নিশেধাঙ্গা জারি করার পরেও কেন নিষিদ্ধ প্লাস্টিক বন্ধ করতে পারল না কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা , প্রশ্ন সাধারন মানুষের ?
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ঃ- নিশেধাঙ্গা জারি করার পরেও কেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা বন্ধ করতে পারল না ৪০ ম্যাইক্রেনের নিচে প্লাস্টিক এর ক্যারিবাগ সাধারন
মানুষের প্রশ্ন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার কাছে ।এই প্রশ্ন এখন শহরের বাসিন্দাদের আলোচনার বিষয় কারন বছর খানেক আগে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পক্ষ থেকে নিশেধাঙ্গা জারি করা হয়েছিল কালিয়াগঞ্জ শহরের প্লাস্টিক এর ক্যারিব্যাগ বন্ধ করার ব্যপারে কিন্তু কিছু দিন বন্ধ থাকার পড় সেই ক্যারিব্যাগ আবারো দেদারশে ব্যাবহার শুরু হয়েছে সবর্ত অথচ কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার কোন হেলদোন এই নেই, প্লাস্টিক এর ক্যারিব্যাগ বন্ধ করার ব্যাপারে
কড়া মনোভাবের।
মানুষের প্রশ্ন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার কাছে ।এই প্রশ্ন এখন শহরের বাসিন্দাদের আলোচনার বিষয় কারন বছর খানেক আগে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পক্ষ থেকে নিশেধাঙ্গা জারি করা হয়েছিল কালিয়াগঞ্জ শহরের প্লাস্টিক এর ক্যারিব্যাগ বন্ধ করার ব্যপারে কিন্তু কিছু দিন বন্ধ থাকার পড় সেই ক্যারিব্যাগ আবারো দেদারশে ব্যাবহার শুরু হয়েছে সবর্ত অথচ কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার কোন হেলদোন এই নেই, প্লাস্টিক এর ক্যারিব্যাগ বন্ধ করার ব্যাপারে
কড়া মনোভাবের।
যেখানে ৪০ ম্যাইক্রেনের নিচে প্লাস্টিক এর ক্যারিবাগ নিষিদ্ধ করছে সরকার সেখানে কালিয়াগঞ্জে দেখা যাচ্ছে
সাধারন মানুষ থেকে আরম্ভ করে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন কাউন্সিলারাও বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেদারসে সেই ক্যারিব্যাগে তাদের নিত্য প্রয়োজনে বাজার ঘাট করছে। এতেই সাধারন মানুষের প্রশ্ন রক্ষক ই যখন ভক্ষক
তখন সাধারন মানুষ ক্যারিব্যাগ ব্যাবহার করলে দোষ কি।
সাধারন মানুষ থেকে আরম্ভ করে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন কাউন্সিলারাও বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেদারসে সেই ক্যারিব্যাগে তাদের নিত্য প্রয়োজনে বাজার ঘাট করছে। এতেই সাধারন মানুষের প্রশ্ন রক্ষক ই যখন ভক্ষক
তখন সাধারন মানুষ ক্যারিব্যাগ ব্যাবহার করলে দোষ কি।
পরিবেশ দূষন নিয়ে যখন সরকার নানান রকম পরিকল্পনা
করছে তখন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা এহেনো গা ছাড়া মনোভাব পরিবেশ দূষনের সেই আইন কে কতটা
সুরক্ষিত রাখছে শহর বাসির কাছে তা লাখ টকার প্রশ্ন। কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় যে এই
ক্যারিব্যাগ এর ব্যাবহার বেড়েই চলছে। অভিযোগ ক্যারিব্যাগ বন্ধ নিয়ে পূরকর্তিপক্ষের ধারবাহিক উদ্যোগ না থাকাতে
এমনটা চলছে। যদিও পৌরসভা ও জেলা প্রসাশনের দাবি ক্যারিব্যাগ বন্ধ করা হবেই। এখন সচেতন করা হচ্ছে পড়ে জরিমানার পথে হাটা হবে। কালিয়াগঞ্জ শহরের এক বাসিন্দা বলেন যে এই ক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা দের দোষরোপ
করে লাভ নেই। চল্লিশ মাইক্রনের নিচে ক্যারিব্যাগ উৎপাদন বন্ধ করা দরকার এবং এই ব্যাপারে পদক্ষেপ সরকার কেই করতে হবে। পাশাপাশি এই ক্যারিব্যাগ এর হোলসেল কারবার যে ব্যাবসায়ী রা করেন তাদের গুদামেও হানা দেওয়া দরকার কিন্তু কোন এক আঙ্গাত কারনে সেখানে হাত পৌছাচ্ছে না কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার। তাই পৌর প্রসাশনের নাকের ডগায় দেদারসে ব্যাবহার চলছে প্লাস্টিক এর ক্যারিব্যাগ।সরকারি নিয়ম অনুযায়ী জানা যায় চল্লিশ ম্যাইক্রোন এর নীচে ক্যারিব্যাগ ব্যাবহার করতে গেলে পৌরসভার কাছে অনুমতি নিতে হয় এই জন্য ব্যাবসায়ীদের
নুন্যতম ৪৮ হাজার টাকা পৌরসভায় জমা রাখতে হবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে সেই টাকা জমা না রেখেও ব্যাবসায়ী রা এই ক্যারিব্যাগ ব্যবহার করছে দেদারসে। তাই সাধারন মানুষের প্রশ্ন পরিবেষ দূষন থেকে রক্ষা পেতে যখন কালিয়াগঞ্জে নির্মল বাংলা এবংগ্রিন সিটি মিশন প্রকল্পের কাজ চলছে দ্রুত গতিতে ঠিক তখন এই সময় ক্যারিব্যাগের দেদার ব্যাবহার ফলে কালিয়াগঞ্জে নির্মল বাংলা এবং গ্রিন সিটি মিশন প্রকল্পের কাজ কতটা ব্যাস্তবায়ন হবে সেই নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে সাধারন
মানুষের কাছে ?
করছে তখন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা এহেনো গা ছাড়া মনোভাব পরিবেশ দূষনের সেই আইন কে কতটা
সুরক্ষিত রাখছে শহর বাসির কাছে তা লাখ টকার প্রশ্ন। কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় যে এই
ক্যারিব্যাগ এর ব্যাবহার বেড়েই চলছে। অভিযোগ ক্যারিব্যাগ বন্ধ নিয়ে পূরকর্তিপক্ষের ধারবাহিক উদ্যোগ না থাকাতে
এমনটা চলছে। যদিও পৌরসভা ও জেলা প্রসাশনের দাবি ক্যারিব্যাগ বন্ধ করা হবেই। এখন সচেতন করা হচ্ছে পড়ে জরিমানার পথে হাটা হবে। কালিয়াগঞ্জ শহরের এক বাসিন্দা বলেন যে এই ক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা দের দোষরোপ
করে লাভ নেই। চল্লিশ মাইক্রনের নিচে ক্যারিব্যাগ উৎপাদন বন্ধ করা দরকার এবং এই ব্যাপারে পদক্ষেপ সরকার কেই করতে হবে। পাশাপাশি এই ক্যারিব্যাগ এর হোলসেল কারবার যে ব্যাবসায়ী রা করেন তাদের গুদামেও হানা দেওয়া দরকার কিন্তু কোন এক আঙ্গাত কারনে সেখানে হাত পৌছাচ্ছে না কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার। তাই পৌর প্রসাশনের নাকের ডগায় দেদারসে ব্যাবহার চলছে প্লাস্টিক এর ক্যারিব্যাগ।সরকারি নিয়ম অনুযায়ী জানা যায় চল্লিশ ম্যাইক্রোন এর নীচে ক্যারিব্যাগ ব্যাবহার করতে গেলে পৌরসভার কাছে অনুমতি নিতে হয় এই জন্য ব্যাবসায়ীদের
নুন্যতম ৪৮ হাজার টাকা পৌরসভায় জমা রাখতে হবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে সেই টাকা জমা না রেখেও ব্যাবসায়ী রা এই ক্যারিব্যাগ ব্যবহার করছে দেদারসে। তাই সাধারন মানুষের প্রশ্ন পরিবেষ দূষন থেকে রক্ষা পেতে যখন কালিয়াগঞ্জে নির্মল বাংলা এবং
মানুষের কাছে ?