মাল নদীতে হড়পায় মৃত্যু, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন
1 min readমাল নদীতে হড়পায় মৃত্যু, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন
মাল নদীতে হড়পা বানের জলস্রোতে তলিয়ে মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। জলের তোড়ে জখম হয়েছেন প্রায় ১৪ জন। নিখোঁজ আরও বহু। উদ্ধারকারী দল এখনও মাল নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছে। এই দুর্ঘটনার পর প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ওই এলাকায় কেন সিভিল ডিফেন্সের পর্যাপ্ত বাহিনী ছিল না?
কেন বোল্ডার ফেলে বিসর্জনের জন্য বাঁধ তৈরির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল? কে সেই অনুমতি দিয়েছিলেন? কীভাবে বিপুল সংখ্যায় মানুষ বিসর্জনের সময় নদীর ধারে উপস্থিত হয়েছিলেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।আগেই এই দুর্ঘটনার জন্য শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মৃতের পরিবারকে ২ লাখ টাকা ও জখমদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একাদশীর সকালে টুইটে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির পাশে থাকার কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
টুইটে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘দুর্গা বিসর্জন চলাকালীন জলপাইগুড়ির মাল নদীতে আকস্মিক হড়পা বানে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। ৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন, আমি প্রার্থনা করি যে তাঁদের পরিবার এই কঠিন সময়ে যেন লড়াইয়ের শক্তি পায়। তাঁদের সমবেদনা জানাই। যারা চিকিৎসাধীন, আমি তাঁদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’ মুখ্যমন্ত্রীও মৃতদের জন্য ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করেছেন। জখমরা পাবেন ৫০ হাজার টাকা। তবে ক্ষতিপূরণের অঙ্কে আদৌ প্রশাসনিক খামতিগুলোকে আড়াল করা যাচ্ছে না।