হেমতাবাদ কে জীবাণুমুক্ত করতে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি গৌতম পাল এর বিশেষ উদ্যোগ।
1 min readহেমতাবাদ কে জীবাণুমুক্ত করতে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি গৌতম পাল এর বিশেষ উদ্যোগ।
তন্ময় চক্রবর্তী।।। সারা বছরই যার সমাজ সেবা করাই লক্ষ্য সেই ব্যক্তি কখনো চুপ করে বসে থাকতে পারে না। মানুষের সুখের দিনে হয়তো পাশে না থাকতে পারলেও মানুষের বিপদের দিনে সবার আগে যাকে দেখতে পাওয়া যায় তিনি হলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তৃণমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি গৌতম পাল। যেদিন থেকে লকডাউন শুরু হয়েছে করোনা ভাইরাস এর জেরে সেদিন থেকেই গৌতম বাবু জেলার এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত রে ছুটে বেড়াচ্ছে মানুষের বিপদে পাশে থাকতে। কখনো তাকে দেখা যাচ্ছে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে গিয়ে সাধারণ মানুষদের মধ্যে মাক্স বিলি করতে ।
কখনো বা আবার তাকে দেখা যাচ্ছে ক্ষুধার্ত মানুষের পাশে গিয়ে তাদের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করতে। আবার কখনো দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, জনবহুল এলাকাগুলিতে জীবাণুমুক্ত করতে স্যানিটাইজার করতেও। আজ জেলার হেমতাবাদ এ দেখা গেল গৌতম পাল কে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও জন বহুল এলাকাগুলি কে জীবাণুমুক্ত করতে কালিয়াগঞ্জ এর দমকল বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে স্যানিটাইজার করে । অবশ্য গৌতম বাবু কে এই কাজের যোগ্য সহযোগিতা করে তার যুব তৃণমূল কংগ্রেসের বিশ্বস্ত সৈনিকরা।
এদিন যখন হেমতাবাদ এর বিভিন্ন জায়গায় এই স্যানিটাইজার এর কাজ করা হয় গৌতম পাল এর নেতৃত্বে তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন হেমতাবাদ এর বিএমওএইচ মৃগাঙ্ক বিশ্বাস এবং হেমতাবাদ থানার পুলিশকর্মীরা।
এক সাক্ষাৎকারে জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি গৌতম পাল বলেন করোনা ভাইরাস এর বিরুদ্ধে আমাদের জয়ী হতেই হবে। এটা আমাদের সকলকে শপথ নিতে হবে।
তাই এই লক ডাউনে কেউ বাইরে বের হবেন না। বাড়িতেই থাকুন পরিবার কে সঙ্গে নিয়ে। তিনি বলেন এই সময় প্রতিটি জায়গা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত।
সেদিকে লক্ষ্য রেখে তিনি আজ হেমতাবাদ এর বিভিন্ন বাজার ঘাট সরকারি অফিস, হাসপাতাল এবং বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে কালিয়াগঞ্জ দমকল বাহিনীর সাহায্য নিয়ে স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণুমুক্ত করলেন । তিনি বলেন করুনার প্রভাব অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকলে।