October 24, 2024

কালিয়াগঞ্জ শ্রীমতী শ্মশান কে অত্যাধুনিক শ্মশানে পরিণত করতে চলেছে কালিয়াগঞ্জ বাসি ও পৌর সভার যৌথ উদ্যোগে

1 min read

কালিয়াগঞ্জ শ্রীমতী শ্মশান কে অত্যাধুনিক শ্মশানে পরিণত করতে চলেছে কালিয়াগঞ্জ বাসি ও পৌর সভার যৌথ উদ্যোগে

তপন চক্রবর্তী,কালিয়াগঞ্জ,২০ আগস্ট:শ্রীমতী নদী তীরে অবস্থিত কালিয়াগঞ্জের পুরনো শ্মশানের খোলা নাল চে পাল্টিয়ে কালিয়াগঞ্জ বাসি ও পৌর সভার যৌথ উদ্যোগে অত্যাধুনিক একটি স্মশান নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে বলে রবিবার কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর পিতা রাম নিবাস সাহা সাংবাদিকদের জানান।রবিবার সকালে কালিয়াগঞ্জ শ্রীমতী নদীর তীরে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার উদ্যোগে শ্রীমতী নদীর তীরে আনুমানিক ২০০টি বিভিন্ন ধরনের বৃক্ষ রোপণ করা হয়।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর পিতা রাম নিবাস সাহা বলেন শহরের বেশ কিছু সমাজসেবী মানুষদের সহায়তায় ও পৌর সভার মিলিত উদ্যোগে আমরা কালিয়াগঞ্জ স্মশানকে স্ম শান না বলে কিছু দিনের মধ্যে ই আমরা শান্তিবন বানানোর উদ্যোগ নিয়েছি।

 

সেই কারনে রাতদিন তার কাজ চলছে। শ্মশানের ভেতরের সমস্ত জায়গা আছে তার ভেতরে রাস্তার দুপাশে উন্নত মানের ফুলের গাছ,সাধারন মানুষদের স্মশানে বসবার স্থান, স্মশানে প্রবেশ করার সুন্দর অর্নামেন্টাল গেট ছাড়াও মানুষকে আকর্ষন করবার জন্য একটি দর্শনীয় স্থানে আমরা পরিণত করতে চলেছি।আগামী এক বছরের মধ্যে আমরা কালিয়াগঞ্জ শহরের নাগরিকদের একটি উন্নতমানের শ্মশান উপহার যে দিতে চলেছি বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।পৌর পিতা রাম নিবাস সাহা বলেন এই স্মশান নির্মাণের জন্য সরকারের কোন পরিকল্পনার অর্থে আমরা করছিনা।

 

এখনো কিছু সমাজ সেবা যদি এগিয়ে আসে তাহলে এমন কিছু কাজ আছে যে কাজ গুলি একসাথেই করে ফেলতে পারতাম।আমরা চাই কালিয়া গঞ্জের মানুষ এগিয়ে আসুক।আমরা এই ধরনের কাজ মিলেজুলে করতে পারি অবশ্য ই।ট।পৌর পিতা রাম নিবাস সাহা বলেন শ্রীমতী নদীকে আমরা বর্তমানে অনেকটাই আয়ত্তের মধ্যে আনতে পেরেছি।কিছু কাজ বাকি আছে বর্ষা ঠিক মত না হবার কারনে সেই কাজগুলি করতে পারছিনা।তবে শীগ্রই আমরা সেই কাজ।করে ফেলবো বলেই আমার বিশ্বাস। আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর পিতা রাম মিবাস সাহা ছাড়াও কালিয়াগঞ্জ।পৌর সভার উপ পৌর পিতা ঈশ্বর রজক,বর্ষীয়ান কমিশনার বসন্ত রায়,বিশিষ্ট সমাজসেবী তারা প্রসাদ,কমিশনার মনোজ সরকার সহ বেশ কয়েকজন মহিলা কমিশনারগন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *