পদ্ম শিবিরের হানায় প্রায় কোমায় চলে গেছে কালিয়াগঞ্জ ব্লকের ঘাসফুল শিবির
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- কনফিডেন্স
থাকা ভালো কিন্তু ওভার কনফিডেন্স পতনের যে মূল কারণ হয় তা হয়ত এবার হারে হারে টের
পেল উত্তদিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের
তৃণমূলের ব্লক নেতৃত্ব ।যা আগামী দিনে পদ্ম ফুল শিবিরের কাছ থেকে তাদের
যথেষ্ট চিন্তার ইঙ্গিত বহন করছে।
থাকা ভালো কিন্তু ওভার কনফিডেন্স পতনের যে মূল কারণ হয় তা হয়ত এবার হারে হারে টের
পেল উত্তদিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের
তৃণমূলের ব্লক নেতৃত্ব ।যা আগামী দিনে পদ্ম ফুল শিবিরের কাছ থেকে তাদের
যথেষ্ট চিন্তার ইঙ্গিত বহন করছে।
সারা বাংলায় যখন প্রায় বিরোধী শূন্য আসনে জয়ী হয়েছে
শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস ঠিক তখন উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে এর বিপরীত চিত্র লক্ষ্য করা গেল।গ্রাম পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত সমিতি ও
জেলা পরিষদের দেখা গেল পদ্ম শিবিরের হানায় প্রায় কোমায় চলে গেছে ঘাসফুল
শিবির।শাসকদলের বিরোধী শূন্য করার হুঙ্কার কার্যত এখানে যে ধলিস্বাৎ হয়ে গেছে তা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে।
শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস ঠিক তখন উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে এর বিপরীত চিত্র লক্ষ্য করা গেল।গ্রাম পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত সমিতি ও
জেলা পরিষদের দেখা গেল পদ্ম শিবিরের হানায় প্রায় কোমায় চলে গেছে ঘাসফুল
শিবির।শাসকদলের বিরোধী শূন্য করার হুঙ্কার কার্যত এখানে যে ধলিস্বাৎ হয়ে গেছে তা নিঃসন্দেহে বলা যেতেই পারে।
যদিও
কালিয়াগঞ্জ ব্লক নেতৃত্বের দাবী ফলাফল খুব খারাব হয় নি।তবে কালিয়াগঞ্জ ব্লক
নেতৃত্ব যে শাখ দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছে তা ফলাফলের পরিসংখ্যান দেখলেই বোঝা
যাবে।সবচয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল কালিয়াগঞ্জে যিনি তৃনমূলের ব্লক সভাপতির দায়িত্ব বহন করে চলছেন দিঘদিন ধরে সেই দোধী
মোহন দেবশর্মা তার নিজের বাড়ির এলাকায় মুস্তাফানগর গ্রামপঞ্চায়েত টি তিনি ধরে
রাখতে পারলেন না। উল্লেখ্য যে গ্রামপঞ্চায়েত টি তিনি ধরে রাখতে পারলেন না সেই
গ্রামপঞ্চায়েতের একটা সময় প্রধান দোধী বাবুই নিজেই ছিলেন যখন রাজ্যের শাসক দল ছিল বামফ্রন্ট।আর এখন যখন রাজ্যে শাসক দল তৃনমূল
রয়েছে তখন তিনি এই গ্রামপঞ্চায়েত টা হাতছাড়া করে মানুষের থেকে ক্রমশ দূরে চলে যাচ্ছেন ।অথছ তিনি রয়েছেন এখন কালিয়াগঞ্জ তৃনমূলের ব্লক সভাপতি ।
