হ্যা আজ না ছোডেনগে বাস হামজোলি খেলেঙ্গে হম হোলি
1 min readতন্ময় চক্রবত্তী ঃ– বাড়ির ছাদ, পাড়ার অলিগলি এমনকি পিচ ঢালা রাস্তা নিজের কালো রং হারিয়ে ধারণ করেছে কোথাও লাল, কোথাও সবুজ আবার কোথাও বেগুনী বর্ণে। ছেলে-মেয়ে, শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে আবাল বৃদ্ধা সকলেরই চেহারা হারিয়ে গেছে রঙে।
মনের আনন্দে রঙের বর্ণছটায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছে মানুষগুলো। বসন্তের হাওয়ায় রঙিন মুখগুলো যেন আনন্দঘন করে তুলেছে পুরো কালিয়াগঞ্জ কে ।
ফাল্গুনী পূর্ণিমা তিথির এ দিনে বৃন্দাবনের নন্দনকাননে শ্রীকৃষ্ণ আবির ও গুলাল নিয়ে তার সখী রাধা ও তেত্রিশ হাজার গোপীর সঙ্গে রং ছোড়াছুড়ির খেলায় মেতে ছিলেন। এরপর কৃষ্ণ ভক্তরা আবির ও গুলাল নিয়ে পরস্পর রং খেলেন।এ আবির খেলার স্মরণে হিন্দু
সম্প্রদায় এই হোলি উৎসব পালন করে থাকে বলে প্রচলিত আছে।এ ছাড়া বলা হয়ে থাকে, কৃষ্ণ নিজের কৃষ্ণ রং ঢাকতে বিভিন্ন ধরনের রং মাখিয়ে রাধার সামনে হাজির হন। সেই থেকে এ উৎসবের শুরু।
উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্নভাবে দোল উৎসবের আচার-অনুষ্ঠান পালন করা হচ্ছে জাঁকজমক ভাবে।
তেমনি দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে শিশু কিশোর, তরুণ তরুণীরা উৎসবে মেতেছে।সব বয়সের নারী-পুরুষই একে অপরকে আবিরের রঙে রাঙিয়ে দেয়। আজ বিভিন্ন স্থানে তরুণ তরুণীরা মেতে উঠে রঙের উৎসবে।