October 27, 2024

উত্তর দিনাজপুর জেলায় এগারো হাজার পরিযায়ী শ্রমিকদের কাজ দেওয়া হয়েছে জানালেন জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনা।

1 min read

উত্তর দিনাজপুর জেলায় এগারো হাজার পরিযায়ী শ্রমিকদের কাজ দেওয়া হয়েছে জানালেন জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনা।

তনময় চক্রবর্তী করোনা আবহের মধ্যে উত্তর দিনাজপুর জেলায় এন আর জি এস প্রকল্পের মাধ্যমে প্রচুর মানুষকে কাজ দেওয়া হয়েছে বলে  আজ এক একান্ত সাক্ষাৎকারে কর্ণজোড়া তে  জেলাশাসকের দপ্তরে জানালেন উত্তর দিনাজপুর জেলার জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনা। তিনি বলেন এই সময় প্রচুর মানুষের কাজের চাহিদা থাকে তাই সে দিকে তাকিয়ে তাদের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন ৬১ লক্ষ যে শ্রমিক বাজেট ছিল তা ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। এরপরেও শ্রমিকদের কাজ দেওয়া হচ্ছে।  সরকারি নির্দেশ রয়েছে যে কাজ চাইবে তাকে কাজ দিতেই হবে, তাই জেলা প্রশাসন এন আর জি এস প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ দিচ্ছে শ্রমিকদের। এই কাজ নিয়ে কোন অসুবিধা নেই। তিনি বলেন সারা রাজ্যের মধ্যে এনআরজিএস প্রকল্পে যে পারফরমেন্স রয়েছে বিভিন্ন জেলার সেক্ষেত্রেও উত্তর দিনাজপুর জেলা ভালো জায়গায় রয়েছে।

জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনা আরো বলেন, এই বর্ষার সময় ও আমাদের কাজ থেমে নেই ।  বিভিন্ন ইন্ডিভিজুয়াল স্কিমে কাজ চলছে যেমন তেমনি এখন প্ল্যান্টেশনের কাজও চলছে জোড় কদমে। বর্ষা শেষ হলে এনআরজিএস প্রকল্পে যে সমস্ত অনুমোদন কাজগুলো পড়ে রয়েছে সেগুলো র কাজ শুরু হবে। এর পাশাপাশি তিনি বলেন সমগ্র জেলায় এই করোনা আবহের মধ্যে প্রায় ১১ হাজারের মতো পরিযায়ী শ্রমিকরা কাজ দেওয়া হয়েছে । তিনি বলেন বাইরে থেকে যত লোক এসেছে তার মধ্যে যারাই আবেদন করেছে তাদের কাজ দেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে জেলার প্রতিটি ব্লক অফিসে সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক দের স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোন পরিযায়ী শ্রমিক ফেরানো যাবেনা তাদের প্রত্যেককেই কাজ দিতে হবে। এর পাশাপাশি জেলাশাসক বলেন উত্তর দিনাজপুর জেলায় একটি ভালো দিক হল এই প্রকল্পের কাজে প্রায় ৫০ শতাংশ মহিলারা অংশ নিচ্ছে। মহিলারা অনেক উদ্যোগী নিয়ে এই এনআরজিএস প্রকল্পের বিভিন্ন কাজে কাজ করছে।

তাদের এই কাজে জেলা প্রশাসন অত্যন্ত খুশি। পাশাপাশি জেলাশাসক বলেন এনআরজিএস প্রকল্পের মাধ্যমে যত রকম সুযোগ সুবিধাগুলি রয়েছে তাদের দেওয়া হচ্ছে প্রতিনিয়ত। বলা যায় মহিলারা এখন অনেক এগিয়ে যাচ্ছে এই কাজ করে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *