মমতার সঙ্গে ‘সরাসরি’ কথা বলতে না পারাই কি মূল কারণ?
1 min readমমতার সঙ্গে ‘সরাসরি’ কথা বলতে না পারাই কি মূল কারণ?
বেশ কিছুদিন ধরেই জল্পনা চলছিল অধিকারী পরিবারের অন্যতম সদস্য ও রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী কি তৃণমূল ছাড়বেন। দিন কয়েক আগে বিজেপির কৈলাস বর্গীয় শুভেন্দুর দল ছাড়া সময়ের অপেক্ষা বলায় সেই জল্পনা আরও বাড়িয়ে দেয়। তারপর গত বুধবার হুগলি রিভার কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর। কিন্তু সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে শুক্রবার শুভেন্দু অবেশেষে পদত্যাগ করলেন সেচ ও পরিবহণ দফতরের মন্ত্রীর পদ থেকে।
এখন সময়ের অপেক্ষা শুভেন্দু তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কোন রাজনৈতিক দলের হাত ধরে। ইতিমধ্যে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ তাকে বিজেপিতে এলে স্বাগত জানানোর কথা বলেছেন। তবে, শুভেন্দু তার পদত্যাগপত্র যেমন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পাঠিয়েছেন তেমনি রাজ্যপাল জগদীপ ধনকরের কাছে ইমেইল মারফত পাঠিয়েছেন।
ইতিমধ্যে মমতা তার ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেছেন বলে জানা গেছে। আর তারপরই মমতা কালীঘাটে নিজের বাড়িতে সেই বৈঠকে যোগ দিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সী, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম-সহ একাধিক তৃণমূল শীর্ষনেতা। তৃণমূলের শীর্ষ নেতাদের নিযে ওই বৈঠকে ঠিক কী সিদ্ধান্ত হয়েছে তা জানা যায়নি।তবে সকালেই শুভেন্দুর বরফ গলানেরা চেষ্টা করেন সৌগত রায়। তাই সৌগতর দাবি শুভেন্দু মন্ত্রিত্ব ছাড়লেও তিনি দল ছাড়েননি। কিন্তু তবুও এ নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল চূড়ান্ত পরিস্থিতিতে। তবে, বেশিরভাগ জল্পনা তিনি বিজেপিতে যোগ দেবেন।