December 12, 2024

হাঁসফাঁস গরম থেকে রেহাই মিলবে বরফের দেশে। দেরী কেন চলুন বেড়িয়ে আসি বরফের দেশে

1 min read
দেবাঞ্জলী চক্রবর্তী, কলকাতা:  গ্রীষ্মের
তাপদাহ আর
হাঁসফাঁস করা
গরম থেকে
আমাদের মন
যেন ভোকাট্টা
হয়ে একছুটে
চলে যেতে
চায় বরফের
দেশে
মাথার উপর
নীল আকাশ
আর পদতলে
মোহময়ী হ্রদ
ঠিক
ধরেছেন এই
রোমাঞ্চকর স্থানটি হল গুরুদোংমার

উত্তর সিকিমের
আনুমানিক  সতেরো
হাজার আটশো
ফুট উচুঁতে
এই লেকবরফে
মোড়া পাহাড়
,নীলাকাশ আর
স্বচ্ছ জলের
হ্রদএই
তিন চরিত্রের
মিলেমিশে একাকার
হওয়ার রূপই
গুরুদোংমারের আকর্ষণ  
শুনতে বা
ইন্টারনেটে সার্চ করে দেখতে যতটা
রঙীন লাগে
যাত্রাপথ কিন্তু
ততটা রঙীন
নয়
লাচেন থেকে
গুরুদোংমারের উদ্দেশ্যে  যাত্রা শুরু
হয় মধ্যরাতে হ্যাঁএটাই গুরুদোংমারের ভ্রমণের
মূল আকর্ষণ
আর
আপনার এই
যাত্রা যদি
পূর্ণিমার রাতে তাহলে তো সোনায়
সোহাগা থুরি
রূপোয় রূপশ্রী
 

পাহাড়ের
খাদ বরাবর
রাস্তা দিয়ে
রূপালী রাতের
আকাশ দেখতে
দেখতে যাওয়ার
মত রোমাঞ্চকর
বোধহয় আর
কিছুই নেইতবে হ্যাঁ
পাহাড়ী রাস্তায় জল অবশ্যই সাথে
রাখবেন কারন
যত উপরে
উঠবেন নিঃশ্বাসের
হালকা কষ্টবোধ
হবে
পাহাড়ী রাস্তায়
এই গাড়িগুলির
পারস্পরিক সমঝোতা চোখে পড়ার মত
পিপীলিকার মত একের পর এক
চলতে থাকে
দু
চোখের পলক
এক করলেই
সমস্ত সৌন্দর্য
পুরো মাটি
হয়ে যাবেভোরের
গুরুদোংমার লেকের অনাবিল দৃশ্য ঠিক
যেন স্বর্গীয়
অনুভূতির সমান নীল
ক্যানভাসে  কুসুম
রঙা সূর্যি
মামা আর
শ্বেত শুভ্র  বরফের
পাহাড়ের কোলে
এই হ্রদ
ঠিক যেন
মনে করিয়ে
দেয়আজ নীল রঙে মিশে
গেছে লাল/
আজ রঙ
চিনে নেবার
আকাল  বেলা বাড়তে থাকার সাথে
সাথেই হ্রদের
দিকে আর
ঠিকঠাক তাকানো
যায় না
সূর্যের রশ্মি
পরে জলে
চোখ যেন
ঝলসে যায়
চারিপাশে
গাছপালা না
থাকায় অক্সিজেনের
ঘাটতি এখানে
বেশ বোধ
হয়
তবে এই
নৈসর্গিক দৃশ্য
চাক্ষুষ করার
তৃপ্তি সব
কস্টকে হার
মানায় গুরুদোংমার যাওয়ার
জন্য পারমিট
করাতে হয়
তাই জরুরী
নথি সাথে
থাকা বাধ্যতামূলক যাতায়াতগুরুদোংমারের
যাওয়ার জন্য
লাচেনে 2 রাত
থাকতে পারলে
ভালো আর
ফিরতি পথে
গ্যাংটকে স্টে এখানে
সব রকম
রেটের হোটেল
পাবেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *