কালিয়াগঞ্জের উত্তর শংকরপুর গ্রাম থেকে শাখামুটি উদ্ধারে ব্যাপক চাঞ্চল্য-
1 min readকালিয়াগঞ্জের উত্তর শংকরপুর গ্রাম থেকে শাখামুটি উদ্ধারে ব্যাপক চাঞ্চল্য-
তপন চক্রবর্তী,কালিয়াগঞ্জ,২ সেপ্টেম্বর:উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের উত্তর শঙ্কর পুর গ্রাম থেকে একটি শাখামুটি সাপ উদ্ধার করা হলে ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা যায়।কালিয়াগঞ্জের উত্তর শংকরপুর গ্রামে একটি জালের মধ্যে শাখামুটি সাপ আটকে পড়ে ছিল। সেই গ্রামের তোফাজ্জল হক সাপটিকে উদ্ধার করার জন্য উত্তর দিনাজপুর পিপল ফর এনিম্যালস এর সম্পাদক গৌতম তান্তিয়াকে অনুরোধ করেন।
সংস্থার পক্ষ থেকে সাপটি উদ্ধার করার জন্য রায়গঞ্জ থেকে পাঠানো হয় সর্পবন্ধু নিবারণ দেবনাথ , তনয় বিশ্বাস ও ভসৌরভ সরকার কে। কালিয়াগঞ্জ থেকে যায় অগ্নি মোদক, সুমন মানি ও অপূর্ব দাস।সর্প বিশেষজ্ঞ নিবারণ দেবনাথ এর নেতৃত্বে কিছুক্ষণের চেষ্টায় জাল কেটে প্রায় পাঁচফুট লম্বা শাখামুটি সাপ উদ্ধার করা হয়। গ্রামের কিছু বাচ্চা ছেলে ঢিল মেরে সাপটিকে একটু জখম করে দিয়েছিল তাই প্রাথমিক চিকিৎসার পর সাপটিকে বন দপ্তরের হাতে তুলে দেওয়া হবে। এই সাপ এই অঞ্চলে খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না। তবে অন্য সাপের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য এই সাপের অবদান খুব বেশি।মসৃণ আঁশ দিয়ে ঢাকা শরীর মাথা দেহের তুলনায় সামান্য চওড়া ও মোটা। চোখ সম্পূর্ণ কালো। জিভের রঙ কালচে বেগুনি। ল্যাজ একেবারে ছোট আর ল্যাজের মাথার দিক গোল, তাই অনেকেই ভাবে এদের দুদিকে মুখ আছে। শরীরের গড়ন তেকোনা ।পিঠের মাঝখানটা সামান্য উঁচু। গড় দৈর্ঘ 5-ফুটের কাছাকাছি তবে 7-ফুট 6-ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।নিশাচর, উজ্জ্বল আলোতে রাখলে মাথা শরীরের নীচে বা অন্য কোথাও আড়াল করার চেষ্টা করে।জলের কাছাকাছি ইঁদুরের গর্তে বা উইপোকার ঢিপি তে বেশি দেখা যায় তবে ইটের পাঁজা, পাথরের স্তূপে, কম উচ্চতার পাথুরে পাহাড়, জঙ্গল, ধানক্ষেতেও দেখা যায়। সবচেয়ে প্রিয় খাবার হল সাপ, এরা কালাচ সাপ পর্যন্ত খেয়ে ফেলে তাছাড়া সাপের ডিম, ইঁদুর কখনো কখনো মাছ ও খায়। খুব শান্ত স্বভাবের হয়। দিনের চেয়ে রাতে এরা বেশি সক্রিয় থাকে।
peoples for animals Raiganj ও Kaliyaganj er phone number gulo publicly share করলে upokrito hotam, dhonnobad