October 27, 2024

বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে গত পৌরসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ কংগ্রেস পৌরসভা দখল করলেও তৃণমূল খাতায় খুলতে পারেনি

1 min read

বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে গত পৌরসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ কংগ্রেস পৌরসভা দখল করলেও তৃণমূল খাতায় খুলতে পারেনি

তনময় চক্রবর্তী, উত্তর দিনাজপুর:-

 উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার ভোট আগামী 27 শে জুলাই। আর  গণনা 2 ফেব্রুয়ারি। গত পৌরসভা নির্বাচনে কালিয়াগঞ্জ এ মোট সতেরোটি ওয়ার্ডের মধ্যে কংগ্রেস এককভাবে 15 টি আসন দখল করে পৌরসভা গঠন করে। বিজেপি  পেয়েছিল একটি আসন সিপিআইএম পেয়েছিল একটি আসন। এবার দেখে নেয়া যাক কোন ওয়ার্ডে কোন প্রার্থী জিতেছিল তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে।

১  নম্বর ওয়ার্ড

মায়া দে সরকার জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৯১৩ টি। তিনি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তৃণমূল কংগ্রেসের অজন্তা চক্রবর্তী কে ৬৩৬ ভোটে হারিয়েছিলেন।

২ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী পূরবী সরকার ভোট পেয়েছিলেন ৫৯৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের  বীরেন্দ্র দাস কে ৬৪ ভোটে হারিয়েছিলেন।

৩ নম্বর ওয়ার্ড

নমিতা রায় জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী তিনি ভোট পেয়েছিলেন ১০৫৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি  তৃণমূল  কংগ্রেসের মধুমিতা মন্ডল কে ৩১১ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছিলেন।

৪ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী বাবলু বিশ্বাস তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৮৮৭ । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তৃণমূল কংগ্রেসের মনোজ কুমার সরকার কে ৬৯২ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছিলেন।

৫ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী মিলন বিশ্বকর্মা তিনি ভোট পেয়েছিলেন১১৩৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি  সিপিআইএম প্রার্থী ভবানন্দ সরকার কে ৪৮০ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে ছিলেন।

৬ নম্বর ওয়ার্ড।

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী ফুলোটা বর্মন তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৩৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তৃণমূল  কংগ্রেসের অনিন্দিতা বোস কে ১৩১ ভোটে হারিয়ে ছিলেন।

৭ নম্বর ওয়ার্ড

বিজেপি প্রার্থী অমিত দেব গুপ্ত তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৭৮১ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাতীয় কংগ্রেসের নারায়ন দাস কে ১৩১ ভোটে হারিয়ে ছিলেন।

৮ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী কার্তিক চন্দ্র পাল তিনি ভোট পেয়েছিলেন ১৬৬৩  তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তৃণমূল কংগ্রেসের কমল কুমার ঘোষ কে ১১০৯ ভোটে হারিয়ে জয়ী হয়।

৯ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী শিল্পী সরকার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৯১১তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি শিল্পী আচার্যকে ১৪৫ ভোটে হারিয়ে জয়ী হয়।  

১০ নম্বর ওয়ার্ড

সিপিআইএম প্রার্থী জ্ঞানেন্দ্র শংকর মজুমদার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৪৬ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির গৌরাঙ্গ দাস কে ৬৬ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হয়।

১১ নম্বর ওয়ার্ড

শচীন সিংহ রায় জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী তিনি ভোট পেয়েছিলেন ১০৫০ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তৃণমূল কংগ্রেসের বিপুল মোদক  কে ৫৫০  ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হয়।

১২ নম্বর ওয়ার্ড

তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী গদাধর বর্মন তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৮০  তিনি সিপিআইএমের রাজেশ লাল চৌহান কে  ১৩৯ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হয়।

১৩নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী মঞ্জুরি দত্ত ধাম তিনি ভোট পেয়েছিলেন৬০১ তিনি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি তৃণমূল কংগ্রেসের রুপালি রজক কে ১১৪ ভোটে হারিয়ে জয়ী হয়।

১৪ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী রামপ্রসাদ শিকদার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৮৩৭ তিনি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের বাসবী সরকারকে ৪৩৮  ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হয়।

১৫ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী অরুণ কুমার দে সরকার তিনি ভোট পেয়েছিলেন ১০৩৬  তিনি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের গোবিন্দ আগরওয়াল কে ৭০৬  ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হয়।

১৬ নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী সীমা দাস চাটার্জী তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৬৫৭ তিনি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিআইএমের কাকুলি দাস কে ৩১৭  ভোটে হারিয়ে জয়ী হয়।

১৭  নম্বর ওয়ার্ড

জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী বসন্ত রায় তিনি ভোট পেয়েছিলেন ১১২৪ তিনি তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সিপিআইএমের মজির উদ্দিন আহমেদকে ১৯০  ভোটে হারিয়ে জয়ী হয়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *