October 27, 2024

কালিয়াগঞ্জ এ তপনদা প্রতিশ্রুতি পালনে এক বছরে ব্যর্থ। মার্কশিট এ পেলেন একশোর মধ্যে শূন্য।

1 min read

কালিয়াগঞ্জ এ তপনদা প্রতিশ্রুতি পালনে এক বছরে ব্যর্থ। মার্কশিট এ পেলেন একশোর মধ্যে শূন্য।

তনময় চক্রবর্তী বিধানসভা নির্বাচন আসছে আর দেরি নেই। এই সময় বিধায়করা কে কতটা কাজ করতে পেরেছে তার চুলচেরা বিশ্লেষণের সময় এসেছে। তবে সারা রাজ্যে যেখানে যাই হোক না কেন উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার ক্ষেত্র কিন্তু এবার অনারকম । এখানে পাঁচ বছরের হিসেব নিকেশ নেই এখানে আছে বিধায়কের এক বছরে কি কাজ করতে পেরেছে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ। বিধানসভা জয়ের পর কালিয়াগঞ্জ এর নজমু নাট্য নিকেতন ও ফতেপুর এর ধামজা ফরেস্ট গিয়ে কালিয়াগঞ্জ এর তৃণমূল কংগ্রেসের নতুন বিধায়ক তপন দেব সিংহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এবার আর অনুন্নয়নের তকমা থাকবেনা কালিয়াগঞ্জ এর ।

গেরেন্টার রেখে এবার উন্নয়নের যজ্ঞ শুরু হবে কালিয়াগঞ্জে। অনেক আশা করেছিল বিধায়কের বক্তব্য শুনে কালিয়াগঞ্জ এর ব্লক এবং শহরের বাসিন্দারা। হয়তো এবার আমি নয় আমাদের বিধায়ক কাজ করে সকলকে তাক লাগিয়ে দিবেন ।কিন্তু প্রায় বছর শেষ হতে চলল।বিধায়কের মাধ্যমে উন্নয়নের একটাও উন্নয়ন দেখতে পেল না কালিয়াগঞ্জ এর বাসিন্দারা।এবার আসা যাক কালিয়াগঞ্জ এ যিনি গত বিধানসভার উপ নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছিলেন সেই তপন দেব সিংহ কী কী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এক নজরে আমরা দেখে নেবো। যেই সমস্ত যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস  ভোটের বৈতরণী পার হয়েছিল তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য ছিল কালিয়াগঞ্জে নাগরিক কল্যাণ, নাগরিক প্রতিনিধিত্ব, স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নয়ন, পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন, পরিকাঠামো উন্নয়ন, কৃষকদের উন্নয়ন, এছাড়া ছিল শিক্ষার অগ্রগতি।

এর পাশাপাশি  বলা হয়েছিল সরকারি সব প্রকল্পের সুবিধা দিতে বিধায়ক চালু করবে একটি হেল্পলাইন নম্বর। এছাড়া শিল্পী ভাতার তালিকা সংশোধন করে বরাদ্দ অর্থবন্টনের জন্য বিশেষ দল গঠন করা হবে। নাগরিক প্রতিনিধিত্বের জন্য রাজবংশী উন্নয়ন ও সাংস্কৃতি বোর্ডে কালিয়াগঞ্জ এর প্রতিনিধিত্ব যাতে হয় তার ব্যবস্থা করা হবে। সামাজিক সহায়তা প্রকল্পে যোগ্য ব্যক্তিদের ভাতা প্রদানের উদ্যোগ নেয়া হবে। এর পাশাপাশি ছিল প্রতি গ্রাম পঞ্চায়েতে একটি করে এম্বুলেন্স, সম্পূর্ণ একটি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সহ ২২৫ আসনের কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালের পরিকাঠামো গড়ার উদ্যোগের কথা বলা হয়েছিল। এছাড়া রাজবংশী ভোটব্যাঙ্ক কে বাগে আনতে  সেসময় বলা হয়েছিল কালিয়াগঞ্জে মনীষী ঠাকুর পঞ্চানন বর্মার নামে একটি মহাবিদ্যালয়, স্বপ্না বর্মন এর নামে একটি ইন্ডোর স্টেডিয়াম করার প্রতিশ্রুতি । কিন্তু সাধারণ মানুষ এই সব প্রতিশ্রুতি গুলো তৃণমূল কংগ্রেসের কাছ থেকে পাওয়ার পর তারা ভেবেছিল সরকারের যেহেতু রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস আর কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক যদি  হয় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধি তাহলে হয়তোবা এগুলো অচিরেই সম্ভব হবে কাজ করার ক্ষেত্রে। দেখতে দেখতে প্রায় এক বছর হয়ে গেল বিধানসভা নির্বাচনের । কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক তপন দেব সিংহ নির্বাচিত হওয়ার এক বছর হয়ে গেলেও আজ অব্দি ভোটের সময় দেওয়া তার সাত প্রতিশ্রুতির একটিও পালন করতে পারেনি। অর্থাৎ ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় তিনি ডাহা ফেল  করে   বসলেন  এক বছরে। অথচ তিনি যেদিন প্রতিশ্রুতি গুলো দিয়েছিলেন সেখানে গ্যারান্টার হিসেবে উপস্থিত ছিল জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি কানাইলাল আগরওয়াল ,তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অসীম ঘোষ সহ আরো তাবড় তাবর রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। শুধু তাই নয় জেতার পর কালিয়াগঞ্জ এর বিধায়ক তপন দেব সিংহ এমন ভাব দেখালেন প্রথম অবস্থায় যেন মনে হচ্ছিল হয়তো কয়েক মাসের মধ্যে কালিয়াগঞ্জ ব্লকের উন্নয়নে একটা জোয়ার আসবে। সেই মোতাবেক প্রথম অবস্থাতে তিনি চলে গিয়েছিলেন কালিয়াগঞ্জ এর ধামজা ফরেস্টে এর উন্নয়ন এর জন্য। আর তার  সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।  তিনি ভেবেছিলেন হয়তোবা এই গ্যারান্টার কে  পে য়ে  আগামী দিনে অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করতে পারবেন। আর  তাই ধামজা ফরেস্টে  গিয়ে  প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন  তার গ্যারান্টার তার সাথেই রয়েছে ফলে ধামজা ফরেস্টে এর উন্নয়নে  তাঁর কোন অসুবিধা হবে না কোন কাজ করতেন। শুধু সেখানেই তিনি একথা বলেন নি সেখান থেকে চলে এসেছিলেন কালিয়াগঞ্জ এর নজমু নাট্য  নিকেতনে। সেখানে হাজারো কর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বলেছিলেন আর কোন অসুবিধা নেই কালিয়াগঞ্জ ব্লকের কোন কাজ করতে। কারণ মঞ্চে যারা যারা রয়েছেন তার মধ্যে সবচেয়ে বড় গ্যারান্টার রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বসে রয়েছেন । আর সেই সময় বিধায়কের কথা শুনে হাততালি র পর হাততালি তে ফেটে পরে কালিয়াগঞ্জ এর নজমু নাট্য নিকেতন। এরপর একের পর এক মাস চলে গিয়েছে। কিন্তু কোনো উদ্যোগই নেননি বিধাতার সাত প্রতিশ্রুতি র একটি পালন করতে।শুধু তাই নয় যে ধামজা ফরেস্টে গিয়ে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন উত্তর-দক্ষিণ এবং মালদা জেলার মধ্যে পর্যটন মানচিত্রে এই ফরেস্ট একটা আলাদা জায়গা একটা আলাদা মাত্রা পাবে। সেই লক্ষ্যে কাজ করবে রাজ্য সরকার। কিন্তু আজ অব্দি সেখানে কোন উন্নয়ন তো দূরের কথা একটি ইটের গাথনি ও পর্যন্ত হলো না। অথচ বড় বড় কথা বলে এসেছিলেন বিধায়ক সেই ফরেস্ট্র এ প্রথম দিকে।গ্রামের মানুষরা অনেকেই আক্ষেপ করে বলছেন,ভোটের আগে অনেকেই এরকম বিধায়কের মতো প্রতিশ্রুতি দেন আর ভোট চলে গেলে গ্রামের কথা ভুলেই যান যেটা বিধায়ক কালিয়াগঞ্জ এর ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা গিয়েছে।  হ্যাঁ কালিয়াগঞ্জ এর এমন অনেক গ্রাম রয়েছে সেখানে বিধায়ক কাজ করা তো দূরের কথা সাধারণ মানুষ সেখানকার বিধায়ককে ভোটের পর থেকে দেখতেই পাননি।তাই এবার গ্রামের মানুষরা  বিধানসভা নির্বাচনে  সময়  যোগ্য জবাব দিবে  বিধায়ক কে  ভোট বাক্সে। করোনা আবহের মধ্যে হয়তো বা কিছুদিন তিনি কোনো কাজেই করার সুযোগ পাননি কিন্তু তারপরও তো অনেকদিন কেটে গেছে । এখন তো আস্তে আস্তে সব কাজই শুরু হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন স্তরে স্তরে। কিন্তু বিধায়ক এখনো তার একটি প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেননি।গ্রামের মানুষকে বলতে শোনা যায় কালিয়াগঞ্জ শহরে তো উন্নয়ন থেমে থাকেনি। দ্রুতগতিতে উন্নয়ন এক্সপ্রেস চলছে শহর জুড়ে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পালের নেতৃত্বে। সেখানে বিধায়কের গতি থমকে রয়েছে কেন ? তিনি কি তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক নয় ?  গ্রামের মানুষরা আরো বলেন  ভোটের আগে তো পিকে নামক কিছু মানুষ গ্রামে এসে তপন দেব সিংয়ের হয়ে ভোট চাইতে এসে বলেছিলেন এবার যদি তৃণমূলের বিধায়ক কে  জয় লাভ করিয়ে দেয় মানুষ   তাহলে গ্রামের উন্নয়নের জোয়ার আসবে। কিন্তু এক বছরেও জোয়ার তো দূরের কথা ছিটেফোঁটাও হয়নি কিছু। অনেক জায়গায় তো রাস্তা না হওয়ার জন্য বিধায়কের বিরুদ্ধে এক জোট  ভোট বয়কট এরও হুমকি দিয়েছে গ্রামের মানুষরা। তাই গ্রামের মানুষরা বলছে এবার আর তপন দেব সিংহ কে যদি দলের প্রার্থী করা হয় তবে তার যোগ্য জবাব দিবে গ্রামের মানুষ ব্যালটবক্সে। কারণ যার কাজ করার কোন মানসিকতা নেই তার যোগ্যতা নেই বিধায়ক হওয়ার।অন্যদিকে অনেক তৃণমূলের কর্মীরা ও ক্ষুব্ধ বিধায়কের কাজে। তৃণমূল স্তরের অনেক কর্মী রয়েছেন যারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তারা এই প্রতিবেদককে বলেই ফেললেন বিধায়ককে শুধুমাত্র হয়েছেন গোষ্ঠী বাজী করার জন্য। উন্নয়ন করতে হয় কিভাবে তিনি কি জানেন ?এক্ষেত্রে বিধায়ক তৃণমূলের আগামী বিধানসভা নির্বাচনে নিজেই ওয়াক-ওভার দিয়ে দিচ্ছেন বিজেপিকে।কারন তার হাতে ছিল বিরাট সুযোগ উন্নয়ন করার ক্ষেত্রে। কিন্তু তিনি তার সদ্ব্যবহার করতেই পারলেন না। আর কবে করবেন বিধায়ক মহাশয় ?  তিনি বিধায়ক হওয়ার পর থেকে কালিয়াগঞ্জ শহর এবং ব্লকের তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে বিরাট ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। কর্মীদের মধ্যে যেমন মিল নেই তেমনি উন্নয়ন করার ক্ষেত্রে বিধায়কের যে মানসিকতা দরকার সে মানসিকতাও তার নেই। কালিয়াগঞ্জ এর জ্বলন্ত একটি সমস্যা হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এবং হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা বাড়ানো এটাতো বিধায়ক মহাশয়  রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে দিয়ে করাতে পারতেন হাজার হাজার মানুষের অসুবিধার কথা চিন্তা করে। কিন্তু তিনি তা করতেই পারেন নি। কালিয়াগঞ্জে একটি মহিলা কলেজ খুবই দরকার। সেদিও করতে পারেননি। একটা সময়  বিধানসভা নির্বাচনের পরপরই দেখা গিয়েছিল কালিয়াগঞ্জ শহর এবং ব্লকের  তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে এককাট্টা ভাবে কাজকর্ম করতে। শুধু তাই নয় কালিয়াগঞ্জে দেখা গিয়েছিল  তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে এবং নেতাদের মধ্যে মিলেমিশে কাজ করার প্রবণতা। কিন্তু আজ সবকিছুই যেন থমকে গিয়েছে। একে অপরের সঙ্গে কোন যোগাযোগ নেই ,মিল নেই। একদিকে যখন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা শহরে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দিয়েছে। শহরের মানুষের জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছে প্রশাষক কার্তিক চন্দ্র পালের নেতৃত্বে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা । তখন  ঠিক উল্টো চিত্র দেখা গিয়েছে বিধায়কের ক্ষেত্রে। তিনি এখন এতটাই গ্রামের মানুষের কাছে ক্ষোভের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে যার ফল তাকে আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তিনি যদি দলের টিকিট পান তাহলে তাকে হাড়েহাড়ে বুঝতে হবে বলে  গ্রামের মানুষরা মনে  করেন  । অথচ বিধায়ক যদি সকলের সাথে মিলেমিশে কাজ করতে পারতেন তাহলে কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার উন্নয়ন এর গতি যে অনেকটাই বৃদ্ধি পেত তা কিন্তু কালিয়াগঞ্জে তাবড় তাবড় রাজনীতিবিদরা মনে করেন। অথচ তিনি সেটা না করে সবসময় গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব কিভাবে বৃদ্ধি পাবে সেই লক্ষ্যেই কাজ করে চলছেন প্রতিনিয়ত  । কালিয়াগঞ্জ শহরের বাসিন্দারা তো বলেই ফেললেন অনেকে তিনিতো কালিয়াগঞ্জ শহরের বিধায়ক নন তিনিতো গ্রামের বিধায়ক। তাই শহরের উন্নয়নে তার কোনো মাথাব্যথা নেই। তাই শহরের যেখানে উন্নয়নের আলো পৌরসভা থেকে দেখা যাচ্ছে সেখানে বিধায়ককে দেখা যাচ্ছে না কোথাও। কালিয়াগঞ্জ এর নাগরিকরা আরো বলেন তিনি কিভাবেই বা শহরে পৌরসভার উদ্যোগে উন্নয়নমূলক কাজে অংশ নেবে। তার তো  এখানে উদার মানসিকতা কখনো কাজ করেনি। অথচ কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার সঙ্গে তিনি যদি সম্পর্ক ভাল রাখতেন  তাহলে তিনি পৌরসভার উদ্যোগে উন্নয়নমূলক কাজে এ  তার অংশগ্রহণ চোখে পড়তো সকলের কাছে। অনেক নাগরিকরা ঠাট্টা করে বলছেন, কালিয়াগঞ্জে যেভাবে উন্নয়নমূলক কাজ একের পর এক করে চলছেন কালিয়াগঞ্জ এর প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল তারই হওয়া উচিত ছিল বিধায়ক। তাহলে শহর ও গ্রাম দুটোই উন্নয়নের তকমা পেতে। কিন্তু এক্ষেত্রে বাধ সেধেছে শুধুমাত্র গ্রাম। শহরে একের পর এক যখন প্রতিশ্রুতি যখন পালন করে চলছেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল তখন বিধায়ক ঘড়ে  বসে বসে  দেখছে পৌরসভার উদ্যোগে  সেই উন্নয়নমূলক কাজের খবর দেখছেন সংবাদ মাধ্যমে । তবে যাই  হোক  না কেন বিধায়কের  এক বছরের কাজকর্মের  যে ফলাফল সামনে আসছে তাতে তিনি তার কাজের নিরিখে  মার্কশিট এ পেলেন একশোর মধ্যে শূন্য। যা সত্যিই আগামী বিধানসভা নির্বাচনে যথেষ্ট চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে কালিয়াগঞ্জ এর বিধায়ক তপন দেব সিংহের ক্ষেত্রে। এখন দেখার বিষয় তিনি কতটা এই কয় মাসে সামাল দিতে পারেন ক্ষতের প্রলোপ। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *