মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানো বন্ধ করতে বিশেষ অভিযান ট্রফিক পুলিশের
1 min read
শঙ্কর গুপ্তা ঃ- রবিবার রায়গঞ্জের সুদর্শনপুর এলাকায় দুটি মোটরবাইকের সংঘর্ষে মৃত্যু হয় দুইজনের এবং জখম হন এক মহিলা সহ দুটি বাইকের আরহীর । পুলিশের দাবি তিনটি মোটর বাইকের চালক ও আরোহীর মাথায় হেলমেট ছিল না। পুলিশের অনুমান দুটি বাইক বেপরোয়া ভাবে চালার কারনে দুর্ঘটনা ঘটে।এর পর রাতে রায়গঞ্জ থানার বিভিন্ন এলাকায় ও ৩৪ নম্বার জাতীয় সড়কে অভিযান শুরু করেছে ট্রফিক পুলিশ।মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানো বন্ধ করতে বাইক চালকের নিঃশ্বাস, ব্রেথ
অ্যানালাইজার মেশিনে পরীক্ষা করে দেখা হবে।
অ্যানালাইজার মেশিনে পরীক্ষা করে দেখা হবে।
ধরা পড়লে অভিযুক্তদের জরিমানা করা বা প্রয়োজনে গ্রেফতার করার সরকারি নির্দেশ রয়েছে বলে জানানো হয়।উত্তর দিনাজপুর জেলার পুলিশ সুপার শ্যাম সিংহের
নির্দেশে
মঙ্গলবার থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে, তার দাবি ট্রফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে রাতে একশ্রেনীর যুবক মদ্যপ অবস্থায় ট্রাফিক আইন অমান্য করে বেপরোয়া ভাবে বাইক নিয়ে দাপিয়ে বেড়ান। এই বার ধরা পড়লে বা আইন অমান্য করে তাহলে বাইক চালানো কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রায়গঞ্জ ট্রাফিক পুলিশের
ওসি পিনাকি সরকারের দাবি এখন থেকে রাত ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত
অভিযান চলবে। মদপ্য
অবস্থায় কোন গাড়ি চলক কে ধরলে তার বিরুদ্ধে কড়া বাবস্থা নেওয়া হবে
নির্দেশে
মঙ্গলবার থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে, তার দাবি ট্রফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে রাতে একশ্রেনীর যুবক মদ্যপ অবস্থায় ট্রাফিক আইন অমান্য করে বেপরোয়া ভাবে বাইক নিয়ে দাপিয়ে বেড়ান। এই বার ধরা পড়লে বা আইন অমান্য করে তাহলে বাইক চালানো কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রায়গঞ্জ ট্রাফিক পুলিশের
ওসি পিনাকি সরকারের দাবি এখন থেকে রাত ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত
অভিযান চলবে। মদপ্য
অবস্থায় কোন গাড়ি চলক কে ধরলে তার বিরুদ্ধে কড়া বাবস্থা নেওয়া হবে