October 24, 2024

অবশেষে হাই কোর্টের নির্দেশে নমিতা ঘোষ তার ঘরের চাবি ফিরে পেলেন

1 min read
তপন চক্রবর্তী–উত্তর দিনাজপুর–অবশেষে বৃদ্ধা মা নমিতা ঘোষ কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে ছেলের কাছ থেকে ঘরের চাবি ফিরে পেয়ে মা বাঁচার স্বপ্ন ফিরে পেলেন।ঘটনাটি ঘটেছে কলকাতায়।জানা যায় নমিতা ঘোষের ছেলে রজত ঘোষ ও বৌমা সোনালী ঘোষ।বৃদ্ধা মাকে ছেলে ও বৌমা দুজনে মিলে বাড়ী থেকে বের করে দেয়।অসহায় বৃদ্ধা বিচারের   আসায় পুলিশ প্রশাসনের দুয়ারে দুয়ারে কেঁদে কেঁদে  বেড়ালেও নিট ফল শুন্য।অসহায় বৃদ্ধা এর পর  কোন উপায় না দেখে অবশেষে কলকাতা হাই কোর্টের সুনাম ধন্য আইনজীবি কল্যাণ চক্রবর্ত্তী র দ্বারস্থ হন। 


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

                   বৃদ্ধা নমিতা ঘোষ কলকাতা হাই কোর্টের সুনাম ধন্য আইনজীবি কল্যাণ চক্রবর্ত্তী র দ্বারস্থ হয়ে্যেছিলে


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

 আইনজীবী কল্যান চক্রবর্তী বলেন বৃদ্ধা নমিতা ঘোষ,২০১৬সালে তার ছেলে ও বৌমার বিরুদ্ধে ট্যাঙরা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও থানা থেকে কোন রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।এরপর নমিতা দেবী প্রখ্যাত কলকাতা হাই কোর্টের আইনজীবী কল্যাণ চক্রবর্তী মাধ্যমে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা দায়ের করে।মামলাটি উঠেছিল বিচারক রাজশেখর মান্থার এজলাসে।চলতি বছরের ৬ই আগস্ট বিচারটি পুলিশি নিরাপত্তায় নমিতা দেবীকে তার বাড়িতে পৌঁছে দিলেও নমিতা দেবীর কোন উপকার হয়নি।আইনজীবি কল্যাণ চক্রবর্তী বলেন পুলিশের অবহেলার কারণে তার সুযোগ নিয়ে নমিতাদেবীর বৌমা ও ছেলে ঘরের চাবি তার কাছ থেকে নিয়ে নমিতা দেবীকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়।পরবর্তীতে আইনজীবী কল্যাণ চক্রবর্তী পুনরায় নমিতা দেবীর হয়ে আদালত অবমাননার দায়ে নুতন করে মামলা দায়ের করা হয় নমিতা দেবীর ছেলে রজত ঘোষ ও বৌমা সোনালী ঘোষের বিরুদ্ধে।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

এরপর হাই কোর্ট গত ৪ঠা নভেম্বর ছেলে ও বিউমার বিরুদ্ধে রুল ইস্যু করে হাই কোর্ট।এরপর আদালত ছেলে ই বৌমাকে স্ব শরীরে আদালতে হাজির থাকবার নির্দেশ দিল দুজনেই হয় কোর্টে যথারীতি হাজির হয়।এরর বিচার পতির সামনে নমিতাদেবীর ছেলে নমিতা দেবীর হাতে বাড়ির চাবি তুলে দেয়।বিচারক পুলিশকে করা নির্দেশ দিয়ে বলেন আজ  নমিতা দেবীকে করা নিরাপত্তা দিয়ে বাড়িতে নিয়ে  গিয়ে সমস্ত ব্যবস্থা যেন করে দেওয়া হয়।শুধু তাই নয়পুলিশকে মহামান্য বিচারক নির্দেশ দেন মাঝে মধ্যেই নমিতা দেবীর খোঁজ খবর পুলিশকে নিতে হবে ।কোন রকম ভাবেই যেন নমিতা দেবীর উপর তার ছেলে আর মানসিক অত্যাচার না করতে পারে তা পুলিসকেই দেখতে হবে।এর পরেও যদি কোনভাবে নমিতা দেবীর উপর তার ছেলে ও বৌমা কোন রকম অন্যায় কিছু করে তার দায় ভার পুলিশকেও যেমন নিতে হবে ঠিক একই ভাবে ছেলে ও বিউমা কোনভাবেই রেহাই পাবেন।আইনজীবি কল্যাণ চক্রবর্তী বলেন বর্তমানে অসহায় বৃদ্ধা নমিতা দেবী বর্তমানে শান্তিতেই কাটাচ্ছেন। তিনি বলেন এই রকম ধরনের বেশ কিছু কেস উত্তরবঙ্গেও করেছেন বলে জানান।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *