কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল এ কি করলেন !
1 min readতন্ময় চক্রবর্তী এবং জয়ন্ত বোস, বর্তমানের কথা।” নীড় ছোট, ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়।।
হে মন বলাকা, মোর অজানার আহবানে চঞ্চল পাখা মেলে ধরো… “ মনে পরছে উত্তম সুচিত্রার বিখ্যাত বাংলা সিনেমা ” ইন্দ্রানী ” যেখানে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গলায় উত্তম কুমার লিপ দিয়েছিলেন। যেমন নায়ক, নায়িকা তেমনি গীতিকার , সুরকার ও গায়ক, সব সংমিশ্রণে এই গানটি। ঠিক এমনই এক সংমিশ্রণে ৩০ বছরের জরাজীর্ণ অনুন্নয়ন কে সরিয়ে একাধিক উন্নয়ন মূখী প্রকল্পের অধীনে শুরু হয়েছে কালিয়াগঞ্জের সর্বসাধারণের জন্য সর্বস্তরের সার্বিক উন্নয়ন।
ছোট্ট নীড়ের মত ছোট্ট শহর কালিয়াগঞ্জ কিন্ত বিশাল আকাশের মতো উন্নয়নের চাঁদোয়া টা যে প্রয়োজন তার জন্যই তো এই বাংলার উন্নয়নের গীতিকার, সুরকার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের গানটি গাইলেন অসাধারণ কন্ঠে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল।
” কালিয়াগঞ্জ ছোট, ক্ষতি নেই, উন্নয়ন তো বড় …… উন্নয়নের পাখা মেলে ধরো ” এটাই যিনি সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে কালিয়াগঞ্জের আকাশে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন তিনি আর কেউ নন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল। ৩০ বছরের বয়স্ক কালিয়াগঞ্জ পৌর শহর কিন্ত দীর্ঘ ২৫ বছরের বাম জমানায় কংগ্রেস পরিচালিত কালিয়াগঞ্জ পৌর বোর্ড সর্বস্তরে উন্নয়ন করতে ও পৌরবাসীদের পৌর পরিষেবা দিতে ব্যার্থ হয়েছে।
সুইমিং পুলের কাজ ছবি ঃ- সত্যেন মহন্ত
|
দীর্ঘ পথ চলা অনুন্নয়ন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার কংগ্রেস পৌর বোর্ডের পৌরপতি অরুন দে সরকারের অনুন্নয়ন চিন্তাশীল গন্ডি থেকে বেড়িয়ে এসে একাধিক কাউন্সিলরদের সাথে করে সামীল হোন বাংলার উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে যে কর্মযজ্ঞের গীতিকার ও সুরকার বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা জনদরদী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আর এখানেই সামীল হয়ে এটাই তিনি করলেন, উন্নয়নের পাখা মেলে ধরলেন।
হাই ড্রেনের কাজ ছবি ঃ- সত্যেন মহন্ত |
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে উন্নয়নের জোয়ারে যখন বাংলার বিভিন্ন পৌর এলাকা ও পঞ্চায়েত প্লাবিত হতে শুরু করে দিয়েছে তখন অনুন্নয়নের চাদরে মুড়ে শুষ্ক মরুভূমিতে উন্নয়নের প্লাবনে সর্বস্তরের জনসাধারণদের প্লাবিত করতে নৌকার পাল তুলে দিলেন তরুন প্রজন্মের এক সাহসী যুবক বর্তমানের পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল।
বিনোদন পার্কের কাজ :-ছবি ঃ- সত্যেন মহন্ত |
সর্বস্তরের মানুষ একবাক্যে স্বীকার করছেন ৩০ বছরে এই উন্নয়ন চোখেই পরে নি এমনকি দীর্ঘদিন ধরে অনুন্নয়নের চেহারা দেখতে দেখতে অনেক পৌর নাগরিক গভীর আফশোস করে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তাদের অনেক কেই বলতে শোনা গেছে ” তোমার দেখা নাই রে, তোমার দেখা নাই ” ।
আজ যেটা দেখাতে সক্ষম হয়েছেন কার্তিক চন্দ্র পাল যিনি ইতি মধ্যেই পৌর নাগরিকদের কাছে উন্নয়নের আইকন হয়েছেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
চওড়ায় ছোট সব রাস্তাগুলো কে প্রশস্ত করে সংস্কারের কাজ, জল নিকাশির জন্য হাই ড্রেনের কাজ, সুইমিং পুলের কাজ, বিনোদন পার্কের কাজ, শহরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি রূপায়নে দুটি মেইন রাস্তায় ডিভাইডার করে ইলেকট্রিক আলোকে সজ্জিত করার পরিকল্পনা, উন্নত মানের অত্যাধুনিক বাস স্ট্যান্ডের কাজ, তারা বাজার কে অত্যাধুনিক মার্কেট কমপ্লেক্সে পরিনত করার কাজ ইত্যাদি আরো উন্নয়ন মূলক কাজ একই সাথে শুরু হয়ে এক কর্মযজ্ঞ চলছে। এখন শহর জুরে শুধুই খনন কার্য।
নিন্দুকেরা বলছে কালিয়াগঞ্জ এখন নাকি মহেঞ্জোদারো, হরপ্পা। ৩০ বছর পর যদি নিন্দুকেরা এই নামকরন দিয়ে থাকেন তাহলে এক উন্নয়নের কর্মকাণ্ড যে চলছে তা দেখিয়ে দিচ্ছেন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল, আর তার গলায় এই উন্নয়নের গানের শ্রোতা বিশেষ করে কালিয়াগঞ্জ পৌর এলাকার সকল স্তরের ব্যাবসায়ী বন্ধুরা ও উন্নয়নের চিন্তাশীল পৌর নাগরিকরা। এই উন্নয়নে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তর এগিয়ে এসেছে এবং কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন উন্নয়নের স্বার্থে।
উন্নত মানের অত্যাধুনিক বাস স্ট্যান্ডের কাজ :-ছবি ঃ- সত্যেন মহন্ত |
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
মাথা উঁচু করে সগৌরবে কালিয়াগঞ্জের আপামর জনসাধারণ বলতে পারেন ” আমাদের পৌর শহর কালিয়াগঞ্জ ” তার জন্য সর্বদাই নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন উন্নয়নের স্বপ্নের ফেরিওয়ালা পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল, যে উন্নয়নের জোয়ার আগামী দিনে আরো আছড়ে পরতে চলেছে এই শহরে। তাই সবার মুখেই একটাই প্রশ্ন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল এ কি করলেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});