ইটাহারের ২৫ নং জেলা পরিষধের আসনে বাবার স্বপ্ন পুরন করল কন্যাশ্রী পুজা
1 min read
তন্ময় চক্রবর্তী, ইটাহার:– বাংলার লাল সন্ত্রাসের জমিতে এখন সবুজের
সমারোহ।ছোট্ট ঘাস ফুলের শিষে শান্তির হিন্দোল।গ্রাম বাংলার কোলে খুশির
ছোয়া।কর্মসংস্থান আর তিনবেলা তিন মুঠো অন্নের নিশ্চয়তার স্বস্তির শ্বাস মেঠো
আলপথের ধারে থাকা ছোট্ট ছোট্ট কুড়ে ঘড়
গুলিতে।পঞ্চায়েত নির্বাচনের মুখে ইটাহারের ২৫
নং জেলা পরিষধের আসনের মধ্যে যে
সমস্ত গ্রামগুলি আছে সেই গ্রামে ঘুরে মানুষদের হাসিতেই তার প্রমান মিলল।
সমারোহ।ছোট্ট ঘাস ফুলের শিষে শান্তির হিন্দোল।গ্রাম বাংলার কোলে খুশির
ছোয়া।কর্মসংস্থান আর তিনবেলা তিন মুঠো অন্নের নিশ্চয়তার স্বস্তির শ্বাস মেঠো
আলপথের ধারে থাকা ছোট্ট ছোট্ট কুড়ে ঘড়
গুলিতে।পঞ্চায়েত নির্বাচনের মুখে ইটাহারের ২৫
নং জেলা পরিষধের আসনের মধ্যে যে
সমস্ত গ্রামগুলি আছে সেই গ্রামে ঘুরে মানুষদের হাসিতেই তার প্রমান মিলল।
একদিন যে ছোট্ট মেয়েটিকে তার কোলে নিয়ে যে বাবা স্বপ্ন দেখছিল যেন তার মেয়ে বড় হয়ে সকলের সুখ দুঃখের
সাথী হয়ে মাঝে থাকে,মানুষের বিপদে
আপদে ঝাপিয়ে পড়ে,এলাকার মানুষের
কাছে নয়নের মনি হয়ে ওঠে। আজ সেই বাবার স্বপ্নপুরন করল কন্যাশ্রী পুজা।
সাথী হয়ে মাঝে থাকে,মানুষের বিপদে
আপদে ঝাপিয়ে পড়ে,এলাকার মানুষের
কাছে নয়নের মনি হয়ে ওঠে। আজ সেই বাবার স্বপ্নপুরন করল কন্যাশ্রী পুজা।
হ্যাঁ আমি
যার কথা বলছি তার নাম পুজা আচার্য্য। তার বাবার নাম অমল আচার্য্য। যিনি আজ লড়াই
সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে সকলের কাছেই অমল দা নামেই পরিচিত।আজ যার উপর গুরু দায়িত্ব
রয়েছে জেলা তৃনমূলের সভাপতির।তেমনিই নিজে বিধায়ক হওয়ার সুবাদে এলাকার উন্নয়নেও
তাকে বিশেষ ভাবে নজর রাখতে হয়।
যার কথা বলছি তার নাম পুজা আচার্য্য। তার বাবার নাম অমল আচার্য্য। যিনি আজ লড়াই
সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে সকলের কাছেই অমল দা নামেই পরিচিত।আজ যার উপর গুরু দায়িত্ব
রয়েছে জেলা তৃনমূলের সভাপতির।তেমনিই নিজে বিধায়ক হওয়ার সুবাদে এলাকার উন্নয়নেও
তাকে বিশেষ ভাবে নজর রাখতে হয়।
সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন তাই অমলবাবু এখন ভীষন
ব্যাস্ত।দলের খেলোয়ারড়রা জেলায় কেমন খেলছেন তার নজর সর্বক্ষন রাখতে।কারন তিনি যে
তৃনমূল কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুর জেলা দলের ক্যাপ্টেন। তবে এবার অবশ্য তার দলের
খেলোয়াড়দের মাঠে নেমে খেলতে তেমন কোন অসুবিধা হচ্ছে না ।
ব্যাস্ত।দলের খেলোয়ারড়রা জেলায় কেমন খেলছেন তার নজর সর্বক্ষন রাখতে।কারন তিনি যে
তৃনমূল কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুর জেলা দলের ক্যাপ্টেন। তবে এবার অবশ্য তার দলের
খেলোয়াড়দের মাঠে নেমে খেলতে তেমন কোন অসুবিধা হচ্ছে না ।
কারন সবাই একসে বর কে এক খেলোয়াড়। এমনই একজন খেলোয়াড় হলেন
এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে তার সুযোগ্যা কন্যা
পুজা আচার্য্য।যার রাজনীতির হাতে খড়ি বাবার হাত দিয়েই। যে এবার জেলা
পরিষদের ২৫ নং আসনের প্রার্থী। সব
খেলোয়ারদের থেকে পুজার আবার একটু বারতি
অ্যাডভানটেজ আছে কারণ যিনি বাবা তিনি দলের কাপ্টেন ফলে বাড়তি পাওনা।
এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে তার সুযোগ্যা কন্যা
পুজা আচার্য্য।যার রাজনীতির হাতে খড়ি বাবার হাত দিয়েই। যে এবার জেলা
পরিষদের ২৫ নং আসনের প্রার্থী। সব
খেলোয়ারদের থেকে পুজার আবার একটু বারতি
অ্যাডভানটেজ আছে কারণ যিনি বাবা তিনি দলের কাপ্টেন ফলে বাড়তি পাওনা।
তাই
নিয়ম করে পুজা সকালে এখন প্রতিদিনেই বাড়ির পুজো দিয়ে বাবার পায়ে প্রনাম করে
আর্শিবাদ নিয়ে ছুটছেন মানুষের কাছে গ্রাম থেকে গ্রামন্তরে।এমনই আজ আমরাও তার সঙ্গে
সঙ্গে ছুটলাম গ্রামগঞ্জের মানুষের টান কতটা রয়েছে তার প্রতি সেটা সরজমিনে দেখতে ।
নিয়ম করে পুজা সকালে এখন প্রতিদিনেই বাড়ির পুজো দিয়ে বাবার পায়ে প্রনাম করে
আর্শিবাদ নিয়ে ছুটছেন মানুষের কাছে গ্রাম থেকে গ্রামন্তরে।এমনই আজ আমরাও তার সঙ্গে
সঙ্গে ছুটলাম গ্রামগঞ্জের মানুষের টান কতটা রয়েছে তার প্রতি সেটা সরজমিনে দেখতে ।
সত্যি অবাক করা ঘটনা যে ৯ বছরের পারুল থেকে ৫০ বছরের আশাবুল সকলের কাছে তিনি পুজা
দি হয়ে রয়েছেন।কাউকে পুজা বলতে শোনা গেল
না। আর যেটা আরো অবাক করল সেটা হল গ্রামগঞ্জে তার বাবা অমল আচার্য্যের
জনপ্রিয়তা।গ্রামের মানুষরা সবাইকে এক বাক্যে বলতে শোনা যায় “আমাদের অমল দা
কেমন আছেন? উনি তো আমাদের
কাছে ভগবান।সবসময় আমরা উনাকে পাশে পাই।এবার আরো ভালো হল তুমিও থাকবে আমাদের
পাশে।এবার আরো বেশী কাজ হবে আমাদের গ্রামে “।
দি হয়ে রয়েছেন।কাউকে পুজা বলতে শোনা গেল
না। আর যেটা আরো অবাক করল সেটা হল গ্রামগঞ্জে তার বাবা অমল আচার্য্যের
জনপ্রিয়তা।গ্রামের মানুষরা সবাইকে এক বাক্যে বলতে শোনা যায় “আমাদের অমল দা
কেমন আছেন? উনি তো আমাদের
কাছে ভগবান।সবসময় আমরা উনাকে পাশে পাই।এবার আরো ভালো হল তুমিও থাকবে আমাদের
পাশে।এবার আরো বেশী কাজ হবে আমাদের গ্রামে “।
এইভাবেই ইটাহারের সোনাপুর,
জেলেপাড়া সহ বেশ কিছু
গ্রামে ঘুরলাম একসাথে তার কেমন জনপ্রিয়তা তা দেখতে।এই পাড়া থেকে ঐপাড়া,এই গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম।নিমিষের মধ্যে কিভাবে পৌছে যাচ্ছেন পায়ে হেটে তা আর
বলার অপেক্ষা রাখেন না।কর্মীদের চোখ মুখের অঙ্গিভঙ্গিমা দেখলে বোঝা যাচ্ছিল যে
তারা একটু হলেও ক্লান্ত। কিন্তু পুজার
কোনো ক্লান্ত ভাব নেই সবার সাথে এমনভাবে কথা বলছে যেন সবারই খুব পরিচিত।
জেলেপাড়া সহ বেশ কিছু
গ্রামে ঘুরলাম একসাথে তার কেমন জনপ্রিয়তা তা দেখতে।এই পাড়া থেকে ঐপাড়া,এই গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম।নিমিষের মধ্যে কিভাবে পৌছে যাচ্ছেন পায়ে হেটে তা আর
বলার অপেক্ষা রাখেন না।কর্মীদের চোখ মুখের অঙ্গিভঙ্গিমা দেখলে বোঝা যাচ্ছিল যে
তারা একটু হলেও ক্লান্ত। কিন্তু পুজার
কোনো ক্লান্ত ভাব নেই সবার সাথে এমনভাবে কথা বলছে যেন সবারই খুব পরিচিত।
একটা
জায়গায় তো অবাক করার মতো ঘটনা ঘটল গ্রামের আদিবাসীরাই নিজেরাই ধামসা মাদল নিয়ে এসে
তাকে বলে পুজা আমাদের সাথে তুমি নাচ,
তুমি জিতে গেছো।তাদের
আবদার রাখতে হল পুজা কে।তাকেও দেখা গেল কখনো নিজেই ধামসা মাদল বাজাতে কখনো আবার
দেখা গেল আদিবাসী নৃত্যের সাথে আদিবাসী মহিলাদের সাথে নাচ করতে।প্রচুর মানুষের সমারহে মনে হচ্ছে এ যেন কোন উৎসব চলছে।
জায়গায় তো অবাক করার মতো ঘটনা ঘটল গ্রামের আদিবাসীরাই নিজেরাই ধামসা মাদল নিয়ে এসে
তাকে বলে পুজা আমাদের সাথে তুমি নাচ,
তুমি জিতে গেছো।তাদের
আবদার রাখতে হল পুজা কে।তাকেও দেখা গেল কখনো নিজেই ধামসা মাদল বাজাতে কখনো আবার
দেখা গেল আদিবাসী নৃত্যের সাথে আদিবাসী মহিলাদের সাথে নাচ করতে।প্রচুর মানুষের সমারহে মনে হচ্ছে এ যেন কোন উৎসব চলছে।
এরপরে আবারো শুরু দুই ধারে আল বেয়ে
হেঁটে হেঁটে চলা।এই সময় তাকে প্রশ্ন করলাম
আপনি যে ভাবে ছুটছেন মানুষের দোয়ারে দোয়ারে মানুষ আপনাকে কি বলছে, তখন
পুজার সাফ জবাব মানুষ মমতা ব্যানার্জীর উন্নয়নের সাঙ্গে রয়েছে ২০১১ সাল
থেকে। আজকে বাংলার মানুষের বিশ্বাস যুগিয়ে চলছে রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী যার একমাত্র
অস্ত্রই হল উন্নয়ন। অন্যের মত ধর্ম নিয়ে রাজনিতি এরা করে না।
হেঁটে হেঁটে চলা।এই সময় তাকে প্রশ্ন করলাম
আপনি যে ভাবে ছুটছেন মানুষের দোয়ারে দোয়ারে মানুষ আপনাকে কি বলছে, তখন
পুজার সাফ জবাব মানুষ মমতা ব্যানার্জীর উন্নয়নের সাঙ্গে রয়েছে ২০১১ সাল
থেকে। আজকে বাংলার মানুষের বিশ্বাস যুগিয়ে চলছে রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী যার একমাত্র
অস্ত্রই হল উন্নয়ন। অন্যের মত ধর্ম নিয়ে রাজনিতি এরা করে না।
বিগত দিন গুলিতে যে
ভাবে মানুষ তৃনমূল কংগ্রেস কে লোকসভা বিধানসভা নির্বাচনে আর্শিবাদ দিয়েছেন ঠিক তার
আশা এবারের পঞ্চায়েত নিবার্চনেও ঠিক একই ভাবে আর্শিবাদ করবেন এবং মানুষই তাদের
পাশে থাকার সুযোগ করে দেবেন আরো উন্নয়ন
করার।
ভাবে মানুষ তৃনমূল কংগ্রেস কে লোকসভা বিধানসভা নির্বাচনে আর্শিবাদ দিয়েছেন ঠিক তার
আশা এবারের পঞ্চায়েত নিবার্চনেও ঠিক একই ভাবে আর্শিবাদ করবেন এবং মানুষই তাদের
পাশে থাকার সুযোগ করে দেবেন আরো উন্নয়ন
করার।
পুজা বলেন পুরুষ শাষিত সমাজে
বিগত কোন সরকারই মেয়েদের জন্য কিছু ভাবে না কিন্তু আজ মেয়েদের শরীর স্বাস্থ্য থেকে
শুরু করে মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব
পর্যন্ত সরকার নিয়েছে। গ্রামের কিছু সমস্যা আছে যেমন রাস্তাঘাট, পানীয় জলের সমস্যা সেগুলি এবারে নতুন করে দায়িত্বে আসার পর সে গুলি সমস্যার
সমাধান করা হবে।তিনি বলেন গ্রামের মানুষের
প্রাথমিক চাহিদা মাথায় উপর ছাদ,জল এবং রাস্তা সেগুলির সমাধান করাই
হবে তার একমাত্র আগামী দিনের
লক্ষ্য ।
বিগত কোন সরকারই মেয়েদের জন্য কিছু ভাবে না কিন্তু আজ মেয়েদের শরীর স্বাস্থ্য থেকে
শুরু করে মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব
পর্যন্ত সরকার নিয়েছে। গ্রামের কিছু সমস্যা আছে যেমন রাস্তাঘাট, পানীয় জলের সমস্যা সেগুলি এবারে নতুন করে দায়িত্বে আসার পর সে গুলি সমস্যার
সমাধান করা হবে।তিনি বলেন গ্রামের মানুষের
প্রাথমিক চাহিদা মাথায় উপর ছাদ,জল এবং রাস্তা সেগুলির সমাধান করাই
হবে তার একমাত্র আগামী দিনের
লক্ষ্য ।
পুজা বলেন তার বাবার কাছে প্রত্যেকটা মূহুর্তে কিছু না কিছু নেওয়ার
আছে।প্রতিদিনই সেই মানুষটি তার কাছে নতুন
রুপে আসে।এখান কার মানুষরা তার বাবাকে ঘরের ছেলের মতো দেখেন।তাই এখানো বহু
মানুষের কাছে প্রধান ভাই হিসাবেই আছেন।যতই বিধায়ক অমল আচার্য্য হোক না কেন এই
ভাবেই তার বাবা গ্রাস রুট থেকে পরিচিত লাভ করে আসছেন।
আছে।প্রতিদিনই সেই মানুষটি তার কাছে নতুন
রুপে আসে।এখান কার মানুষরা তার বাবাকে ঘরের ছেলের মতো দেখেন।তাই এখানো বহু
মানুষের কাছে প্রধান ভাই হিসাবেই আছেন।যতই বিধায়ক অমল আচার্য্য হোক না কেন এই
ভাবেই তার বাবা গ্রাস রুট থেকে পরিচিত লাভ করে আসছেন।
তারা বাবার অনুপ্রেরনায়
উদ্ভুদ্ধ হয়ে তারও ইচ্ছা মানুষের অন্তরে ঢুকে কাজ করার।পুজা বলেন রাজ্যের
মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর নেতৃত্বে
যে ভাবে উন্নয়ন হয়েছে। তাই এবারে
প্রচারে তেমন ভাবে আর বিরোধীদের দেখা যাচ্ছে না।এটাই উন্নয়নের বহিঃ প্রকাশ।আর কিছু
যদি থাকে তাহলে নির্বাচনের পর তারা পালিয়ে যাবে।পুজা বলেন এবারের নির্বাচনে
মানুষের আর্শিবাদে তিনি জিতবেনই সে ব্যাপারে ১০০ শতাংশ তিনি আশাবাদী .
উদ্ভুদ্ধ হয়ে তারও ইচ্ছা মানুষের অন্তরে ঢুকে কাজ করার।পুজা বলেন রাজ্যের
মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর নেতৃত্বে
যে ভাবে উন্নয়ন হয়েছে। তাই এবারে
প্রচারে তেমন ভাবে আর বিরোধীদের দেখা যাচ্ছে না।এটাই উন্নয়নের বহিঃ প্রকাশ।আর কিছু
যদি থাকে তাহলে নির্বাচনের পর তারা পালিয়ে যাবে।পুজা বলেন এবারের নির্বাচনে
মানুষের আর্শিবাদে তিনি জিতবেনই সে ব্যাপারে ১০০ শতাংশ তিনি আশাবাদী .