বিজ্ঞানসম্মত ও আধুনিক করে তুলতে ঐতিহ্যবাহী ধোকরা শিল্পের প্রশিক্ষণ শুরু রাজ্য সরকার উদ্যোগ উত্তর দিনাজপুরের
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কুমার দেব ঃ- ঐতিহ্যবাহী ধোকরা শিল্পকে আরও বিজ্ঞানসম্মত ও আধুনিক করে তুলতে রাজ্য সরকার বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের । ১০ দিনের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে এরই অঙ্গ হিসেবে দুই
জেলার বিভিন্ন জায়গায় শিল্পীদের নিয়ে । সম্প্রতি ভালো হয়েছে পরিবেশবান্ধব পাট দিয়ে তৈরি ধোকরার বাজার ।
জেলার বিভিন্ন জায়গায় শিল্পীদের নিয়ে । সম্প্রতি ভালো হয়েছে পরিবেশবান্ধব পাট দিয়ে তৈরি ধোকরার বাজার ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এনিয়ে সরকারি প্রচার শুরু হওয়াতেই এই উন্নতি বলে শিল্পীরা মনে করেন। ধোকরা
দিয়ে
মাদুর,
আসন,
ঘর
সাজাবার
বিভিন্ন
শৌখিন
সামগ্রী
তৈরি
করা
হয়। কলকাতা থেকে আসা প্রশিক্ষক প্রসেনজিৎ সিনহা বলেন, আধুনিক প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে আমরা এবার উত্তর দিনাজপুরের ইটাহারের পতিরাজপুরের শ্রীপুর, কুলাইতোর, ভেলাগাছি এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুরের ছত্রভাটি, সরলা, দেহট্ট ধোকরা কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। এতে
শতাধিক
শিল্পী
উপকৃত
হবেন।
দিয়ে
মাদুর,
আসন,
ঘর
সাজাবার
বিভিন্ন
শৌখিন
সামগ্রী
তৈরি
করা
হয়। কলকাতা থেকে আসা প্রশিক্ষক প্রসেনজিৎ সিনহা বলেন, আধুনিক প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে আমরা এবার উত্তর দিনাজপুরের ইটাহারের পতিরাজপুরের শ্রীপুর, কুলাইতোর, ভেলাগাছি এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুরের ছত্রভাটি, সরলা, দেহট্ট ধোকরা কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। এতে
শতাধিক
শিল্পী
উপকৃত
হবেন।
কোকনা, সাহাভিটা,
ভোলাগাছি,
ভদ্রশীলা
সহ
বিভিন্ন
জায়গা
থেকে
আসা
মহিলারা
প্রশিক্ষণ
নিচ্ছেন। মাদুর, আধুনিক ডিজাইনের টেবিল ম্যাট, আসন, ওয়াল ম্যাট সহ ঘর সাজানোর নানা ধরনের শৌখিন জিনিস এই শিবিরে বানানো উপায় শেখানো হচ্ছে। একটি
ধোকরা
মাদুর
বানাতে
প্রায়
তিন
কেজি
পাটের
প্রয়োজন। প্রতি কেজি পাটের দাম কমপক্ষে ১১০ টাকা। পাটকে
ধুয়ে,
রং
করে
রোদে
শুকিয়ে
নিতে
হয়। পরবর্তীতে তা বুনতে হয়।
পাটের
দাম,
পারিশ্রমিক
মিলিয়ে
এটি
বাজারে
মাত্র
৪০০
টাকায়
বিক্রি
হয়। এক সপ্তাহের বেশি সময় দিয়ে আয় হয় মাত্র ৭০ টাকা। তাই
অনেকেই
ধোকরা
বানানো
থেকে
সরে
আসছেন। এজন্যই সরকার এনিয়ে প্রচার ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে।প্রতিটি দলের এক–দু’জনকে বিপণনের বিষয়টি শিখিয়ে কোথায় এর বাজার রয়েছে তাও জানিয়ে দেওয়া হবে। তারাই
বিভিন্ন
সংস্থার
কাছ
থেকে
অর্ডার
নিয়ে
আসবেন। পরে শিল্পীদের সেই অর্ডার অনুযায়ী ধোকরার বিভিন্ন সামগ্রী বানিয়ে বিক্রির ব্যবস্থা করে দেবেন।ধোকরা শিল্পী ছায়া সরকার বলেন, মাস কয়েক আগে আমি গোয়াতে আয়োজিত একটি মেলায় গিয়েছিলাম। সেখানে
ধোকরার
ভালো
বাজার
রয়েছে। রাজ্য সরকার আমাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করাই নয়, এর বাজারজাত করার বিষয়টি দেখলে আমাদের আয়ের পথ প্রসারিত হবে। উত্তর
দিনাজপুর
জেলা
ক্ষুদ্র
ও মাঝারি
উদ্যোগ
দপ্তর
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
১০
দিনের
প্রশিক্ষণে
শুকনো
পাট
থেকে
সুতো
তৈরি,
সেগুলো
ব্লিচ
করা,
রং
করা,
তাঁতে
চড়ানো
সব
কিছুই
ধাপে
ধাপে
শেখানো
হচ্ছে। প্রশিক্ষণের মধ্যেই এটির বাজারজাত করার বিয়ষটিও তাদের শেখানো হবে।
দাম,
পারিশ্রমিক
মিলিয়ে
এটি
বাজারে
মাত্র
৪০০
টাকায়
বিক্রি
হয়। এক সপ্তাহের বেশি সময় দিয়ে আয় হয় মাত্র ৭০ টাকা। তাই
অনেকেই
ধোকরা
বানানো
থেকে
সরে
আসছেন। এজন্যই সরকার এনিয়ে প্রচার ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে।প্রতিটি দলের এক–দু’জনকে বিপণনের বিষয়টি শিখিয়ে কোথায় এর বাজার রয়েছে তাও জানিয়ে দেওয়া হবে। তারাই
বিভিন্ন
সংস্থার
কাছ
থেকে
অর্ডার
নিয়ে
আসবেন। পরে শিল্পীদের সেই অর্ডার অনুযায়ী ধোকরার বিভিন্ন সামগ্রী বানিয়ে বিক্রির ব্যবস্থা করে দেবেন।ধোকরা শিল্পী ছায়া সরকার বলেন, মাস কয়েক আগে আমি গোয়াতে আয়োজিত একটি মেলায় গিয়েছিলাম। সেখানে
ধোকরার
ভালো
বাজার
রয়েছে। রাজ্য সরকার আমাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করাই নয়, এর বাজারজাত করার বিষয়টি দেখলে আমাদের আয়ের পথ প্রসারিত হবে। উত্তর
দিনাজপুর
জেলা
ক্ষুদ্র
ও মাঝারি
উদ্যোগ
দপ্তর
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
১০
দিনের
প্রশিক্ষণে
শুকনো
পাট
থেকে
সুতো
তৈরি,
সেগুলো
ব্লিচ
করা,
রং
করা,
তাঁতে
চড়ানো
সব
কিছুই
ধাপে
ধাপে
শেখানো
হচ্ছে। প্রশিক্ষণের মধ্যেই এটির বাজারজাত করার বিয়ষটিও তাদের শেখানো হবে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});