উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের পশ্চিম মহাদেবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এখন সকলের নজরে।
1 min readউত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের পশ্চিম মহাদেবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এখন সকলের নজরে।
উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের পশ্চিম মহাদেবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এখন সকলের নজরে। বেসরকারি স্কুল কেও যে একটি গ্রামীণ স্কুল টেক্কা দিতে পারে তা এই পশ্চিম মহাদেবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় কে দেখলেই বুঝা যায়। অদম্য ইচ্ছা ও স্বচ্ছ মানসিকতা থাকলে যে সবকিছুই সম্ভব তা এখানকার ছাত্র-ছাত্রীরা এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা দেখিয়ে দিতে পেরেছেন।
রায়গঞ্জ ব্লকের ছোট্ট একটি গ্রাম পশ্চিম মহাদেবপুর। আর এই গ্রামেই ঝাঁ-চকচকে ও সুন্দর সাজানো এই স্কুল রয়েছে। যা দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করেন বিভিন্ন গ্রামের সাধারণ মানুষ থেকে পড়ুয়ারাও।স্কুলের সুন্দর পরিবেশ গড়ে পঠন-পাঠনের ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত স্থাপন তৈরি করার শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ভূয়শী প্রশংসা করলেন জেলা শিক্ষা দপ্তর ও। সরকারি অনুদান সঠিকভাবে ব্যবহার করে শিক্ষকরা স্কুল কে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলেন নি শুধু সেইসঙ্গে স্কুলের আধুনিক রূপ দিয়েছেন।গ্রাম বা শহর যেখানে স্কুলের অবস্থান হোক না কেন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ইচ্ছাই যে সবকিছুই পরিবর্তন আনতে পারে তা দেখিয়ে দিয়েছে স্কুল।স্কুলের পঠন পাঠনের মান এর পাশাপাশি পড়ুয়াদের নিজেদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটাতে স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনো কিছুরই কমতি রাখেননি। স্কুলে রয়েছে আধুনিক পানীয় জলের ফিল্টার, টিফিন পিরিয়ডে সুন্দর সাউন্ড সিস্টেম গান । সুন্দর ফুল ফল ও ভেষজ বাগান যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে স্কুলে দোলনা, স্লিপার, চলাচলের জন্য ঢালাই রাস্তা, সুন্দর ডাইনিং ঘর, বিদ্যুতের আলো পাখা। এর পাশাপাশি রয়েছে স্কুলে মনোরম পরিবেশ ও।সবটাই গড়ে তোলা হয়েছে অন্য পাঁচটি স্কুলের মত সরকারি অনুদান থেকেই। স্কুলের বিশেষ আকর্ষণ পড়ুয়ারা নিজেরা সংগঠিতভাবে গড়ে তুলেছে আমাদের দোকান। সেই দোকানে পাইকারি মূল্যে পড়াশোনার সামগ্রী যেমন পাওয়া যাচ্ছে তেমনি বিভিন্ন ধরনের জিনিস ও।শিক্ষকরা শহর থেকে পাইকারি দরে সেই সমস্ত সামগ্রী কিনে এনে পড়ুয়াদের হাতে তুলে দেন আর পড়ুয়ারা সেই সমস্ত সামগ্রী নিয়ম মেনে পাইকারি দরে স্কুলের পড়ুয়াদের কাছে বিক্রি করেন। স্কুলের শিক্ষকরা এই সমস্ত কিছুই তদারকি করেন।স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ক্রিস্টা তালুকদার দাস জানান, স্কুলে একতা ও সদিচ্ছা থাকলে সবকিছুই করা সম্ভব আমরা তা করতে পেরেছি।স্কুলকে সর্বাঙ্গীন সুন্দর করে তুলতে এখানে সদিচ্ছা ও স্বচ্ছ মানসিকতা ব্যবহার হয়েছে ।প্রধান শিক্ষিকা বলেন এই সমস্ত কাজ করা হয়েছে যথারীতি নিয়ম মেনে যে টাকাগুলো স্কুলে আসে সরকারি নিয়মে সেগুলো থেকেই বাড়তি কোন অনুদান তারা পায়নি। যদি বাড়তি কিছু অনুদান পাওয়া যেত স্কুল কে আরও সুন্দর করে তোলা যেত। জানা যায় স্কুলে পড়ুয়া সংখ্যা ১০৫ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন ৫ জন।
The maximum daily dose for Viagra is 100 mg per day cialis coupon
Cialis is an FDA-approved medication for erectile dysfunction buy priligy in usa
Best Natural Over the counter ED pills that work fast cialis online generic This is because grapefruit can heighten the concentration of tadalafil in the body
cialis dosage They act in a way very similar to Cialis
The content is solely the responsibility of the authors and does not necessarily represent the official views of the National Institutes of Health. clomiphene goodrx coupon So far excellent.
drugs to avoid while taking tamoxifen