার সাজ।এই সোনার গয়নায় মাকে সাজানো হয় শুধু পুজোর দিন। পর দিন সকালে সেই গয়না খুলে দেওয়া হতো নিরাপত্তার কারণে। এবারে সেই প্রথা ভেঙ্গে মায়ের শরীরের গহনা ছিল দ্বিতীয় দিনেও।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *