কালিয়াগঞ্জে যুব তৃনমূলের সংঘটন বর্তমানে সাইনবোর্ডে পরিণত হয়ে গিয়েছে ?
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তন্ময় চক্রবর্তী :
পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হয়ে যাওয়ার পর জেলা জুরে যখন তৃনমূলের জেলা নেতৃত্ব তাদের
ব্লক ও শহরের সংঘটন কে সাজাতে তৎপর হয়ে উঠেছে ঠিক তখন কালিয়াগঞ্জের যুব তৃনমূলের কর্মিরা চাইচ্ছেন তৃনমূলের মাদার সংঘটনের মতো যুব সংঘটনের পরিবর্তন ঘটার খুবই প্রয়োজন।কারণ কালিয়াগঞ্জের শহর ও ব্লকের সংগঠনের যারা দায়িত্বে আছেন তারা নাকি বর্তমানে সাইনবোর্ডে পরিণত হয়ে গিয়েছে।
পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হয়ে যাওয়ার পর জেলা জুরে যখন তৃনমূলের জেলা নেতৃত্ব তাদের
ব্লক ও শহরের সংঘটন কে সাজাতে তৎপর হয়ে উঠেছে ঠিক তখন কালিয়াগঞ্জের যুব তৃনমূলের কর্মিরা চাইচ্ছেন তৃনমূলের মাদার সংঘটনের মতো যুব সংঘটনের পরিবর্তন ঘটার খুবই প্রয়োজন।কারণ কালিয়াগঞ্জের শহর ও ব্লকের সংগঠনের যারা দায়িত্বে আছেন তারা নাকি বর্তমানে সাইনবোর্ডে পরিণত হয়ে গিয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কারন কালিয়াগঞ্জে শহর ও ব্লকের সংঘটন হয়ে তাদের তেমন কোন কর্মসুচি নিতে দেখা যায় না।ফলে কালিয়াগঞ্জের শহর ও ব্লকের অনেক যুবক কর্মিরা আজ তাদের প্রতি ক্ষুদ্ধ হয়ে প্রায় বসে গেছেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন যুব তৃনমূলের কর্মিরা জানান ,দির্ঘদিন ধরে এমন
হাল হয়ে রয়েছে কালিয়াগঞ্জে শহর ও ব্লকের যুব সংঘটনের অথচ এব্যাপারে জেলা নেতৃত্বের কোন হেলদোল নেই যুব সংঘটনের হাল ফেরাতে শক্ত হাতে মোকাবিলা করার।জানা যায় কালিয়াগঞ্জের ব্লকের যুব সংঘটনের যিনি দায়িত্বে আছেন তিনি হলেন রাজু ঘোষ।যাকে পঞ্চায়েত নিবার্চনে ব্লকের যুব কর্মিরা ঠিক ঠাক ভাবে কাছে পায় নি। অনেক যুব কর্মিরা বলেন কালিয়াগঞ্জে ব্লকের তৃনমূলের
সভাপতির দোধী মোহন দেবর্শমা খাস লোক হওয়ার সুবাদে রাজু বাবু কে দোধী বাবুর কাছে ছাড়া অন্য কোথাও দেখা যায় নি প্রচারে। অনেক যুব কর্মিরা বলেন রাজু বাবুর এহেন আচারনের পিছনে ব্লক সভাপতির হাত থাকতে পারে।তাই ব্লকের যুব কর্মিরা অতন্ত ক্ষোভের সাথে < /span>জানান,যাকে ব্লকের যুব সভাপতি করা হয়েছে বর্তমানে তিনি সাইনবোর্ডে পরিনত হয়ে গিয়েছেন।সংঘটনকে সাজাতে এবং ব্লকের যুব কর্মিদের একত্রিত
করে তাদের দিয়ে আর আগেরমত কোন কর্মসুচি নিতে দেখা যায় না তাকে।
হাল হয়ে রয়েছে কালিয়াগঞ্জে শহর ও ব্লকের যুব সংঘটনের অথচ এব্যাপারে জেলা নেতৃত্বের কোন হেলদোল নেই যুব সংঘটনের হাল ফেরাতে শক্ত হাতে মোকাবিলা করার।জানা যায় কালিয়াগঞ্জের ব্লকের যুব সংঘটনের যিনি দায়িত্বে আছেন তিনি হলেন রাজু ঘোষ।যাকে পঞ্চায়েত নিবার্চনে ব্লকের যুব কর্মিরা ঠিক ঠাক ভাবে কাছে পায় নি। অনেক যুব কর্মিরা বলেন কালিয়াগঞ্জে ব্লকের তৃনমূলের
সভাপতির দোধী মোহন দেবর্শমা খাস লোক হওয়ার সুবাদে রাজু বাবু কে দোধী বাবুর কাছে ছাড়া অন্য কোথাও দেখা যায় নি প্রচারে। অনেক যুব কর্মিরা বলেন রাজু বাবুর এহেন আচারনের পিছনে ব্লক সভাপতির হাত থাকতে পারে।তাই ব্লকের যুব কর্মিরা অতন্ত ক্ষোভের সাথে < /span>জানান,যাকে ব্লকের যুব সভাপতি করা হয়েছে বর্তমানে তিনি সাইনবোর্ডে পরিনত হয়ে গিয়েছেন।সংঘটনকে সাজাতে এবং ব্লকের যুব কর্মিদের একত্রিত
করে তাদের দিয়ে আর আগেরমত কোন কর্মসুচি নিতে দেখা যায় না তাকে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শুধু তাই নয় ব্লক যুব সভাপতি রাজু ঘোষের এখন জনসংযোগ অনেকটাই কমে গেছে বলে ব্লক তৃনমূলের যুব অনেক কর্মিরাই এই প্রতিবেদকের কাছে মন্তব্য করেছেন।তাই ব্লকের যুব কর্মিরা বলেন জেলা নেতৃর্ত্বের উচিত এখন ই ব্লক যুব সভাপতির যিনি দায়িত্বে আছেন তাকে সেখান থেকে সরিয়ে দিয়ে তার জায়গায় সবার কাছে গ্রহন যোগ্যতা আছে,কর্মঠ তরুন কোন কর্মিকে সেই পদে এখন থেকেই বসানো।কারন সামনেই লোকসভা নিবার্চন। তাই এখন থেকে যদি ব্লকের যুব সংঘটনকে না সাজানো যায় তাহলে আগামীদিনে যুব কর্মিরা কতটা নির্বাচনের সময় দলের হয়ে প্রচারে নামবে সে নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।যদিও জেলা নেতৃত্বের দাবি খুব শিগ্রহ দল এব্যাপারে একটা
কড়া সিদ্ধান্ত
নিতে চলছে।অন্যদিকে কালিয়াগঞ্জের ব্লকের মতো শহরের যুব তৃনমূল এর একই হাল।এখনে দায়িত্বে
রয়েছেন অমিত দেবগুপ্ত।শহরের যুব কর্মিরা এই প্রতিবেদক কে ঠাট্রা করে বলেন সে তো ঠুটো জগনন্নাৎ।তিনি নাকি এত বড় মাপের নেতা হয়ে গিয়েছে তার কাছে আর ভিড়া যায় না।শহরের সংঘটনকে মজবুত
করার সংকল্প নিয়ে যিনি কংগ্রেস ছেরে বিজেপি এরপর বিজেপি ছেড়ে তৃনমূলে গিয়ে নিজের খোলস পাল্টান তার কাছে শহরের যুব কর্মিরা এর থেকে কি আশা করতে পারে।বর্তমানে শহরের যুব কর্মিদের সাথে তার তেমন ভালো সম্পক নেই।ফলে ব্লকের মতো অনেক যুব কর্মিরা আজ শহরেও বসে গিয়েছেন।গত দেড় বছর এর মধ্যে তার উদ্দ্যেগে কালিয়াগঞ্জের মানুষ দেখতে পাই নি শহর তৃনমূল যুবর কোন সামাজিক কোন কর্মসুচি। ফলে অনেক যুব কর্মিরা বলেন যুব যিনি সভাপতি তার ই যখন কোন উদ্দ্যেগে নেই কোন সামাজিক কর্মসুচি নেওয়ার তখন তারা কিভাবে কাজ করবেন।