রায়গঞ্জ শহরের বিগ বাজেটের কালীপুজো
1 min read
রায়গঞ্জ শহরের বিগ বাজেটের কালীপুজোগুলি সরকারি নানা প্রকল্প আর পরিবেশ সচেতনতাকে থিম করেছে । শহরের
রামকৃষ্ণ সংঘ ও নেতাজি পাঠাগার পরিবেশকে থিম হিসাবে বেছে নিয়েছে। অপর দিকে, বন্ধু-প্রগতি-সূর্য
(বিপিএস) ক্লাব সরকারি প্রকল্পকে তুলে ধরছে। এছাড়াও শহরের মুন লাইট ক্লাবের পুজোয়
প্রতিবাদের মতো এবারেও থাকছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দেহশ্রীর পুজোতেও থাকছে
দীপালি উৎসবের আয়োজন। সেখানে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা
হয়েছে। রামকৃষ্ণ ক্লাবের সভাপতি অর্ণব মণ্ডল বলেন, আমাদের পুজোর
থিম গ্রিন সিটি। পরিবেশ রক্ষার বার্তা দিতেই আমরা এই থিমটিকে বেছে নিয়েছি। পরিবেশ
বান্ধব সামগ্রী দিয়ে মণ্ডপ সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। নেতাজি পাঠাগারের পুজো কমিটির
সদস্য দেবজ্যোতি দাস বলেন, আমাদের পুজোর থিম পরিবেশ বাঁচাও। পরিবেশের সঙ্গে মিশে যেতে
পারে এমন সব উপকরণ দিয়ে আমাদের মণ্ডপ তৈরি হবে। বিপিএস ক্লাবের অন্যতম উদ্যোক্তা
রতন মজুমদার বলেন, আমরা রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলিকে সাধারণ মানুষের সামনে
তুলে ধরছি। দেহশ্রী ক্লাবের সদস্যরা পুজোর পাশাপাশি দীপালি উৎসব নিয়েও মেতে
উঠেছেন। উৎসব কমিটির সম্পাদক সুব্রত সান্যাল বলেন, কালীপুজোর
পাশাপাশি নয় দিন ধরে দীপালি উৎসবই আমাদের প্রধান আর্কষণ। আমরা নানা ধরনের
সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করি। শহরের উকিলপাড়ার
আর্দশপল্লিতে রামকৃষ্ণ সংঘের পুজো এবারে ৪৭তম বর্ষে পা দেবে।
রামকৃষ্ণ সংঘ ও নেতাজি পাঠাগার পরিবেশকে থিম হিসাবে বেছে নিয়েছে। অপর দিকে, বন্ধু-প্রগতি-সূর্য
(বিপিএস) ক্লাব সরকারি প্রকল্পকে তুলে ধরছে। এছাড়াও শহরের মুন লাইট ক্লাবের পুজোয়
প্রতিবাদের মতো এবারেও থাকছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দেহশ্রীর পুজোতেও থাকছে
দীপালি উৎসবের আয়োজন। সেখানে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা
হয়েছে। রামকৃষ্ণ ক্লাবের সভাপতি অর্ণব মণ্ডল বলেন, আমাদের পুজোর
থিম গ্রিন সিটি। পরিবেশ রক্ষার বার্তা দিতেই আমরা এই থিমটিকে বেছে নিয়েছি। পরিবেশ
বান্ধব সামগ্রী দিয়ে মণ্ডপ সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। নেতাজি পাঠাগারের পুজো কমিটির
সদস্য দেবজ্যোতি দাস বলেন, আমাদের পুজোর থিম পরিবেশ বাঁচাও। পরিবেশের সঙ্গে মিশে যেতে
পারে এমন সব উপকরণ দিয়ে আমাদের মণ্ডপ তৈরি হবে। বিপিএস ক্লাবের অন্যতম উদ্যোক্তা
রতন মজুমদার বলেন, আমরা রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পগুলিকে সাধারণ মানুষের সামনে
তুলে ধরছি। দেহশ্রী ক্লাবের সদস্যরা পুজোর পাশাপাশি দীপালি উৎসব নিয়েও মেতে
উঠেছেন। উৎসব কমিটির সম্পাদক সুব্রত সান্যাল বলেন, কালীপুজোর
পাশাপাশি নয় দিন ধরে দীপালি উৎসবই আমাদের প্রধান আর্কষণ। আমরা নানা ধরনের
সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করি। শহরের উকিলপাড়ার
আর্দশপল্লিতে রামকৃষ্ণ সংঘের পুজো এবারে ৪৭তম বর্ষে পা দেবে।
এই ক্লাবের পুজোয়
৭০ ফুট উঁচু এবং ১০০ ফুট চওড়া মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। মণ্ডপে কৃত্রিম ঘাস দিয়ে বিভিন্ন
জীবজন্তুর মডেল তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়াও ঝর্ণা,
জলাশয় থাকবে। সেখানে থাকবে রঙিন মাছ।
মণ্ডপের ভিতরে কাচ ও জরি দিয়ে নানা কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হবে। সিলিংয়ে থাকবে
ঝাড়বাতি। এখানকার প্রতিমা হবে শ্লেট রঙের। এখানে কালীর রুদ্রমূর্তি। আলোকসজ্জার
মাধ্যমেও এখানে পরিবেশ সচেতনতার বার্তা দেওয়া হবে। পুজোর দিনগুলিতে এখানে বিভিন্ন
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। শহরের নেতাজি পাঠাগারের পুজো এবারে ৭৬ তম বর্ষে পা দেবে।
এখানকার মণ্ডপে কাগজ, সুতো, নারকোলের দড়ি, কাপড়ের ব্যাগ দিয়ে বিভিন্ন কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হবে। মণ্ডপের
বাইরে থাকবে ফুলের গাছ। এখানে মায়ের মাটির প্রতিমা থাকবে। উদ্যক্তারা জানান, চন্দননগরের
আলোকসজ্জার মাধ্যমেও পরিবেশ সচেতনতার নানা বার্তা দর্শনার্থীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া
হবে। শহরের পূর্ব নেতাজিপল্লির বিপিএস ক্লাবের পুজো এবারে ৩৩ বছরে
পা দেবে। এখানে রাজ্য সরকারের কন্যাশ্রী,
সবুজ সাথী, যুবশ্রী সহ
সরকারি নানা প্রকল্পের মডেল দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। থার্মোকল, প্লাই দিয়ে
মডেলগুলি তৈরি করা হবে। এখানে এবার কালীর নয়টি রূপের প্রতিমা থাকবে। একটি শিবের ও
দু’টি অসুরের
মূর্তিরও থাকবে। পুজো উপলক্ষে মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে।
৭০ ফুট উঁচু এবং ১০০ ফুট চওড়া মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। মণ্ডপে কৃত্রিম ঘাস দিয়ে বিভিন্ন
জীবজন্তুর মডেল তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়াও ঝর্ণা,
জলাশয় থাকবে। সেখানে থাকবে রঙিন মাছ।
মণ্ডপের ভিতরে কাচ ও জরি দিয়ে নানা কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হবে। সিলিংয়ে থাকবে
ঝাড়বাতি। এখানকার প্রতিমা হবে শ্লেট রঙের। এখানে কালীর রুদ্রমূর্তি। আলোকসজ্জার
মাধ্যমেও এখানে পরিবেশ সচেতনতার বার্তা দেওয়া হবে। পুজোর দিনগুলিতে এখানে বিভিন্ন
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। শহরের নেতাজি পাঠাগারের পুজো এবারে ৭৬ তম বর্ষে পা দেবে।
এখানকার মণ্ডপে কাগজ, সুতো, নারকোলের দড়ি, কাপড়ের ব্যাগ দিয়ে বিভিন্ন কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হবে। মণ্ডপের
বাইরে থাকবে ফুলের গাছ। এখানে মায়ের মাটির প্রতিমা থাকবে। উদ্যক্তারা জানান, চন্দননগরের
আলোকসজ্জার মাধ্যমেও পরিবেশ সচেতনতার নানা বার্তা দর্শনার্থীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া
হবে। শহরের পূর্ব নেতাজিপল্লির বিপিএস ক্লাবের পুজো এবারে ৩৩ বছরে
পা দেবে। এখানে রাজ্য সরকারের কন্যাশ্রী,
সবুজ সাথী, যুবশ্রী সহ
সরকারি নানা প্রকল্পের মডেল দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে। থার্মোকল, প্লাই দিয়ে
মডেলগুলি তৈরি করা হবে। এখানে এবার কালীর নয়টি রূপের প্রতিমা থাকবে। একটি শিবের ও
দু’টি অসুরের
মূর্তিরও থাকবে। পুজো উপলক্ষে মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শহরের স্টেশন চত্বরে মুনলাইট ক্লাবের পুজো এবারে ৫৪ তম বর্ষে
পা দেবে। এখানকার মণ্ডপটি একটি কাল্পনিক রাজবাড়ির আদলে গড়া হচ্ছে। বাইরে ফাইবারের
বিভিন্ন মডেল মণ্ডপের গায়ে জুড়ে দেওয়া আছে। মণ্ডপের ভিতরে থাকছে জরির নানা কাজ।
এখানকার পুজোর বিশেষ আর্কষণ সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান। দেহশ্রী ক্লাবও পুজোকে ঘিরে
সাইকেল, দৌড়, রিলে মশাল
প্রতিযোগিতার পাশাপাশি নানা আয়োজন করেছে সাংস্কৃতিক
প্রতিযোগিতার ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});