কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর রেল প্রকল্পের কাজ মুখ থুবড়ে থাকলেও রাজনৈতিক নেতাদের নেই কোন আন্দোলন
1 min read(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তপন চক্রবর্তী—উত্তর দিনাজপুর— উত্তর ও দক্ষিণ
দিনাজপুর জেলার মধ্যে রেলপথের মাধ্যমে
সংযোগ বৃদ্ধির কারণে গত ১০বছর
আগে কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্পের কাজ শুরু করে
দিয়েছিল রেল দপ্তর।রেলদপ্তর কালিয়াগঞ্জ ও দক্ষিণ দিনাজপুর
জেলার আমিনপুরে সেতুর কাজ শুরু
করেও মাঝ পথে তা
বন্ধ করে নির্মাণের সাথে
যুক্ত কর্মীরা চলে যায়।সেই থেকে মুখ
থুবড়ে পড়ে আছে কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর রেল প্রকল্পের কাজ।অথচ
কালিযাগঞ্জের রেল প্রকল্পের এত
বড় একটি প্রকল্পের কাজ
দীর্ঘ দিন ধরে মুখ
থুবড়ে পড়ে থাকলেও কালিয়াগঞ্জে
এত সব রাজনৈতিক
দল থাকলেও তাদের এ
ব্যাপারে সামান্যতম চিন্তা ভাবনার দেখা
যায়না।
আসলে
আমাদের উত্তর দিনাজপুর জেলার
রাজনৈতিক দলগুলির বর্তমানে একটাই কাজ কে
কি করে অন্য রাজনৈতিক
দলের সদস্যদের দল ভাঙিয়ে নিজের
দলের প্রভাব বাড়াবে এই
নিয়েই তাদের রাতদিন কেটে
যায়। এইসমস্ত
ছোট খাটো ব্যাপারে তাদের
চিন্তা করার সময় কোথায়? জেলার
উন্নয়ন কিভাবে করতে হয়,কিভাবে রেল দপ্তর
থেকে জেলার শ্বার্থে রেলের
কাজ ছিনিয়ে আনতেই তার
পাঠ আমাদের উত্তর দিনাজপুর
জেলার সমস্ত রাজনৈতিক দলের
নেতাদের দক্ষিন দিনাজপুর জেলার
নেতাদের কাছ থেকে পাঠ
নেওয়ার প্রয়োজন আছে।আসলে
ছেলে না কাঁদলে যেমন
মা সহজে দুধ দেয়না
তেমনি আমাদের জেলার রাজনৈতিক
নেতারা কাঁদতে বেমালুম ভুলে
গিয়েছে। কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর রেল প্রকল্পের কাজ
বিগত কয়েক বছর পূর্বে
জেলার বিজেপি দলের লড়াকু
নেতা প্রদীপ সরকার কালিয়াগঞ্জের
আটঘরা গ্রামের বেশকিছু রেলের জমি দাতাদের
উসকিয়ে দিয়ে হওয়া
কাজটাকে বন্ধ করে দেবার
ক্ষেত্রে তার জুড়ি মেলা
ভার তা স্বীকার করতেই
হবে।প্রদীপ
সরকারের কাজে বাধা দেবে
সেই সময় কালিয়াগঞ্জেও কি
সিপিএম কি কংগ্রেস কারো
কোন হিম্মত ছিলনা।
আমাদের উত্তর দিনাজপুর জেলার
রাজনৈতিক দলগুলির বর্তমানে একটাই কাজ কে
কি করে অন্য রাজনৈতিক
দলের সদস্যদের দল ভাঙিয়ে নিজের
দলের প্রভাব বাড়াবে এই
নিয়েই তাদের রাতদিন কেটে
যায়। এইসমস্ত
ছোট খাটো ব্যাপারে তাদের
চিন্তা করার সময় কোথায়? জেলার
উন্নয়ন কিভাবে করতে হয়,কিভাবে রেল দপ্তর
থেকে জেলার শ্বার্থে রেলের
কাজ ছিনিয়ে আনতেই তার
পাঠ আমাদের উত্তর দিনাজপুর
জেলার সমস্ত রাজনৈতিক দলের
নেতাদের দক্ষিন দিনাজপুর জেলার
নেতাদের কাছ থেকে পাঠ
নেওয়ার প্রয়োজন আছে।আসলে
ছেলে না কাঁদলে যেমন
মা সহজে দুধ দেয়না
তেমনি আমাদের জেলার রাজনৈতিক
নেতারা কাঁদতে বেমালুম ভুলে
গিয়েছে। কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর রেল প্রকল্পের কাজ
বিগত কয়েক বছর পূর্বে
জেলার বিজেপি দলের লড়াকু
নেতা প্রদীপ সরকার কালিয়াগঞ্জের
আটঘরা গ্রামের বেশকিছু রেলের জমি দাতাদের
উসকিয়ে দিয়ে হওয়া
কাজটাকে বন্ধ করে দেবার
ক্ষেত্রে তার জুড়ি মেলা
ভার তা স্বীকার করতেই
হবে।প্রদীপ
সরকারের কাজে বাধা দেবে
সেই সময় কালিয়াগঞ্জেও কি
সিপিএম কি কংগ্রেস কারো
