ছদ্মবেশী সমাজসেবী সেজে করোনা বিধি ভাঙলেন প্রবির মহাপাত্র।
1 min readছদ্মবেশী সমাজসেবী সেজে করোনা বিধি ভাঙলেন প্রবির মহাপাত্র।
তন্ময় চক্রবর্তী , উত্তর দিনাজপুর দুয়ারে ভোট তাই মানুষকে একটু দেখাতে হবে সারা বছর আমি যাই করি না কেন এখন আমি সমাজসেবী।এই লক্ষ্য কে সামনে রেখে আজ কালিয়াগঞ্জ এর আট নং ওয়ার্ডে ছদ্মবেশী সমাজসেবী সেজে করোনার বিধি কে উপেক্ষা করে জমায়েত করে কিছু মানুষ কে শীত বস্ত্র দিলেন পবির মহাপাত্র। যিনি নিজেকে এখন তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী হিসাবে দাবি করলেও আজকে এই অনুষ্ঠানে দেখা যায় নি প্রবির বাবুর সাথে এই কোন এই ওয়ার্ড এর তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী দের।
দেখা যায় নি এই ওয়ার্ড এর তৃণমূলের ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট পরিতোষ সরকার কেও । এলাকার বাসিন্দারা বলেন এই সমাজসেবী এত দিন কোথায় ছিলেন ? করোনার সময় কই আমাদের এখানে তাকে আসতে তো দেখা যায় নি ।এখন দুয়ারে ভোট তাই এখন তাকে দেখা যাচ্ছে এখানে। আমরা কি বুঝি না । উল্লেখ্য আজ কে যখন এই শীত বস্ত্র দিলেন এলাকার মানুষকে তখন দেখা গেল বহু মানুষই সেই শীত বস্ত্র নেওয়ার পর এই প্রতিবেদক কে বলেন কে দিল শীত বস্ত্র আমরা জানি না ।তবে যেই দিক না কেন আমরা এলাকার মানুষরা জানি আমাদের ওয়ার্ড এর প্রকৃত সমাজ সেবি কে ।
কে আমাদের সুখে দুঃখে আমাদের পাশে থাকে ।ভোটের বাক্সে ই তার জবাব দিব।এদিন অনেকেই বললেন এই প্রতিবেদক কে যে আজকে যে ভাবে শীতবস্ত্র দেওয়া হলো তা মুখ চিনে চিনে।অনেকেই শীত বস্ত্র না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ।অনেক গরীব মানুষরা বলেন এলাকার প্রকৃত সমাজ সেবি তো আমাদের এখানে একজন ই আছে।তার নাম সকলের ই জানা ।নতুন করে আর বলতে হবে না ।এদিকে আজ যখন শ্রী মহাপাত্র শীত বস্ত্র দিচ্ছিল তখন তাকে দেখা যাচ্ছিল করোনা বিধি কে উপেক্ষা করে মুখে ম্যাক্স ছাড়াই সাধারন মানুষদের মধ্যে শীত বস্ত্র প্রদান করতে।ছিল না কোন সোশ্যাল ডিসটেন্স।এই ওয়ার্ডের বিভিন্ন মানুষদের বলতে শোনা যায় হঠাৎ করে কোন জায়গা থেকে উড়ে এসে একটা দুইটা করে কাপড় বিলি করলেই যদি সমাজসেবী হওয়া যেত তাহলে আর কিছু বলার নেই। তবে সাধারন মানুষরা প্রবির বাবুকে সমাজসেবী তকমা না দিলেও পবির বাবু কিন্তু নিজেকে নিজেই সমাজসেবী দাবি করেন।