তেওয়ারী প্রসাদের দুয়ারে মদের দোকান চলছে রমরমা,প্রসাশন উদাসীন,
1 min readতেওয়ারী প্রসাদের দুয়ারে মদের দোকান চলছে রমরমা,প্রসাশন উদাসীন
তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,৬ডিসেম্বর:কি বিচিত্র এই দেশ।প্রসাশনের সবাইকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে হাসপাতাল পাড়ায় নিজের বাড়িতেই দুয়ারে মদের দোকান রমরমিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে তেওয়ারী প্রসাদ। পাড়ার মধ্যে তেওয়ারী প্রসাদ তার বাড়িতেই অবৈধ ভাবে মদের দোকান খুলে দিলেও কালিয়াগঞ্জের আবগারি দপ্তরের কাছে এসবের খোঁজ থাকলেও কোন এক অজ্ঞাত কারণে তার ধারে কাছেও যাবার নাম করেনা। ফলে অফুরন্ত দুঃসাহস নিয়ে রীতিমত চুটিয়ে লাইসেন্সহীনভাবে দুয়ারে মদের দোকান খুলে বসেছে তেওয়ারী প্রসাদ।আসলে সবই যখন দুয়ারে পাওয়া যাচ্ছে তখন তেওয়ারী প্রসাদইবা চুপ করে থাকবে কেন ?
তাই সে বাইরে দোকান না করে বাড়িতেই নিজের উদ্দ্যোগেই সাধারণ মানুষের সেবার শ্বার্থে মদের পসরা সাজিয়ে বসেছে বলে জানা যায়।আর এই দুয়ারে দেশি মদের সেবায় তেওয়ারী প্রসাদের কোন তুলনা নেই।এই দুয়ারে মদের ঠেক প্রকল্পটি বাড়ির মধ্যে চলায় পাড়া প্ৰতিবেশীদের অসুবিধার কারন হলেও তার কোন যায় আসেনা। এলাকার বাসিন্দা সুভাষ দাস বললেন পাড়ার মধ্যে থাকা যায়না।যায়না জানলা খোলা।মদিরা পান করতে এসে চলে অশ্রাব্য গালিগালাজ।সুভাষ দাস বলেন তিনি পাড়ার প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা তথা আইনব্যবসায়ী সুজিত সরকারের কাছে এর কাছে নাকি তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে ছিলেন।সুজিত বাবু নাকি তাকে কথাও দিয়েছিলেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।কিন্তু কোন রকম ব্যবস্থ্যা তেওয়ারী প্রসাদের বিরুদ্ধে আজও নেওয়া হয়নি।শুধু সুভাষ দাসই নয় পাড়ার আরো বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বললেন পাড়ার বাড়ির মধ্যে অবৈধ ভাবে মদের ব্যবসা চললেও প্রসাশন কোন ব্যবস্থা নেয়না দেখে তারা হতবাক। তাদের বক্তব্য এসব দেখে শুনে পাড়ার ছেলে মেয়েরা কি শিখবে?এদিকে এই প্রতিবেদক পাড়ার বাসিন্দা আইন ব্যবসায়ী তথা কালিয়াগঞ্জ টাউন কংগ্রেসের সভাপতি সুজিত সরকারকে এ ব্যপারে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন খুব শীঘ্রই এটা বন্ধ করবার ব্যবস্থা নেব।দুই একদিন সময় লাগবে বলে তিনি জানান। পাড়ার লোকদের বক্তব্য এই রকম যদি চলতেই থাকে তাহলে আমরা এটা বন্ধ করতে যা করার প্রয়োজন আমরা তাই করবো বলে জানান।প্রয়োজনে তারা র্রায়গঞ্জের আবগারি দপ্তরের জেলা অধিকারিককে সমস্ত ঘটনা জানিয়ে এটা অবিলম্বে যাতে বন্ধ করা যায় তার ব্যবস্থা নেবার জন্য পাড়ার মানুষদের সই সম্বলিত একটি আবেদন জানাবেন বলে জানান।