কোন হিম্মত ছিলনা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
যদি থাকতো তাহলে
প্রদীপ সরকারকে উচিত শিক্ষা দিয়ে
সেই সমস্ত জমির মালিকদের
বুঝিয়ে রেলের অধিকারিকদের কাছে
এনে জমি জট মিটিয়ে
ফেলে অতি সহজেই রেলপথ
নির্মাণের গতি ফিরিয়ে আনতে
পারতো।তখন
না সিপিএম না কংগ্রেস,না টি এম
সি না আর এস
পি কেও ধারে কাছেও
যায়নি। সেই
সময় যদি কালিয়াগঞ্জের রাজনৈতিক
দলগুলি এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
গর্জে উঠতে পারতো তাহলে
আজ কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর রেল প্রকল্পের কাজের
এই হাল আমাদের দেখতে
হত না।এতদিন
এই প্ৰকল্পের কাজ অনেক দূরে
এগিয়ে যেতে পারতো কালিয়াগঞ্জ
বাসী তাই মনে করে। কালিয়াগঞ্জ
ব্লকের মানুষরা মনে করে জেহেতু
কেন্দ্রে বর্তমানে বিজেপি
সরকার আছে,তাই বিজেপি
দলকেই এই প্রকল্পের কাজ
করিয়ে নিতে হবে নানান
কৌশলে।আগামী
১৯সালে লোকসভা ভোট হতে
যাচ্ছে।
লোকসভা
ভোটের আগে যদি রেল
প্রকল্পের কাজ পুনরায় শুরু
করিয়ে নিতে পারে তাহলে
একদিকে যেমন বিজেপি যেমন
তার সংগঠনকে আরো মজবুত করার
সুযোগ পেতে পারতো অন্যদিকে
পুনরায় এই রেল প্রকলের কাজ
শুরু করে দেবার ফলে
কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর এলাকার উন্নয়ন ত্বরান্বিত
হবার সুযোগ থাকতো।এই প্রতিবেদক মনে
করে কালিয়াগঞ্জের উন্নয়নে আমরা শুধু রাজনৈতিক
নেতাদের উপরেই ভরসা করে
না থেকে কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর
রেলপথ দ্রুত নির্মাণের জন্য
কালিয়াগঞ্জ বাসীকেও এগিয়ে আসতে হবে।কেননা
এই রেলপথটি নির্মাণ হলে কালিয়াগঞ্জ স্টেশন
জংসনের মর্যাদা পাবে।কালিয়াগঞ্জ
জংশন হলে এই এলাকার
অনেক অর্ধ শিক্ষিত ছেলেরা
কাজের সুযোগ পেয়ে আর্থিক
দিক থেকে স্বাবলম্বী হতে
পারবে যেমন তেমনি বালুরঘাট
হিলি থেকে এক গাড়ীতে চেপে এই
এলাকার রেল যাত্রীরা সহজেই
উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্যে সরাসরি যাতায়াত
করতে পারবে যা স্বপ্নেও
ভাবা যায়না।তাই
এই রেল প্রকল্পকে অপমৃত্যুর
হাত থেকে বাঁচাতে পারে
একমাত্র সবার আন্তরিক সহযোগিতা।
ভোটের আগে যদি রেল
প্রকল্পের কাজ পুনরায় শুরু
করিয়ে নিতে পারে তাহলে
একদিকে যেমন বিজেপি যেমন
তার সংগঠনকে আরো মজবুত করার
সুযোগ পেতে পারতো অন্যদিকে
পুনরায় এই রেল প্রকলের কাজ
শুরু করে দেবার ফলে
কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর এলাকার উন্নয়ন ত্বরান্বিত
হবার সুযোগ থাকতো।এই প্রতিবেদক মনে
করে কালিয়াগঞ্জের উন্নয়নে আমরা শুধু রাজনৈতিক
নেতাদের উপরেই ভরসা করে
না থেকে কালিয়াগঞ্জ—বুনিয়াদপুর
রেলপথ দ্রুত নির্মাণের জন্য
কালিয়াগঞ্জ বাসীকেও এগিয়ে আসতে হবে।কেননা
এই রেলপথটি নির্মাণ হলে কালিয়াগঞ্জ স্টেশন
জংসনের মর্যাদা পাবে।কালিয়াগঞ্জ
জংশন হলে এই এলাকার
অনেক অর্ধ শিক্ষিত ছেলেরা
কাজের সুযোগ পেয়ে আর্থিক
দিক থেকে স্বাবলম্বী হতে
পারবে যেমন তেমনি বালুরঘাট
হিলি থেকে এক গাড়ীতে চেপে এই
এলাকার রেল যাত্রীরা সহজেই
উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্যে সরাসরি যাতায়াত
করতে পারবে যা স্বপ্নেও
ভাবা যায়না।তাই
এই রেল প্রকল্পকে অপমৃত্যুর
হাত থেকে বাঁচাতে পারে
একমাত্র সবার আন্তরিক সহযোগিতা।