কালিয়াগঞ্জের মা বয়রা মন্দিরের সংস্কারের সিদ্ধান্ত, বার্ষিক সভায় সবার সম্মতিতে পুরানো কমিটির মেয়াদ বৃদ্ধি ৫বছর
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তাছাড়া এই কমিটি মাননীয় সদস্যরা যেভাবে সততার সাথে কাজ করে গেছে বিগত দুই বছর ধরে তা অভিনন্দন যোগ্য।পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পাল বলেন নতুন কমিটি করা হলে তাদের কাজ করতে প্রথম প্রথম অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়।কিন্তু এবার যেহেতু মায়ের মন্দিরের সংস্কারের মত একটি বড় কাজ হবার সিদ্ধান্ত হতে যাচ্ছে সেক্ষেত্রে পুরাতন কমিটিকেই রেখে দেওয়া উচিৎ বলে তিনি মনে করেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বিশিষ্ট সমাজসেবী স্বপন সরকার বলেন কালিয়াগঞ্জের মা বয়রা কালীর নাম সারা রাজ্যে সমাদৃত।আমরা সবাই মিলে মন্দির নির্মাণে ঝাঁপিয়ে পড়লে শুধু মন্দির নির্মাণ হবে তাই নয় দর্শনীয় মন্দির আমরা মায়ের ইচ্ছায় করতে পারবো এই বিশ্বাস আমার আছে।সমাজসেবী অসীম ঘোষ বলেন মন্দির নির্মাণের সিদ্ধান্ত যখন নেওয়া হয়েছে তখন তা হবেই।বর্তমান কমিটির সাথে মন্দির নির্মাণ কমিটি যৌথ ভাবে কাজ করার কারণেই বিদায়ী কমিটিকে পুনরায় মন্দিরের স্বার্থেই পুনর্বহাল করা হোক।বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গোপী চন্ডক বলেন মা বয়রা কালী মন্দিরের সংস্কার অত্যন্ত জরুরী।আমরা সবাই মিলে এই কাজ করলে এটা কোন সমস্যা হবেনা।
বিদায়ী কমিটিকে পুনরায় রাখার ব্যাপারে তিনি সবার সাথে সহ মত পোষণ করে বলে জানান।সভায় পৌরপিতা কার্তিক পাল প্রস্তাবিত মন্দির নির্মান কমিটির একটি খসড়া কমিটি তৈরী করে সভায় পেশ করেন।কালিয়াগঞ্জ থানার আই সি তথা মা বয়রা কালী পূজা কমিটির সভাপতি উপস্থিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মতামত জানার পর বলেন মা বয়রা কালী পূজা কমিটির বর্তমান কমিটি যে এই মন্দির চালানোর ব্যাপারে যথেষ্টই দক্ষ তা আমি নানা ভাবে বিচার করে দেখেছি।
এই কমিটির প্রত্যেকেই যে মন্দিরের কাজকর্মে অভিজ্ঞ গত দেড় বছরে বার বার দেখেছি।তাই এই কমিটিকেই পুনরায় রেখে আলাদা একটি মন্দির নির্মাণ কমিটি করা হোক।মা বয়রা কালী মন্দির নির্মাণে তার সহযোগীতা সবসময়ের জন্য থাকবেই।তিনি বলেন কোন নতুন সদস্য কেও যদি এই কমিটিতে আসতে চায় তাহলে আসতেই পারেন বলে তিনি মনে করেন।
এর পর সভাপতি সবাইকে ধন্য বাদ দিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন।অত্যন্ত সুন্দর ও সুশৃঙ্খল ভাবে বার্ষিক সাধারণ সভা হয়েছে বলে প্রত্যেককে কমিটির পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানান।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});