ফলে দলের উচিত অমিত দেবগুপ্ত কে সেই পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে শহরের যুবদের মধ্যে থেকে ভালো ও কর্মঠ ও যার সাথে যুব তৃনমূলের কর্মিদের ভালো সম্পক রয়েছে এমন কোন মানুষকে এধরনের দায়িত্ব দেওয়া।উল্লেখ্য আজ থেকে কয়েক বছর আগে যখন শহর যুব তৃনমূলের দায়িত্ব ছিল পিন্টু মোদকের হাতে তখন বেশ কিছু সামাজিক কর্মসুচি নিতেন প্রতিনিয়ত সকলের সাথে নিয়ে কিন্তু আজ আর সেই কর্মসুুচি নিতে দেখা যায় না বর্তমান শহরের যুবর সভাপতি অমিত দেবগুপ্তর মাধ্যেমে।তাই অবিলল্ম্বে ব্লকের সাথে সাথে শহরের যুবকদের উদ্ধুদ্ধ্য করতে তৃনমূলের জেলা নেতৃত্বের উচিত শক্ত হাতে তার মোকাবিলা করে শহর ও ব্লকের যুবকদের কাজ করার মানসিকতাকে ফিরিয়ে আনার।
কড়া সিদ্ধান্ত
নিতে চলছে।অন্যদিকে কালিয়াগঞ্জের ব্লকের মতো শহরের যুব তৃনমূল এর একই হাল।এখনে দায়িত্বে
রয়েছেন অমিত দেবগুপ্ত।শহরের যুব কর্মিরা এই প্রতিবেদক কে ঠাট্রা করে বলেন সে তো ঠুটো জগনন্নাৎ।তিনি নাকি এত বড় মাপের নেতা হয়ে গিয়েছে তার কাছে আর ভিড়া যায় না।শহরের সংঘটনকে মজবুত
করার সংকল্প নিয়ে যিনি কংগ্রেস ছেরে বিজেপি এরপর বিজেপি ছেড়ে তৃনমূলে গিয়ে নিজের খোলস পাল্টান তার কাছে শহরের যুব কর্মিরা এর থেকে কি আশা করতে পারে।বর্তমানে শহরের যুব কর্মিদের সাথে তার তেমন ভালো সম্পক নেই।ফলে ব্লকের মতো অনেক যুব কর্মিরা আজ শহরেও বসে গিয়েছেন।গত দেড় বছর এর মধ্যে তার উদ্দ্যেগে কালিয়াগঞ্জের মানুষ দেখতে পাই নি শহর তৃনমূল যুবর কোন সামাজিক কোন কর্মসুচি। ফলে অনেক যুব কর্মিরা বলেন যুব যিনি সভাপতি তার ই যখন কোন উদ্দ্যেগে নেই কোন সামাজিক কর্মসুচি নেওয়ার তখন তারা কিভাবে কাজ করবেন।ফলে দলের উচিত অমিত দেবগুপ্ত কে সেই পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে শহরের যুবদের মধ্যে থেকে ভালো ও কর্মঠ ও যার সাথে যুব তৃনমূলের কর্মিদের ভালো সম্পক রয়েছে এমন কোন মানুষকে এধরনের দায়িত্ব দেওয়া।উল্লেখ্য আজ থেকে কয়েক বছর আগে যখন শহর যুব তৃনমূলের দায়িত্ব ছিল পিন্টু মোদকের হাতে তখন বেশ কিছু সামাজিক কর্মসুচি নিতেন প্রতিনিয়ত সকলের সাথে নিয়ে কিন্তু আজ আর সেই কর্মসুুচি নিতে দেখা যায় না বর্তমান শহরের যুবর সভাপতি অমিত দেবগুপ্তর মাধ্যেমে।তাই অবিলল্ম্বে ব্লকের সাথে সাথে শহরের যুবকদের উদ্ধুদ্ধ্য করতে তৃনমূলের জেলা নেতৃত্বের উচিত শক্ত হাতে তার মোকাবিলা করে শহর ও ব্লকের যুবকদের কাজ করার মানসিকতাকে ফিরিয়ে আনার।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});