কালিয়াগঞ্জ ব্লক নেতৃত্বের দাবী ফলাফল খুব খারাব হয় নি।তবে কালিয়াগঞ্জ ব্লক
নেতৃত্ব যে শাখ দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছে তা ফলাফলের পরিসংখ্যান দেখলেই বোঝা
যাবে।সবচয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল কালিয়াগঞ্জে যিনি তৃনমূলের ব্লক সভাপতির দায়িত্ব বহন করে চলছেন দিঘদিন ধরে সেই দোধী
মোহন দেবশর্মা তার নিজের বাড়ির এলাকায় মুস্তাফানগর গ্রামপঞ্চায়েত টি তিনি ধরে
রাখতে পারলেন না। উল্লেখ্য যে গ্রামপঞ্চায়েত টি তিনি ধরে রাখতে পারলেন না সেই
গ্রামপঞ্চায়েতের একটা সময় প্রধান দোধী বাবুই নিজেই ছিলেন যখন রাজ্যের শাসক দল ছিল বামফ্রন্ট।আর এখন যখন রাজ্যে শাসক দল তৃনমূল
রয়েছে তখন তিনি এই গ্রামপঞ্চায়েত টা হাতছাড়া করে মানুষের থেকে ক্রমশ দূরে চলে যাচ্ছেন ।অথছ তিনি রয়েছেন এখন কালিয়াগঞ্জ তৃনমূলের ব্লক সভাপতি ।
এবার এই মুস্তাফানগর
গ্রামপঞ্চায়েতের ফলাফল দেখা যায় মোট ২২ টি আসনের মধ্যে তৃনমূল কংগ্রেস ৯ টি আসন
পায় বিজেপি ১০ টি আসন পায় কংগ্রেস এখানে ৩ টি আসন পায়।আর্থাৎ দোধী বাবু তার বাড়ির
পাশে মানুষকেই নিজের করতে পারলেন না।যার খেসারত দিতে হল ঘাষ ফুল শিবির কে।অপরদিকে
পঞ্চায়েত সমিতির আসনের ফলাফল বিশ্লেষন করলে দেখা যাচ্ছে মোট এখানে ৩ টি আসনের
মধ্যে তৃনমূল কংগ্রেস মুস্তাফানগরে পেয়েচ্ছে ১ টি মাত্র আসন বিজেপি ২ টি আসন।
অর্থাৎ এখানেও ঘাষফুল শিবির জোর ধাক্কা খেয়েছে। অন্যদিকে কালিয়াগঞ্জের জেলা
পরিষধের ৩ টি আসনের মধ্যে দোধী বাবু অবশ্য নিজের আসনটি ধরে রেখে সাথে আরো একটি আসন
পেয়েছেন কালিয়াগঞ্জে। তবে এখানে ও জোর ধাক্কা দিয়েছে বিজেপির পদ্ম ফুল শিবির
তৃনমূল কে।কারন এখানে ১৮ নং জেলা পরিষধের আসনে তৃনমূল কংগ্রেসের প্রাথী তথা
তৃনমূলের রাজ্য সম্পাদক অসীম ঘোষ কে বিজেপির কমল সরকার হারিয়ে দিয়ে জেলা পরিষধের
কালিয়াগঞ্জের আসনে জয়ী হয়ে কিছুটা হলেও
দুধের সাধ ঘোলে মিটিয়ে নিয়ে পদ্ম শিবির জানিয়ে
দেন হাম কিসিসে কম নেহি। তাই জেলা পরিষধের
২ টি আসনে তৃনমূল জয় লাভ করলেও ১ টি আসনে হ্যাভিওয়েট নেতার পরাজয়ে জয়ের আনন্দ নেই
বললেই চলে ঘাষ ফুল শিবিরে। কানা ঘুষা চলছে তৃনমূলের অন্দরেই কালিয়াগঞ্জে নাকি যে
আসনে অসীম ঘোষ পরাজিত হয়েছে সেই আসনটি
নাকি তাকে হারানো হয়েছে অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ভাবে।নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক
কালিয়াগঞ্জের তৃনমূল নেতার দাবি এই ভাবে যদি ব্লক নেতৃত্ব চলতে থাকে তাহলে
আগামিদিনে তৃনমূল কংগ্রেস এর ফলাফল
অনেকটাই খারাপ হতে থাকবে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।তাই তৃনমূলের ব্লক নেতৃত্বের
উচিত এবারের নিবার্চন থেকে শিক্ষ্যা নিয়ে আগামী দিনে গোষ্টী দ্বন্দ্ব ভুলে এগিয়ে যাওয়া। অনেক তৃনমূল নেতা তো বলেই ফেলেলেন
কালিয়াগঞ্জের নতুন প্রজন্মের হাতে দেওয়া উচিত তৃনমূলের ব্লক এর নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব। যাতে আগামীদিনে তারা বিজেপির
কড়া চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে পারে ।
গ্রামপঞ্চায়েতের ফলাফল দেখা যায় মোট ২২ টি আসনের মধ্যে তৃনমূল কংগ্রেস ৯ টি আসন
পায় বিজেপি ১০ টি আসন পায় কংগ্রেস এখানে ৩ টি আসন পায়।আর্থাৎ দোধী বাবু তার বাড়ির
পাশে মানুষকেই নিজের করতে পারলেন না।যার খেসারত দিতে হল ঘাষ ফুল শিবির কে।অপরদিকে
পঞ্চায়েত সমিতির আসনের ফলাফল বিশ্লেষন করলে দেখা যাচ্ছে মোট এখানে ৩ টি আসনের
মধ্যে তৃনমূল কংগ্রেস মুস্তাফানগরে পেয়েচ্ছে ১ টি মাত্র আসন বিজেপি ২ টি আসন।
অর্থাৎ এখানেও ঘাষফুল শিবির জোর ধাক্কা খেয়েছে। অন্যদিকে কালিয়াগঞ্জের জেলা
পরিষধের ৩ টি আসনের মধ্যে দোধী বাবু অবশ্য নিজের আসনটি ধরে রেখে সাথে আরো একটি আসন
পেয়েছেন কালিয়াগঞ্জে। তবে এখানে ও জোর ধাক্কা দিয়েছে বিজেপির পদ্ম ফুল শিবির
তৃনমূল কে।কারন এখানে ১৮ নং জেলা পরিষধের আসনে তৃনমূল কংগ্রেসের প্রাথী তথা
তৃনমূলের রাজ্য সম্পাদক অসীম ঘোষ কে বিজেপির কমল সরকার হারিয়ে দিয়ে জেলা পরিষধের
কালিয়াগঞ্জের আসনে জয়ী হয়ে কিছুটা হলেও
দুধের সাধ ঘোলে মিটিয়ে নিয়ে পদ্ম শিবির জানিয়ে
দেন হাম কিসিসে কম নেহি। তাই জেলা পরিষধের
২ টি আসনে তৃনমূল জয় লাভ করলেও ১ টি আসনে হ্যাভিওয়েট নেতার পরাজয়ে জয়ের আনন্দ নেই
বললেই চলে ঘাষ ফুল শিবিরে। কানা ঘুষা চলছে তৃনমূলের অন্দরেই কালিয়াগঞ্জে নাকি যে
আসনে অসীম ঘোষ পরাজিত হয়েছে সেই আসনটি
নাকি তাকে হারানো হয়েছে অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ভাবে।নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক
কালিয়াগঞ্জের তৃনমূল নেতার দাবি এই ভাবে যদি ব্লক নেতৃত্ব চলতে থাকে তাহলে
আগামিদিনে তৃনমূল কংগ্রেস এর ফলাফল
অনেকটাই খারাপ হতে থাকবে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।তাই তৃনমূলের ব্লক নেতৃত্বের
উচিত এবারের নিবার্চন থেকে শিক্ষ্যা নিয়ে আগামী দিনে গোষ্টী দ্বন্দ্ব ভুলে এগিয়ে যাওয়া। অনেক তৃনমূল নেতা তো বলেই ফেলেলেন
কালিয়াগঞ্জের নতুন প্রজন্মের হাতে দেওয়া উচিত তৃনমূলের ব্লক এর নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব। যাতে আগামীদিনে তারা বিজেপির
কড়া চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে পারে ।