এক একান্ত সাক্ষাৎকারে অনেক কিছুই জানালেন তৃনমূল কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুর জেলার অন্যতম প্রধান সেনাপতি তথা রাজ্য তৃনমূল কংগ্রেসর সম্পাদক অসীম ঘোষ।
1 min read
পঞ্চায়েতের এর দিনক্ষন ঘোষনা হতেই এখন ভোটযুদ্ধের প্রধান প্রধান সেনাপতিরা তারা
কোমর বেধে নামতে চলছেন ময়দানে।তবে
সেনাপতিরা তাদের খেলোয়ারদের নিয়ে
মাঠে নামার অপেক্ষায় থাকলেও প্রতিপক্ষ খেলোয়ারদের কিন্তু তেমন
ভাবে তৎপরতা দেখা যাচ্ছেনা রাজ্যে সরকারের উন্নয়ন নামক
গ্রামবাংলার পেশ বোলিং এর
সামনে আমনে সামনে ব্যাট হাতে নিয়ে তাদের বোলিং এর
মোকাবিলায়। তবে যাই
হোক না কেন পঞ্চায়েত টুনামেন্ট বলে
কথা।আর যখন বিরোধীরা নাম
লিখিয়েছে এই খেলায় অংশ
গ্রহণ করতে তখন ত
তাদের ও খলতে হবে। তবে
ম্যাচ হারি জিতি কিবা
লাজ,তাই সব কয়েকটি রাজনৈতিক দলের
সেনাপতিরা এখন মাঠে নামার আগে ছক কষচ্ছেন কেউ
গোপনে গোপনে কেউ আবার
প্রকাশ্যে কিভাবে এই পঞ্চায়েত নামক
টুনামেন্ট এ ভোটার নামক
দেবতাদের মন জয় করে
এই খেলায় জয়ী হওয়া
যায়। র্বতমানের কথা
সেই সব দলের সেনাপতিদের অন্দরমহলে ঢুকে
তাদের মুখে থেকেই বেড়
করছেন তাদের আসল রণকৌশল কি
হবে।তাই আজ র্বতমানের কথারর সহ সম্পাদক তন্ময় চক্রবতী কে
এক একান্ত সাক্ষাৎকারে অনেক
কিছুই জানালেন তৃনমূল কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুর জেলার অন্যতম প্রধান সেনাপতি তথা
রাজ্য তৃনমূল কংগ্রেসর সম্পাদক অসীম ঘোষ। তিনি
কঠিন প্রশ্নের সোজা সাপ্টা উত্তর দিলেন একদোম সোজা সাপ্টা ভাবেই
কোমর বেধে নামতে চলছেন ময়দানে।তবে
সেনাপতিরা তাদের খেলোয়ারদের নিয়ে
মাঠে নামার অপেক্ষায় থাকলেও প্রতিপক্ষ খেলোয়ারদের কিন্তু তেমন
ভাবে তৎপরতা দেখা যাচ্ছেনা রাজ্যে সরকারের উন্নয়ন নামক
গ্রামবাংলার পেশ বোলিং এর
সামনে আমনে সামনে ব্যাট হাতে নিয়ে তাদের বোলিং এর
মোকাবিলায়। তবে যাই
হোক না কেন পঞ্চায়েত টুনামেন্ট বলে
কথা।আর যখন বিরোধীরা নাম
লিখিয়েছে এই খেলায় অংশ
গ্রহণ করতে তখন ত
তাদের ও খলতে হবে। তবে
ম্যাচ হারি জিতি কিবা
লাজ,তাই সব কয়েকটি রাজনৈতিক দলের
সেনাপতিরা এখন মাঠে নামার আগে ছক কষচ্ছেন কেউ
গোপনে গোপনে কেউ আবার
প্রকাশ্যে কিভাবে এই পঞ্চায়েত নামক
টুনামেন্ট এ ভোটার নামক
দেবতাদের মন জয় করে
এই খেলায় জয়ী হওয়া
যায়। র্বতমানের কথা
সেই সব দলের সেনাপতিদের অন্দরমহলে ঢুকে
তাদের মুখে থেকেই বেড়
করছেন তাদের আসল রণকৌশল কি
হবে।তাই আজ র্বতমানের কথারর সহ সম্পাদক তন্ময় চক্রবতী কে
এক একান্ত সাক্ষাৎকারে অনেক
কিছুই জানালেন তৃনমূল কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুর জেলার অন্যতম প্রধান সেনাপতি তথা
রাজ্য তৃনমূল কংগ্রেসর সম্পাদক অসীম ঘোষ। তিনি
কঠিন প্রশ্নের সোজা সাপ্টা উত্তর দিলেন একদোম সোজা সাপ্টা ভাবেই
প্রশ্নঃ– রাজ্য যখন পঞ্চায়েত নিবাচন ঘোষনা হয়েছে সেই মুহুতে জেলায় তৃনমূল কংগ্রেস কতটা প্রস্তুত এর মোকাবিলা করতে?
উত্তরঃ– পঞ্চায়েত নিবাচনের দিনক্ষন এখন ঘোষনা হলেও তৃনমূল কংগ্রেস অনেক আগেই থেকেই নিবাচনের লড়াই এর জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত হয়ে আছে।২০১১ সালের পর
বাংলার মাটিতে মা মাটি মানুষের সরকার প্রতিষ্টিত হওয়ার পর সকলের সন্মানীয়া মমতা ব্যানাজীর উন্নয়নের ধারা বজায় রেখে সারা বাংলার সাথে সাথে উত্তর দিনাজপুর জেলাতেও ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।এই জেলার চোপড়া, ইসলামপুর,গোয়ালপোখর,করনদিঘী,চাকুলিয়া,ইটাহার, হেমতাবাদ,ও কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামে বিগত তৃনমূল কংগ্রেস দ্বারা পরিচালিত গ্রামে পঞ্চায়েত থেকে পঞ্চায়েত সমিতি এমন কি জেলা পরিষধ গ্রামের রাস্তাঘাট থেকে পানীয় জল সহ বিভিন্ন পরিষেবা দেওয়ার ফলে আজ মানুষ দারুন ভাবে সুফল পাচ্ছে। তেমন ই রাজ্য সরকারের বিভিন্ন কন্যাশ্রী,সবুজ সাথী,রুপশ্রী সহ বিভিন্ন মানবিক কমসূচী গুলির সুফল আজ সারা বাংলার সাথে সাথে উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রতিটি ব্লকের প্রতিটি গ্রামের মানুষের কাছে এই পরিষেবা গুলি পৌচ্ছে গেছে।তাই এবারের তৃনমূল কংগ্রেস রাজ্যে সরকারের উন্নয়ন কে হাতিয়ার করে এবারের ভোট যুদ্ধের ময়দানে খেলার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে।
বাংলার মাটিতে মা মাটি মানুষের সরকার প্রতিষ্টিত হওয়ার পর সকলের সন্মানীয়া মমতা ব্যানাজীর উন্নয়নের ধারা বজায় রেখে সারা বাংলার সাথে সাথে উত্তর দিনাজপুর জেলাতেও ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।এই জেলার চোপড়া, ইসলামপুর,গোয়ালপোখর,করনদিঘী,চাকুলিয়া,ইটাহার, হেমতাবাদ,ও কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামে বিগত তৃনমূল কংগ্রেস দ্বারা পরিচালিত গ্রামে পঞ্চায়েত থেকে পঞ্চায়েত সমিতি এমন কি জেলা পরিষধ গ্রামের রাস্তাঘাট থেকে পানীয় জল সহ বিভিন্ন পরিষেবা দেওয়ার ফলে আজ মানুষ দারুন ভাবে সুফল পাচ্ছে। তেমন ই রাজ্য সরকারের বিভিন্ন কন্যাশ্রী,সবুজ সাথী,রুপশ্রী সহ বিভিন্ন মানবিক কমসূচী গুলির সুফল আজ সারা বাংলার সাথে সাথে উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রতিটি ব্লকের প্রতিটি গ্রামের মানুষের কাছে এই পরিষেবা গুলি পৌচ্ছে গেছে।তাই এবারের তৃনমূল কংগ্রেস রাজ্যে সরকারের উন্নয়ন কে হাতিয়ার করে এবারের ভোট যুদ্ধের ময়দানে খেলার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রশ্নঃ– গত পঞ্চায়েত
নিবাচন আর এইবারের নিবাচনের
মধ্যে কি কোন তফাৎ খুজে পেয়েছেন আপনারা?যদি পেয়ে থাকেন তবে সেটা কি?
নিবাচন আর এইবারের নিবাচনের
মধ্যে কি কোন তফাৎ খুজে পেয়েছেন আপনারা?যদি পেয়ে থাকেন তবে সেটা কি?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তরঃ– গত বারের তুলনায় শুধু একটাই তফাৎ গতবার এই পঞ্চায়েত নিবাচনের কয়েক দফায় অনেকদিন ধরে চলছিল আর এবার মাত্র তিন দফায় নিবাচন হচ্ছে।উত্তরবঙ্গে নিবাচন আগামী ৫ মে।তবে।যখন ই হোক কেন তৃনমূল কংগ্রেস জেলার প্রস্তুত নিবাচনে লড়াই এর ময়দানে।এবারের তৃনমূল কংগ্রেস এর প্রতীক নিয়ে যারাই প্রতিদ্বন্দিতা করুক না কেন রাজ্যের মুখ্য মন্ত্রীর উন্নয়নের সুনামিতে তারাও জয়ী হবেন কেউ তাদের আটকাতে পারবে না কারন মানুষ উন্নয়নের পক্ষে
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রশ্নঃ–
এবারের নিবাচনে আপনারারা বিশেষ করে উত্তর দিনাজপুর জেলায় কোন রাজনৌতিক
দল কে আপনাদের প্রধান মনে করচ্ছেন?
এবারের নিবাচনে আপনারারা বিশেষ করে উত্তর দিনাজপুর জেলায় কোন রাজনৌতিক
দল কে আপনাদের প্রধান মনে করচ্ছেন?
উত্তরঃ–
তৃনমূল কংগ্রেসের এবার পঞ্চায়েত নিবাচনে প্রধান প্রতিপক্ষ কে হবে তাকে নিয়ে চিন্তিত নয়।কারন তৃনমূল কংগ্রেস এক নাম্বার ছিল আগামীতেও থাকবে। দিত্বীয় স্থান কে করবে সিপিআই এম,কংগ্রেস,না বিজেপি এটা তাদের লড়াই তাই তারাই ঠিক করুক ।
তৃনমূল কংগ্রেস যে এক
নম্বরে থাকছে সেটা পরিষ্কার ।
তৃনমূল কংগ্রেস যে এক
নম্বরে থাকছে সেটা পরিষ্কার ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রশ্নঃ পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস কি এবার
একটিও আসনেও জিততে দিবে না অনান্য বিরোধী দের?তাহলে
কি বিরোধী শূন্য এবার হচ্ছে ?
একটিও আসনেও জিততে দিবে না অনান্য বিরোধী দের?তাহলে
কি বিরোধী শূন্য এবার হচ্ছে ?
উত্তর :-গণতন্ন্তে বিরোধী শূন্য বলে কিছু হয় না।রাজ্যের বর্তমান
মা মাটি মানুষের সরকারের উদ্যোগে রাজ্যের গ্রামে গ্রামে যেমন উন্নয়ন হয়েছে তাতে
মানুষ যদি বিরোধী শূন্য করে তাহলে কিছুই করার নেই।
মা মাটি মানুষের সরকারের উদ্যোগে রাজ্যের গ্রামে গ্রামে যেমন উন্নয়ন হয়েছে তাতে
মানুষ যদি বিরোধী শূন্য করে তাহলে কিছুই করার নেই।
প্রশ্ন :-গতবার আমরা দেখেছিলাম বিধানসভা নির্বাচনে
জোট বদ্ধ ভাবে লড়াই করেছিল কংগ্রেস ও সিপি আই এম ।এবার যদি তারা জোট বদ্ধ ভাবে
লড়াই করে তাহলে কি তারা ফায়দা তুলতে পারবে?
জোট বদ্ধ ভাবে লড়াই করেছিল কংগ্রেস ও সিপি আই এম ।এবার যদি তারা জোট বদ্ধ ভাবে
লড়াই করে তাহলে কি তারা ফায়দা তুলতে পারবে?
উত্তর :-উত্তর দিনাজপুর জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের শক্তি যে
জায়গায় এসে দাডিযেছে মানুষের আশীর্বাদে তাতে আগামী দিন কংগ্রেস ,সিপি আই এম এর জোট
হচ্ছে না কংগ্রেস ,সিপিআইএম ও বিজেপির জোট হচ্ছে সেদিকে মানুষ তাকিয়ে নেই
মানুষ তাকিয়ে আছে উন্নয়নের প্রতীক তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে যারা প্রার্থী হবে তাদের
দিকে।কারণ মানুষ খোট নয উন্নয়ন চায় তা তৃণমূল কংগ্রেস দেখিয়ে দিয়েছে।
জায়গায় এসে দাডিযেছে মানুষের আশীর্বাদে তাতে আগামী দিন কংগ্রেস ,সিপি আই এম এর জোট
হচ্ছে না কংগ্রেস ,সিপিআইএম ও বিজেপির জোট হচ্ছে সেদিকে মানুষ তাকিয়ে নেই
মানুষ তাকিয়ে আছে উন্নয়নের প্রতীক তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে যারা প্রার্থী হবে তাদের
দিকে।কারণ মানুষ খোট নয উন্নয়ন চায় তা তৃণমূল কংগ্রেস দেখিয়ে দিয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রশ্ন :-মানুষ বলেছে কালিয়াগঞ্জ শহরে যে
উন্নয়ন হয়েছে ।আপনি কি মনে করেন এমন উন্নয়ন কি মানুষ গত 34 বছর দেখেনি বাম জামানায ?এ ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি?
উন্নয়ন হয়েছে ।আপনি কি মনে করেন এমন উন্নয়ন কি মানুষ গত 34 বছর দেখেনি বাম জামানায ?এ ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি?
উত্তর :-উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রতিটি ব্লক ও শহরের মানুষ
উন্নয়ন কি জিনিস তা রাজ্যের বাম জামানায ও দেখেনি।তৃণমূল কংগ্রেস সরকার রাজ্যে
ক্ষমতায় আসার পর উন্নয়ন কি কিভাবে উন্নয়ন
করতে হয তা চোখে দেখিয়ে দিয়েছে ।বর্তমানে সারা জেলার সাথে সাথে কালিয়াগঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন
শুরু হয়েছে বর্তমানে তরুণ কর্মঠ উদ্যোগী পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পালের নেতৃত্বে তা
এক কথায় নজীর বিহীন।নিকাশী ব্যাবস্থা থেকে রাস্তা ঘাট,আধুনিক পার্ক থেকে
স্টেডিয়াম ,মার্কেট কমপ্লেক্স থেকে প্রযোজনীয় সব কিছুইপরিসেবা আজ মানুষ পাছে । উন্নয়ন হচ্ছে
দ্রুত গতিতে ।তাই মানুষ বুঝে গেছে কার সাথে থাকতে হবে।এমন কাজ করার সুযোগ আগে
কংগ্রেস ও বামফ্রন্ট পেয়েছিল কিন্তু তারা করতে পারেনি কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস তা করে দেখিয়ে দিয়েছে ।
উন্নয়ন কি জিনিস তা রাজ্যের বাম জামানায ও দেখেনি।তৃণমূল কংগ্রেস সরকার রাজ্যে
ক্ষমতায় আসার পর উন্নয়ন কি কিভাবে উন্নয়ন
করতে হয তা চোখে দেখিয়ে দিয়েছে ।বর্তমানে সারা জেলার সাথে সাথে কালিয়াগঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন
শুরু হয়েছে বর্তমানে তরুণ কর্মঠ উদ্যোগী পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র পালের নেতৃত্বে তা
এক কথায় নজীর বিহীন।নিকাশী ব্যাবস্থা থেকে রাস্তা ঘাট,আধুনিক পার্ক থেকে
স্টেডিয়াম ,মার্কেট কমপ্লেক্স থেকে প্রযোজনীয় সব কিছুইপরিসেবা আজ মানুষ পাছে । উন্নয়ন হচ্ছে
দ্রুত গতিতে ।তাই মানুষ বুঝে গেছে কার সাথে থাকতে হবে।এমন কাজ করার সুযোগ আগে
কংগ্রেস ও বামফ্রন্ট পেয়েছিল কিন্তু তারা করতে পারেনি কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস তা করে দেখিয়ে দিয়েছে ।
প্রশ্ন : আপনি সব সময়ই পর্দার আড়াল থেকে
উন্নয়ন কর্ম কাণ্ডে সাথে সামিল হন?কেন পর্দার
আড়ালে থাকেন?
উন্নয়ন কর্ম কাণ্ডে সাথে সামিল হন?কেন পর্দার
আড়ালে থাকেন?
উত্তর :-আমি সর্বত উন্নয়নের কর্মকাণ্ডে থাকতে ভালোবাসী
।উত্তরদিনাজপুর জেলার সর্বত্র যাতে উন্নয়ন কিভাবে করা হয় তার জন্য আমি আর তৃণমূল
কংগ্রেসের জেলা সভাপতি সব সময় অক্লান্ত পরিশ্রম করছি।সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আমরা
কাজ করে চলছি জেলার উন্নয়নে ।সব সময় আমি পর্দার আড়ালে থেকেইএই কাজ করতে ভালোবাসী।
।উত্তরদিনাজপুর জেলার সর্বত্র যাতে উন্নয়ন কিভাবে করা হয় তার জন্য আমি আর তৃণমূল
কংগ্রেসের জেলা সভাপতি সব সময় অক্লান্ত পরিশ্রম করছি।সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আমরা
কাজ করে চলছি জেলার উন্নয়নে ।সব সময় আমি পর্দার আড়ালে থেকেইএই কাজ করতে ভালোবাসী।
প্রশ্ন :-আগামী পঞ্চায়েত পুনরায় যদি দখল করেন
তাহলে কি কি কাজ করবেন বলে ভেবে রেখেছেন?
তাহলে কি কি কাজ করবেন বলে ভেবে রেখেছেন?
উত্তর :-আগামী পঞ্চায়েত দখল মানে বলে কিছু নেই আমরাই দখল করবো।এবারের নির্বাচনে
জেলার বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ তৃণমূল কংগ্রেস দখল
করবে।আগামী দিনে পুনরায় ক্ষমতায় এসে আবারো
যে সমস্ত কাজ গুলি অসমাপ্ত হয়ে আছে সেগুলি করে নতুন কাজের দিকে মন দেওয়া হবে।বিশেষ
করে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের মানুষেরা এবার ভীষণ খুশি তাদের দীর্ঘ দিনের দাবী টাঙন
নদীর উপর একটি সেতু কাজ সম্পূর্ণ হওয়ায় ।তাছাড়া প্রচুর গ্রামে রাস্তা ঘাট করা
হয়েছে ।আগামীতে আরো করা হবে।এছাড়া পানীয় জলের অনেক কাজ বাকি রয়েছে যেগুলো দ্রুততার
সাথে করতে হবে নতুন ভাবে পঞ্চায়েত হাতে আসার পর।
জেলার বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ তৃণমূল কংগ্রেস দখল
করবে।আগামী দিনে পুনরায় ক্ষমতায় এসে আবারো
যে সমস্ত কাজ গুলি অসমাপ্ত হয়ে আছে সেগুলি করে নতুন কাজের দিকে মন দেওয়া হবে।বিশেষ
করে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের মানুষেরা এবার ভীষণ খুশি তাদের দীর্ঘ দিনের দাবী টাঙন
নদীর উপর একটি সেতু কাজ সম্পূর্ণ হওয়ায় ।তাছাড়া প্রচুর গ্রামে রাস্তা ঘাট করা
হয়েছে ।আগামীতে আরো করা হবে।এছাড়া পানীয় জলের অনেক কাজ বাকি রয়েছে যেগুলো দ্রুততার
সাথে করতে হবে নতুন ভাবে পঞ্চায়েত হাতে আসার পর।
প্রশ্ন : গ্রামের কাজ গ্রামেই পাবে মানুষ।তাই
সরকার একশো দিনের কাজের প্রকল্প চালু করেছে।এই প্রকল্প চালু হওয়ার ফলে কি আপনার
মনে হয় এখন আর মানুষ কে ভিন রাজ্যে কাজ করতে যেতে হচ্ছে না?
সরকার একশো দিনের কাজের প্রকল্প চালু করেছে।এই প্রকল্প চালু হওয়ার ফলে কি আপনার
মনে হয় এখন আর মানুষ কে ভিন রাজ্যে কাজ করতে যেতে হচ্ছে না?
উত্তর :-অবশ্যই বর্তমানে গ্রাম বাংলার অর্থনীতি অবস্থার অনেক
উন্নতি হয়েছে ।প্রত্যেকটি গ্রামে মহিলাদের দিয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠী করে রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে এখন স্বনির্ভর হচ্ছে গ্রামের মহিলারা।বিভিন্ন স্বনির্ভর
গোষ্ঠী কে রাজ্য সরকার নানা ভাবে ঋণ দিয়ে এবং তাদের বিভিন্ন রকম ব্যবসার উপর
প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের স্বনির্ভর করে তুলছে।আজ তাই পুরুষদের সাথে সমানে সমানে
পাল্লা দিয়ে চলেছে গ্রামের মহিলারা
।তাছাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মাধ্যমে কাজ পাচ্ছ গ্রামের পুরুষরা ফলে আজ গ্রামের মানুষদের যেতে হচ্ছে না ভিন রাজ্যে কোথাও কাজ
করতে।
উন্নতি হয়েছে ।প্রত্যেকটি গ্রামে মহিলাদের দিয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠী করে রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে এখন স্বনির্ভর হচ্ছে গ্রামের মহিলারা।বিভিন্ন স্বনির্ভর
গোষ্ঠী কে রাজ্য সরকার নানা ভাবে ঋণ দিয়ে এবং তাদের বিভিন্ন রকম ব্যবসার উপর
প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের স্বনির্ভর করে তুলছে।আজ তাই পুরুষদের সাথে সমানে সমানে
পাল্লা দিয়ে চলেছে গ্রামের মহিলারা
।তাছাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মাধ্যমে কাজ পাচ্ছ গ্রামের পুরুষরা ফলে আজ গ্রামের মানুষদের যেতে হচ্ছে না ভিন রাজ্যে কোথাও কাজ
করতে।