October 24, 2024

গোবর্ধনপুর সৈকতকে ঘিরে তৈরী হচ্ছে পরিবেশ বান্ধব পর্যটনকেন্দ্র

1 min read

সুন্দরবনের গোবর্ধনপুর সৈকতকে ঘিরে তৈরী হচ্ছে নতুন পর্যটনকেন্দ্র। ইতিমধ্যে ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে পরিকাঠামো নির্মাণের জন্য। কাজ শুরু হবে খুব তাড়াতাড়ি। পরিবেশ বান্ধব এই পর্যটন কেন্দ্রে তৈরী হবে কাঠের তৈরী কটেজ। এই দ্বীপটি সুন্দরবনের শেষতম দ্বীপ। সম্ভবত এই রাজ্যেরও শেষ ভূখণ্ড গোবর্ধনপুর সমুদ্র সৈকত। চারদিকে শুধু আদিগন্ত নীল সমুদ্র। সৈকত জুড়ে ঝাউবন। আর লাল কাঁকড়ার দল ঘুরে বেড়ায়।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

সারা বছর কম–বেশি পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। কিন্তু ২৫ ডিসেম্বর এই বালুতটে তিল ধারণের জায়গা থাকে না। হাজার হাজার মানুষের সমাগমে ভরে ওঠে সুন্দরবনের এই দ্বীপ। পাথরপ্রতিমা ছাড়া কুলতলি, ক্যানিং, নামখানা থেকে দলে দলে পিকনিক পার্টি চলে আসে এই দ্বীপে। অনেকেই লঞ্চ, ভুটভুটি নিয়ে নদীপথেই আসে। আবার এলাকার মানুষেরা নানা গাড়ি ধরে হাজির হয়ে যান।এক সময় এই গোবর্ধনপুর এলাকায় সমুদ্রের গ্রাসে বিঘের পর বিঘে জমি তলিয়ে যায়। অনেকেই ভিটেমাটি ছেড়ে চলে যান। তারপর প্রকৃতির আপন নিয়মে ভাঙন এলাকায় তৈরি হয় বিশাল সমুদ্রতট। সেই তট ক্রমে বাড়তে থাকে। প্রচুর ঝাউগাছ লাগানো হয়। এক ঝলকে দেখলে দিঘা বা বকখালি বলে ভ্রম হতে পারে। তবে এলাকার মানুষের কাছ এই তটটি ‘নিউ বকখালি’‌ হিসেবে পরিচিত। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও এই সমুদ্রতটকে আধুনিক পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টাও শুরু হয়। খোদ মুখ্যমন্ত্রীও এই পর্যটন কেন্দ্র তৈরীর জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেন। এই কেন্দ্রটি গড়ে উঠলে সার্কিট ট্যুরিজম তৈরী হবে।‌‌


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *