কালিয়াগঞ্জে মরিনগো স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যগে স্বাস্থ্য শিবির
1 min read
তপন চক্রবর্তী–উত্তরদিনাজপুর–রবিবার ইটরদিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ আবাসিকা লজে শতাব্দীর সেরা ঔষধ প্রস্তুতকারী সংস্থা মরিন গোর উদ্যগে একটি স্বাস্থ্য শিবির অনুষ্ঠিত হয়।স্বাস্থ্য শিবিরে উপস্থিত চিকিৎসকদের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন ডাঃগুরুপদ সিং সর্দার, ডাঃ পবিত্র মন্ডল,ডাঃ আলোক পুরকায়েত এবং ডাঃ সোম নাথ মন্ডল।
স্বাস্থ্য শিবিরে শতাব্দীর সেরা আবিষ্কার ও আধুনিক বিজ্ঞানের আশির্বাদ মরিনগো সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন এই ঔষধ বিভিন্ন অসুস্থতার কারণে যারা ব্যবহার করেছেন তারা আজ যেমন সুস্থ হয়ে উঠেছেন তেমনি অযথা আর্থিক ব্যায়ের হাত থেকেও রেহাই পেয়েছেন ।আজকের এই স্বাস্থ্য শিবিরে সেই অসুস্থ রোগীরা সুস্থ হয়ে এসে তারা কিভাবে সামান্য অর্থের মাধ্যমে সুস্থ হয়ে উঠলেন তার ব্যাখ্যা করে তাদের অভিজ্ঞতার কথা সবার সামনে তুলে ধরেন।ডাঃ অলোক পুরকায়েত অত্যন্ত সহজ সরল ভাষায় এই সমাজের মানুষের জীবনে কিভাবে ভয়াবহ রোগ গুলি অতি সহজেই প্রবেশ করছে সে সম্পর্কে স্বাস্থ্য শিবিরে আসা উপস্থিত মানুষদের সামনে ব্যাখ্যা করে সচেতন করেন।
তিনি বলেন ভিন রাজ্য থেকে আসা ফরমালিন মিশ্রিত মাছের মাধ্যমে,মুরগির মাংসে অতিমাত্রায় এন্টি বায়োটিকের মাধ্যমে,ওয়াক্স পালিশ আপেলের মাধ্যমে,বিভিন্ন ক্যালারের কোল্ড ড্রিংসের মাধ্যমে, ইউরিয়া মেশানো মেশিনে ভাজা মুড়ি,ফরমালিন মিশ্রিত পাকা ফল,রঙ করা শাকসবজি,মশা তাড়ানোর ধুপ থেকে সবসময় প্রতিদিন আমরা এই ভেজাল মিশ্রিত খাবার গোগ্রাসে খাবার ফলেই এই অসুখ বিসুখের সৃষ্টি।আমরা তা কোন সময়ের জন্যেও একবারের জন্য ভাবার সময় পাইনা।এসবের কারণেই আমরা দুরারোগ্য ব্যাধির শিকার হচ্ছি প্রতিনিয়ত।এসবের মাধ্যমে আমরা প্রতিদিন একটু একটু করে আমাদের শরীরে রোগের জীবাণু প্রবেশ করাতে বাধ্য হচ্ছি।এসবের হাত থেকCে মুক্ত হতে গেলে আমাদের মরিনগো হাত ধরে এগোতে হবে।আপনার আমার জীবনে রোগের কোন স্থান থাকবেনা।পৃথিবীর ১০০% শতাংশ মানুশের মধ্যে ২০%মানুষ অসুস্থ্য বাকী ৮০%শতাংশ মানুষ যারা আছেনভ তারা ধীরে ধীরে অসুস্থতার দিকে যাচ্ছে এটা আমার কথা নয় এই রিপোর্ট ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের।এই সমস্ত রোগের হাত থেকে বাঁচার উপায় নিজেদের জীবনকে ভালোবাসতে হবে সবার আগে।জীবন সম্পর্কে ধ্যান ধারণা পাল্টাতে হবে। জীবন সম্পর্কে সবার আগে সচেতন হতে হবে।এই স্বাস্থ্য শিবিরে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংস্থার এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর কল্পনা পাহান,ধীরেন পাহান, কার্তিক পাহান।যারা এই সংস্থার হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে মানুষদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর কাজ দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে পুরস্কৃত করা হয়।