ধামজা ফরেস্টের জনপ্রিয় পিকনিক স্পট বন দপ্তর কর্তৃক সিল করে দেওয়ায় জেলা প্রশাশনের এই ধরনের কাজে কয়েক হাজার যুবক যুবতীরা ক্ষুব্ধ
1 min readধামজা ফরেস্টের জনপ্রিয় পিকনিক স্পট বন দপ্তর কর্তৃক সিল করে দেওয়ায় জেলা প্রশাশনের এই ধরনের কাজে কয়েক হাজার যুবক যুবতীরা ক্ষুব্ধ
তপন চক্রবর্তী,কালিয়াগঞ্জ,৩ জানুয়ারী:উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসন করোনা আবহের কারনে কালিয়াগঞ্জের জনপ্রিয় পিকনিক স্পট ধামজা ফরেস্টকে হটাৎ করে বন্ধ করে দেওয়ায় কয়েক হাজার যুবক যুবতীরা জেলা বন দপ্তরের এই কাজে প্রচন্ড ক্ষুব্ধ। বন দপ্তরের এই ধরনের সিদ্ধান্তকে ধীক্কার জানিয়েছে কালিয়াগঞ্জ শহরের বেশ কিছু যুবক যুবতীরা। তারা বলেন কালিয়াগঞ্জে পিক নিক করবা মত একটি স্থান অনেক দিন ধরেই আছে।যেখানে আমরা ভেবেছিলাম এবার কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক তপন দেবসিংহ আমাদের ধামজা ফরেস্টকে পিকনিক স্পট করে দেবেন।বন মত্রী রাজীব বন্দোপাধ্যয় কে ধামজা ফরেস্ট পরিদর্শনে নিয়ে গেলে মন্ত্রী তার বনদপ্ত রের আধিকারিকদের কাজ শুরু করবার নির্দেশও দেন।কিন্তু সব কিছুই আই ওয়াশ মাত্র।শহরের বেশ কিছু যুবক
যুবতীদের বক্তব্য ভাত দিবার ভাতার নয় কিল মারবার গোসাই।আমাদের কালিয়াগঞ্জে বড় দিনের বা নুতন বছরে একটু আনন্দ করবো যে তার কোন উপায় নেই।যেটুকু একটু ছিল তাও এবার বন্ধ করে দিয়েছে বন দপ্তর।সেখানে বেরা লাগিয়ে পুলিশ পাহারা দিয়ে রেখেছেন।সরকার সব কিছু খোলা রেখে দিয়ে পিকনিক স্পট বন্ধ করে জেলা প্রশাসন নাম কুড়াতে চাইছেন?নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কিছু তৃণমূলের সমর্থকদের বক্তব্য যাবার সময় হরিনাম করে কোন কাজ হবে কি বলে শাসক দলের নেতৃত্বদের দিকে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করতেও ছাড়েনি তারা।বনভোজন কারীদের বক্তব্য বনভোজনের যে আনন্দ তা একমাত্র ধামজা পিকনিক স্পটেই পাওয়া যায়।রাধিকাপুর টাঙন নদীর পাড়ে কি সেই আনন্দ পাওয়া যায়?তাদের বক্তব্য ধামজা পিকনিক স্পট বন্ধ করলেই করোনা থেকে মুক্ত হয়ে যাবে।এসব নাকি কিছু কিছু পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়।কালিয়াগঞ্জে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার উদ্দ্যোগে যে দর্শনীয় মন মাতানো উদ্দ্যান করেছে সেখানে প্রতিদিন কয়েক হাজার করে মানুষের যাতায়াত হচ্ছে।সেখানে কই কেওতো গেট আটকিয়ে রাখছে না বা পুলিশকেও রাখা হয়নি?তাহলে এক যাত্রায় পৃথক ফল করে সরকারের ভাবমূর্তি কি ক্ষুন্ন করা হচ্ছেনা? তাই অনেকের মুখেই একই কথা শোনা যায় যেমন সরকার তার প্রসাশনের অবস্থাও ঠিক তেমন চলছে।